আপনি যদি প্রকৃতি থেকে সম্পদ বা কিছু পেতে চান বা বন্ধুত্ব করতে চান তাহলে অসহায়ের আত্মাকে ভালোবেসে তার পিছনে আপনাকে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। অারব বিশ্বে কেন এত তেল তা গবেষণার বিষয়? তাঁরা প্রকৃতির সম্পদ নিয়ে নেমেছে মহা অপব্যয়ে নেই তাঁদের সেরকম মানবিক বিনিয়োগ! ধর্মীয় বিনিয়োগ এর চেয়ে মানবিক একান্ত জরুরী। কারণ খোলা আকাশের নীচেও নামাজ পড়া যায়। আমি এটা চ্যলেন্জ করে বলতে পারি যে দেশ মানবিক বিনিয়োগে নিবিষ্ট সে দেশে শান্তি অবধারিত। তবে পৃথিবীর অন্যান্য জায়গায়ও তাঁদের দেখার বিষয় আছে। কারণ মানবতার কোন বর্ডার নেই। রোহিঙ্গাদের নিয়ে দেশের এতো চিন্তা করার কিছুই নেই। তাঁদের কারনে এদেশের সম্পদ বাড়বেই।যিনি পুরস্কার পাওয়ার তিনি পেয়েছেন। মানবতার নিকট সব তন্ত্রই শূন্য। কারণ প্রকৃতির শক্তির কাছে সবাই পরাজিত হয়। এটা দুনিয়ার সূত্র নয় এটা মহান আল্লাহর সিদ্ধান্ত! মিরাকেলকে আপনি দুনিয়ার যুক্তি দিয়ে পরিমাপ করতে পারবেন না।
সিদ্ধান্ত আপনাদের ভূমিকম্প, খড়া, বন্যা, দূর্যোগ এবং ভাইয়ে ভাইয়ে কলহ এগুলো চান নাকি তৈল, সোনা, গ্যাস, জোস্না রাত ও হীরা ইত্যাদি চান। যদি শেষোক্তগুলো চান সকল রকমের যন্ত্রণা ক্লিষ্ট মানুষের পিছনে রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ বাড়ান মনে রাখবেন সেখানেও অগ্রাধিকার দিতে হবে। এতিম অসহায় শিশু এবং ছেলে মেয়ে হীন বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের সূরক্ষা সবার আগেই দিতে হবে। এটা এখুনিই করতে হবে কখনো আগামীকাল নয়। তাঁদের রুহের আগুন নিভাতে না পারলে এ প্রকৃতি আপনার ঘরেও আগুন জ্বালিয়ে রাখবে। একসময় তাঁদের শান্তি হবে চিরস্থায়ী দিনকাল ঠিক থাকলেও আপনাদের হবে চিরস্থায়ী অশান্তি। সিদ্ধান্ত আপনার! আপনিই জানেন বা ভাল বুঝেন আপনি কি করবেন?
দয়াপূর্বক!
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১৫