এমনিতে ডিজিটাল যুগে অ্যানালগ পদ্ধতিতে দুর্নীতি খোঁজাও খুব কাজের কথা নয়। যথারীতি ‘বাংলা সার্চে’ও নেই মানে নেই!

২.
মূল সমস্যা মূলত আমজনতার। খেয়ে না-খেয়ে তারা কেবল দুর্নীতির গন্ধ খুঁজে বেড়ায় আর নিষ্ঠাবান সরকারকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলে। ২০০১ থেকে ২০০৬ মেয়াদেও একই ঘটনা। পুরো পাঁচটি বছর সবাই সাক্ষাৎ দুর্নীতিবিরোধী যমদূত। কিন্তু মেয়াদ পেরোতেই বেরিয়ে এল থলের বেড়াল। ওদিকে কাহিনী জমে ওঠার আগেই কেউ পাড়ি জমালেন লন্ডনে, কেউ আবার মালয়েশিয়া-থাইল্যান্ডে। সে এক সুগভীর সম্প্রসারণবাদী ষড়যন্ত্র! ডজন ডজন দুর্নীতি মামলা? সে তো সরকারের দমননীতির অংশ মাত্র। বিদেশী ব্যাংকে নামে-বেনামে একাউন্ট? কে না জানে, এ হল সুদূরপ্রসারী চক্রান্ত।
সুতরাং এই পাড়েও সবাই মহাত্মা গান্ধীর একনিষ্ঠ অনুসারী। দুর্নীতি তো দূরের, ভাজা মাছও উল্টে খেয়েছেন কিনা সন্দেহ। বলাবাহূল্য, ‘বাংলা সার্চে’ তারই প্রতিফলন ঘটেছে হাতেনাতে।
দুটি ছবিই বড়ো আকারে দেখতে পারেন-
এখানে এবং এই জায়গায়।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ২:৩৭