somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

ফকির ইলিয়াস
আলোর আয়না এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্য নয়।লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]

মহান মুক্তিযুদ্ধ ও মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী / রনেশ মৈত্র

০২ রা নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ৯:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একটা খুব দরকারি লেখা । তাই এখানে শেয়ার করলাম।
*******************************************************
মহান মুক্তিযুদ্ধ ও মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী
রণেশ মৈত্র
-----------------------------------------------------------------------
যুদ্ধাপরাধী ও কুখ্যাত জামায়াতে ইসলামীর বর্তমান আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী দিব্যি স্বাধীনভাবে আবারও ওমরা হজ পালন করতে (নাকি সৌদি সরকারের সঙ্গে গোপন পরামর্শ করতে) পুনরায় সৌদি আরব গেছেন। নিবটি যেদিন ছাপা হবে ততদিনে হয়তো ওই কুখ্যাত হুজুরটি দেশে ফিরে আসবেন এবং বহালতবিয়তে তার বাসভবনে অথবা তার কার্যালয়ে নানা আয়োজনের মাধ্যমে পিত্তি জ্বালানো নানা বক্তব্য উপস্খিত করবেন একটি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে। এই মহান ব্যক্তিটির বিরুদ্ধে, বিস্ময়কর ব্যাপারই বটে, আজতক কোন সরকারই বিন্দুমাত্র গায়ে আঁচড়ও লাগতে দিলেন না। উল্টো মন্ত্রিত্বের গদিতেও সাদরে বসিয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধেরই একজন প্রয়াত সেক্টর কমান্ডারের পত্নী, যার দুর্নীতি আজ সারা দুনিয়ার মানুষই জানতে পেরেছেন।
তাই ১৯৭১ সালে তার কৃতকর্মের যৎসামান্য ইতিকথা এই নিবরে মাধ্যমে তুলে ধরার চেষ্টা করছি।
সংক্ষেপে তার পারিবারিক পরিচয়টি সর্বাগ্রে তুলে ধরছি। জনৈক খোন্দকার লুৎফর রহমানের একটি সন্তান এই মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী। তার জন্মস্খান হলো গ্রাম-মন্মথপুর, সোনাতলা, পো : বেড়া, থানা : সাঁথিয়া, জেলা : পাবনা। বর্তমানে তিনি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে কীর্তিকলাপের কল্যাণে বাঙালি জাতির সর্বাধিক ও ভীতিকর শত্রু জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির, যার বিরুদ্ধে আজও আদালতে দুর্নীতির মোকদ্দমা বিচারাধীন।
১৯৭১ সালে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে জামায়াতের এই নেতা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরুদ্ধে তার যাবতীয় কর্মকাণ্ড অত্যন্ত উৎসাহের, উদ্যমের ও নিষ্ঠার সঙ্গেই পরিচালনা করেন পাকিস্তানি শত্রু বাহিনীর সহায়তায়। মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্র সংঘের, বর্তমানে যার নাম (ইসলামী ছাত্রশিবির, বাংলাদেশ) কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ছিলেন তিনি। তার প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে মুক্তিযুদ্ধকে প্রতিহত এবং মুক্তিযোদ্ধাদের নিমর্ল করার জন্য আলবদর বাহিনী নামে এক ভয়াল সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তোলেন তৎকালীন পর্ব পাকিস্তানের ক্ষমতাসীন সরকারের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায়। এই আলবদর বাহিনীরও প্রধান ছিলেন আর কেউ নন নিজামী নামক মাওলানা সাহেবই। তার এই বদর বাহিনীর ঘোষিত উদ্দেশ্য ছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক দৃষ্টিকোণ থেকে স্বাধীনতা যুদ্ধরত বাঙালি জনগোষ্ঠীকে পাকিস্তানি তথা জামায়াতি ব্যাখ্যা মোতাবেক ‘ইসলামী’ জীবনাদর্শে বিশ্বাসী জনগোষ্ঠীতে রূপান্তরিত করা। আলবদর বাহিনীর নেতারা বুদ্ধিজীবী হত্যার নীলনকশা প্রণয়ন করে এবং তাদেরই নির্দেশে মাওলানা নিজামীর প্রত্যক্ষ এবং অপ্রত্যক্ষ পরিচালনাধীনে ১৯৭১ এর ডিসেম্বরে, মুক্তিযুদ্ধে বাঙালি জাতির আনুষ্ঠানিক বিজয় অর্জনের প্রাক মুহর্তে ঢাকাসহ সারাদেশে শত শত বরেণ্য, দেশপ্রেমিক ও প্রগতিশীল বুদ্ধিজীবীকে নির্মমভাবে হত্যা করে। নিজামীর বাহিনীর হাতে নির্মমভাবে বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের হত্যার লোমহর্ষক কাহিনী আজতক বাংলাদেশের তাবৎ সংবাদপত্রে ছবি-জীবনীসহ বিস্তারিতভাবে প্রকাশিত হয়ে আসছে।
১৯৭১ সালের ডিসেম্বরের প্রথম দিকে অথবা নভেম্বরের শেষ দিকে ঢাকার আলিয়া মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে (আলবদর বাহিনীর প্রধান ক্যাম্প) ইসলামী ছাত্র সংঘ আয়োজিত এক চা-চক্রে প্রধান অতিথির ভাষণে মতিউর রহমান নিজামী নির্লজ্জের মতো বলেছিলেন, ‘সশস্ত্র ভারতীয় অনুপ্রবেশকারী ও তাদের এ দেশীয় বিশ্বস্ত দালালরা (?) যে সন্ত্রাসী তৎপরতা চালাচ্ছে একমাত্র পর্ব পাকিস্তানের যুবকরাই তাদের কার্যকরভাবে মোকাবেলা করতে সক্ষম। ‘যারা ইসলামকে ভালবাসে শুধু তারাই পাকিস্তানকে ভালবাসে’ এবারের উদ্ঘাটিত এ সত্যটি যাতে আমাদের রাজনৈতিক বুদ্ধিজীবীরা ভুলে যেতে না পারেন সেজন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাতে হবে। এরপর পরই নির্মমভাবে বাঙালি দেশপ্রেমিক বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যা করে তাদের সে পরিকল্পনাকে অত্যন্ত নিপুণভাবেই সক্ষম হয়েছিল।
জামায়াতে ইসলামীর দৈনিক সংগ্রামের ১৪ নভেম্বরে প্রকাশিত সংখ্যাটিতে মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর লেখা একটি নিবে বলা হয়েছিল, ‘আমাদের পরম সৌভাগ্যই বলতে হবে, দেশপ্রেমিক পাক-বাহিনীর সহযোগিতায় এ দেশের ইসলামপ্রিয় অসম সাহসী তরুণ সমাজ বদর যুদ্ধের স্মৃতিকে অবলম্বন করে পাকিস্তানের সশস্ত্র সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় হিন্দু বাহিনীকে পরাভত করে আলবদর বাহিনী গঠন করেছে। সেদিন আর খুব দরে নয় যে যৌথভাবে তারা হিন্দু-বাহিনীকে পর্যুদস্ত করে হিন্দুস্তানের অস্তিত্বকে খতম করে সারা বিশ্বে ইসলামের বিজয় পতাকা উড্ডীন করবে (সাবাস)। নিজামী ছাহেবের এই সুখস্বপ্ন যে নিতান্তই একটি অর্থহীন দিবাস্বপ্ন মাত্র তা তিলে তিলে প্রত্যেক্ষ করলেও এবং দেশ-বিদেশে তাদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে বিচার প্রক্রিয়া শুরু করার দাবি অত্যন্ত সোচ্চার হয়ে উঠলেও নিজামী ছাহেবরা কিন্তু তা মানতে আজও নারাজ। কারণটি হয়তো বা এই যে, বর্তমান তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে এবং অতীতের সব নির্বাচিত অনির্বাচিত সরকারকে এবং তাদের অতীত কার্যকলাপ প্রত্যক্ষ করেই তারা তাবৎ সন্দেহমুক্ত হয়েছে যে, আগামীতেও যারাই ক্ষমতায় আসুক, জামায়াতে ইসলামী বা যুদ্ধাপরাধীদের আদৌ কোন ভয়ের কারণ নেই। তাই তারা এখন মরিয়া।
বস্তুত একদিকে, স্বাধীনতাবিরোধী চারদলীয় নিজমী-খালেদা জোট এবং বর্তমানে আসন্ন মহাজোট গঠন করতে আওয়ামী লীগ যেভাবে মরিয়া উঠে পড়েছে বা প্রকাশ্যেই তারা তা ঘোষণাও করেছে তাতে তাদের মনে কোন ধর্মীয় দল বেআইনি ঘোষণার বা যুদ্ধাপরাধী বিচারের কথা বলুক না কেন, তা যে ওরা কেউ করবে না সেটা বুঝবার মতো ক্ষমতা জামায়াতে ইসলামীর আছে।
যাই হোক, শান্তি কমিটি গঠনের বা আলবদর বাহিনী গঠন করার পর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যারা যুদ্ধ করেছে তাদের সমলে ধ্বংস করার আহµান সংবলিত নিজামীর ভাষণ ও বিবৃতির বহু বিবরণ ১৯৭১ সালে জামায়াতে ইসলামীর মুখপত্র দৈনিক সংগ্রামে সবিস্তারে ছাপা হয়েছে। যশোরে রাজাকার সদর দপ্তরে সমবেত রাজাকারদের উদ্দেশ করে নিজামী বলেছিল, ‘জাতির [পাকিস্তানের] এ সঙ্কটে বা সঙ্কটজনক এক চরম মুহর্তে প্রত্যেক রাজাকারের উচিত ইমামদারির সঙ্গে তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব ও জাতীয় কর্তব্য অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করা এবং ওইসব ব্যক্তিকে খতম করতে হবে যারা সশস্ত্র অবস্খায় পাকিস্তান ও ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে।’
মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে তার নিজ এলাকাবাসীর হত্যা, লুটতরাজ, অগ্নিসংযোগ, ধর্ষণ, নির্যাতন ইত্যাদির অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে। পাবনা জেলার বেড়া থানার বৃশালিখা গ্রামের আমিনুল ইসলাম ডাবলু শহীদ জননী জাহান আরা বেগমের প্রতিষ্ঠিত গণতদন্ত কমিশনকে জানিয়েছিলেন যে, তার পিতা মোহাম্মদ সোহরাব আলীকে নিজামীর নির্দেশেই হত্যা করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, নিজামীর নির্দেশেই তাদের এলাকার প্রফুল্ল, পিতা নয়না প্রামাণিক, ভাদু, পিতা ক্ষিতীশ প্রামাণিক, মনু পিতা ফেলু প্রামাণিক এবং ষষ্ঠী প্রামাণিক, পিতা প্রফুল্ল প্রামাণিককে নির্মমভাবে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনার কয়েকজন প্রত্যক্ষ সাক্ষীও রয়েছে বলে তিনি জানিয়েছিলেন।
১৯৭১-এ ৭ নম্বর সেক্টরের অন্যতম মুক্তিযোদ্ধা আবদুল কুদ্দুসকে (পিতা মৃত ডা. সৈয়দ আলী ক্ষোলাবাড়িয়া, থানা ও জেলা পাবনা (সাং মাধবপুর) আলবদর, বাহিনীর সদস্যরা ধরে নিয়ে গেলে তিনি প্রায় দুই সপ্তাহ আল বদরদের ক্যাম্পে ক্যাম্পে অবস্খান করেন। ক্যাম্পে অবস্খানের সময় তিনি সেখানে আলবদর কর্তৃক মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা, অগ্নিসংযোগ, ধর্ষণ ও নির্যাতন ইত্যাদির গোপন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে প্রত্যক্ষ করেন। এসব পরিকল্পনা প্রণয়নে মতিউর রহমান নিজামী প্রত্যক্ষভাবে নেতৃত্ব দেন বলে তিনি পরিবর্তীতে জানান। ২৬ নভেম্বর জনৈক সাত্তার রাজাকারের সহযোগিতায় ধুলাউড়ি গ্রামে (পাবনা জেলায় সাঁথিয়া থানাধীন) পাকিস্তানি সৈন্যরা ৩০ জন মুক্তিযোদ্ধাকে এক রাতে হত্যা করে। মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর পরিকল্পনা ও নির্দেশ অনুযায়ী সাত্তার রাজাকার তার কার্যক্রম পরিচালনা করত বলে তিনি জানিয়েছেন। মুক্তিযোদ্ধা কুদ্দুস আলবদর বাহিনীর একটি সমাবেশ এবং গোপন বৈঠকে তাদেরই বু বলে ভান করে উপস্খিত ছিলেন বলেও জানান।
এই বৈঠকে মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীও উপস্খিত ছিলেন। তিনি তার বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধকে প্রতিহত এবং মুক্তিযোদ্ধাদের সমলে ধ্বংস করার নির্দেশ দেন। বৈঠকে কোথায় কোথায় আওয়ামী লীগ ও মস্কোপন্থি ন্যাপ নেতাদের বাড়িঘর আছে, দোকান-পাট আছে তা চিহ্নিত করা হয়। তিনি আরও জানান, মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী মুক্তিযোদ্ধাদের ঘাঁটি ধ্বংস এবং আওয়ামী লীগ ও ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির নেতাদের শেষ করে ফেলার নির্দেশ জারি করেন। বৈঠকের পরদিনই রাজাকার বাহিনীর সহযোগিতায় বৃশালিখা গ্রামটি পুরোপুরি অতর্কিতে ঘিরে ফেলা হয়, ব্যাপক গোলাগুলি চালানো হয়, নির্যাতন, লুটতরাজ এবং বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ প্রভৃতি করে ভয়াবহ এক ধ্বংসযজ্ঞ পরিচালনা করা হয়।
মুক্তিযোদ্ধা কুদ্দুস আরও জানান, মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী তার নিজ গ্রামের বটেশ্বর সাহা নামক এক তরুণ মুক্তিযোদ্ধাকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে। নিজামীর বিরুদ্ধে প্রায় অনুরূপ অভিযোগ এনেছেন সাঁথিয়া থানার মিরপুর গ্রামের মোহাম্মদ শাজাহান আলী, পিতা জামাল উদ্দিন। যুদ্ধের সময় হঠাৎ রাজাকারদের হাতে ধরা পড়লে আরও কয়েকজন আটক মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে তার গলায়ও ছুরি চালানো হয়েছিল। একই সঙ্গে আটক অন্যদের জবাই করে হত্যা করতে সক্ষম হলেও শাজাহান আলী ঘটনাচক্রে বেঁচে যান। কিন্তু তার সহযোদ্ধা দারা, চাঁদ, মুসলেম উদ্দিন, আখতার উদ্দিন, শাজাহান প্রমুখদের বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে গরু জবাই করার লম্বা ও ধারালো ছুরির আঘাতে আঘাতে জবাই করে পৈশাচিকভাবে হত্যা করা হয়। সেদিন প্রায় ১০/১২ জন মুক্তিযোদ্ধাকেও ওরা হত্যা করেছিল। মুক্তিযোদ্ধা কবিরের গায়ে পেট্রোল ঢেলে আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। এ হত্যাকাণ্ডের নীলনকশটিও মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী স্বয়ং করেছিল বলে শাজাহান আলী জানিয়েছেন। মাওলানা মতিউর রহমান ও তার সহযোগী আলবদরদের নৃশংস বর্বরতার অজস্র কাহিনী পাবনা, ঢাকাসহ বাংলাদেশের সর্বত্র আজও ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে।
(সিডনি থেকে)
--------------------------------------------------------------------------------------
দৈনিক সংবাদ । ২ নভেম্বর ২০০৮ রোববার







সর্বশেষ এডিট : ০২ রা নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ৯:০৬
১৮টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×