প্রধানমন্ত্রী বললেন, যত বেশি লাফালাফি কিংবা জ্বালাবে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার তত দ্রুত করা হবে। যুদ্ধাপরাধের বিচারে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। শেখ হাসিনা সম্প্রতি পুলিশের ওপর হামলার ঘটনার কথা উল্লেখ করে বলেন, কারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর হামলা করছে, কী উদ্দেশে করছে, এটা সবারই জানা। যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচানোর জন্য এই খেলা বন্ধ করতে হবে। তা না হলে যারা বাড়াবাড়ি করছে তাদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থ্যা নিতে হয়, তা জানা আছে। বিকল্প ব্যবস্থা তো হাতে আছে। শরিয়া আইনেও বলা আছে কী ব্যবস্থা নেওয়া যায়। প্রয়োজনে কিয়াস অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরাজিত শক্তির দোসররা জনগণের ভাগ্য নিয়ে খেলা করবে, তা বরদাস্ত করা হবে না।
এটি প্রথমআলোতে প্রকাশিত খবর। শেয়ার না করে পারলাম না। প্রথমত:প্রধানমন্ত্রী বলেন, যত বেশি লাফালাফি কিংবা জ্বালাবে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার তত দ্রুত করা হবে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার অবশ্যই হওয়া উচিত এবং তা নিরপেক্ষতা বজায় রেখে ও বিশ্বাসযোগ্য ভাবে। এ বিচার নিয়ে ভবিষতে কোন সন্দেহের উদ্রেক হোক তা কোন ভাবেই কাম্য নহে। তাই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দ্রুত করতে গিয়ে কোন নিপপেক্ষতা ক্ষুন্ন হবেনা তো?
দ্বিতীয়ত: সম্প্রতি পুলিশের ওপর হামলার ঘটনার কথা উল্লেখ করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেন, কারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর হামলা করছে, কী উদ্দেশে করছে, এটা সবারই জানা। একজন সরকার প্রধান যখন এমন কথা বলেন প্রশ্ন জাগে মনে, তাহলে কেন সরকার এখনো কোন ব্যবস্থা নিচ্ছেনা।আরো কী বাড়াবাড়ি জন্য সরকার অপেক্ষা করছে। শুধু হুমকি দিয়ে কী হামলাকারীদের দমানো যাবে? যেখানে আইন শৃংঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীই নিজেদের রক্ষা করতে পারছেনা। তাহলে কী আমরা ধরে নেব এ ক্ষেত্রে সরকার অসহায়। তাহলে সাধারণ জনগনের কী অবস্থা হবে?
সূত্র: প্রথমআলোর খবর দেখুন