সেদিন দেখলাম চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি দুই নং গেইটে দাঁড়িয়ে আছে। ড্রাইভার আর কার সাথে যেনো কথা বলতেছে। আগের ভিসি কিংবা প্রোভিসি হলে চামচারা এতক্ষণে তার জুতো কান্ধে নিয়ে ফেলতো ।
কারণ তারা জানে জুতা বগল দাবা করে নিলে হয়তো কয়েকজনকে চাকরি দেওয়া যাবে। আর না হলে কয়েকটা টেন্ডার পেলে কেল্লাফতে।
চারদিকে এতো চামচা কেনো থাকে জানেন? কিছু সুবিধা পাওয়ার জন্য। সুবিধা পাওয়া না গেলে চামচ ই সবার আগে কিক্ মারে।
জ্বি হুজুরটা আরে ধুর্ হতে দেরী লাগে না। এই যে আজকে নারায়ণগঞ্জের বিএনপি নেতার মুক্তিতে অথচ অনেকে বলছে সন্ত্রাসী, কিন্তু হাজার হাজার মানুষের যে ঢল কি প্রমাণ করে?
বাঙ্গালী স্বার্থ আছে জানলে কিংবা সুবিধা পাবে জানলে পাপকেও বাপ ডাকা শুরু করে দিবে। আপনি যতগুলো খু'ন্ করেন না কেনো পুষ্পমাল্য দিয়ে বরণ করে নিবে আপনাকে। অনেক কসরত পেরিয়ে মিছিল কিংবা জটলা ডিঙ্গিয়ে সামনে এসে সেলফি তুলবে। সেগুলো ফেসবুকে আপলোড করে ভাব নিবে, আমি নব্য হনু!
এরচেয়ে লজ্জার আর কি হতে পারে। খু'নি, ডাকাত, চাঁ*দাবাজদের সঙ্গ পেতে আমরা মরিয়া। এরচেয়ে দুর্ভাগ্য একটি জাতির জন্য আর কি হতে পারে!
২৪শের স্বাধীনতা আমাদের কি এটা শিক্ষা দিয়েছে? একজন শীর্ষ সন্ত্রাসীকে এভাবে ঢোল পিটিয়ে বরণ করে নেওয়া!
ছবিতে একজন নিঃসঙ্গ ইয়াহিয়া স্যার এবং জন নন্দিত জাকির খান।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১২:১৩