কয়েক বছর আগে চুরির শতাধিক মোবাইল উদ্ধার করে নিজেদের জিম্মায় রেখে দিয়েছিল মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।
মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে অভিযান চালিয়ে সেই মোবাইল উদ্ধার করেছিলো পুলিশ।
এদিকে মামলার সুষ্ঠ তদন্ত করতে মাঠে নামার কথা ছিলো র্যাবের ।
ওদিকে কারো উপর বিশ্বাস নেই বলে সেনাবাহিনীর উপর পুরো তদন্ত ভার দাবী করেছিলো জনগন ।
সেখানে হয়তো হস্তক্ষেপ করেছে সরকার ।
প্রসঙ্গ হিসেবে তারা টেনেছিলো এরশাদ, ফখরুল কিংবা মেজর জিয়ার অতীতে বিচার করতে এসে ক্ষমতায় থেকে যাওয়াকে,
তথ্যমন্ত্রী এসে বিরোধিদলের ষড়যন্ত্রের গন্ধের খোঁজ পেয়েছিলো । টকশোতে ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা এসে দাবী করে বসে মোবাইলগুলো তার দলের নেতা কর্মীদের ।
মমতাজ সংসদে এসে গান ধরে, ক্ষণিকের মোবাইল জিম্মা ভুলে করিব পদ্মা সেতুর বন্দনা, প্রিয় নেত্রী তুমি করেছো ডিজিটেল বাংলাদেশ নাহয় এমন চুরি ঘটাতো না ।
ইতোমধ্যে জিম্মায় থাকা মোবাইল দেখতে ভীড় জমানো শুরু করেছিলো উৎসুক জনগন । ততক্ষণে এটা ভাইরাল ইস্যু । আমারও যাওয়ার কথা ছিলো সেখানে আইফোন থার্টিন প্রোম্যাক্স আছে কিনা দেখার জন্য । কিন্তু ভেবে টেনশনে পরে গেছিলাম! পুলিশ, র্যাব, সরকার, দুদক কিংবা মাদক, টাকাটা কার পকেটে চালান করলে ওটা আমার হতে পারে ।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৩২