আমার সংগ্রহিত কিছু জোকস্ আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম.....
হাসি নম্বর-১:


মাইক্রোসফটের চেয়ারম্যান বিল গেটস; তুরস্কের নতুন অফিসের জন্য একজন কাবিল এমপ্লয়ি খুঁজছেন। প্রায় ২০,০০০ আবেদনপত্র জমা পরল।
এই ২০,০০০ জনের মধ্যে, ‘তরফদার’ নামের এক বাংলাদেশীও আছেন।
বিল গেটস, ২০,০০০ আবেদনকারীকেই এক সাথে একটা বড় হল রুমে ডাকলেন।
বিল গেটস বললেন, এখানে যারা ‘জাভা প্রোগ্রামিং’ পারেন, শুধু তারা থাকবেন। বাকিরা, দয়া করে আসতে পারেন। ২০,০০০ এর মধ্যে ১০,০০০ জন হল ত্যাগ করলেন। তরফদার সাহেব মনে মনে ভাবলেন, আমি বরং থেকেই যাই এখানে... হারানোর তো কিছু নাই আমার...আর ‘জাভা প্রোগ্রামিং’ এমন কি জিনিষ!! চাকরিটা পেলে, দুই দিনে না’হয় শিখে নিব।দাড়িয়েই থাকি বরং
বিল গেটস এবার বললেন, এখানে যাদের ‘নেটওয়ার্কিং এ দক্ষতা আছে, শুধু তারা থাকবেন। বাকিরা, দয়া করে আসতে পারেন। ১০,০০০ এর মধ্যে ৫,০০০ জন হল ত্যাগ করলেন। তরফদার সাহেব মনে মনে ভাবলেন, ‘নেটওয়ার্কিং’ আর এমন কি জিনিষ!! চাকরিটা পেলে, দুই দিনের মামলা এটা!
বিল গেটস এবার বললেন, এখানে যাদের ‘ইউন্ডোজ ও ইউনিক্সএ দক্ষতা আছে’, শুধু তারা থাকবেন। বাকিরা, দয়া করে আসতে পারেন। ৫,০০০ এর মধ্যে ৩,০০০ জন হল ত্যাগ করলেন। তরফদার সাহেব মনে মনে ভাবলেন, ব্যাপার না... চাকরিটা পেলে, দুই দিনে শর্ট কোর্স করে নিব।
বিল গেটস এবার বললেন, যারা তুরস্কের ভাষা ফ্লুয়েন্টলি বলতে পারেন… তারা থাকবেন… আর বাকিরা, দয়া করে আসতে পারেন। ২,০০০ এর মধ্যে ১,৯৯৮ জন হল ত্যাগ করলেন... দুইজন দাড়িয়ে রইলেন; তরফদার আর আরেক ভদ্রলোক
বিল গেটস বললেন, “গুড, তোমরা দুইজন আমাদের সকল ক্রায়টেরিয়া ফুলফিল করেছো। তোমাদের এখন আমি টেস্ট নিব। তবে তার আগে আপনারা দুইজন একে অপরের সাথে তুরস্কের ভাষায় কিছু কথা বলুন তো দেখি”
তরফদার সাহেব পাশের ভদ্রলোককে আমতা আমতা করে বললেন, ‘ভাইজান, কেমন আসুইন’
পাশের ভদ্রলোক দাঁত বের করে বললেন, ‘এই তো, বালাই আছি... আফনে?’
হাসি নম্বর-২:


স্যারঃ বলো তো ভাষা কাকে বলে?
ছাত্রঃ মনের ভাব প্রকাশ করাকে ভাষা বলে।
স্যারঃ একটি উদাহরণ দাও।
ছাত্রঃ ওই হারামজাদা!! আমাগো মারস ক্যান?
হাসি নম্বর-৩:


প্রেমিকাঃ আমাকে কেমন লাগছে?
প্রেমিকঃ শাড়ি দেখে মনে হচ্ছে তোমার বয়স উনিশ, লিপষ্টিক দেখে ষোল, মেকআপ দেখে চোদ্দ আর টিপ দেখে আট।
প্রেমিকাঃ থ্যাংক ইউ।
প্রেমিকঃ তবে সব মিলিয়ে সাতান্ন।
হাসি নম্বর-৪:


স্ত্রীঃ ওগো, সত্যি করে বলো, এর আগে কোন মেয়ের সাথে এক বিছানায় ঘুমিছিলে?
স্বামীঃ আমিতো শুধু তোমার সাথেই ঘুমাই। বাকিদের সঙ্গে তো জেগে ছিলাম।
হাসি নম্বর-৫:


স্বামীঃ কোথায় যাও?
স্ত্রীঃ সুইসাইড করতে।
স্বামীঃ তাহলে মেক আপ করেছো কেন?
স্ত্রীঃ বাহ্ রে, কাল সকালে পত্রিকায় আমার ছবি ছাপাবে না?
হাসি নম্বর-৬:


মেয়েঃ জানো মা, আমাদের কলেজে না খুব সুন্দর, হ্যান্ডসাম একজন টিচার এসেছেন।
মাঃ দেখো, টিচার কিন্তু তোমার বাবার মতো।
মেয়েঃ মা!! তুমি শুধু তোমার নিজের কথাই ভাবলে, আমার কথা একটুও ভাবলে না।
হাসি নম্বর-৭:


গার্ল-১: জানিস!! ওই ছেলেটা আমাকে খুব বিরক্ত করে।
গার্ল-২: কই!! ও তো তোর দিকে তাকায়ই না।
গার্ল-১: আরে ওটাই তো বিরক্ত লাগে।
হাসি নম্বর-৮:


বয়ঃ খোলো না
গার্লঃ না খুলবো না,যদি বেশি খাও।
বয়ঃ একটু খাব।
গার্লঃ এই নাও।
























বয়ঃ আহা! কি মজা।
গার্লঃ তাইতো এর নাম প্রাণ ডাল ভাজা।
হাসি নম্বর-৯:


স্ত্রীঃ সারা রাত করেছ, এইবার থামো।
স্বামীঃ না, থামবো না।
স্ত্রীঃ তোমার টায়ার্ড লাগছে না?


























স্বামীঃ না, যতক্ষণ পারি করব, কারণ ৫০০ এসএমএস ফ্রি এসেছে।
হাসি নম্বর-১০:


স্ত্রীঃ উফ্, এত আস্তে কেন জোরে টেপ...।
স্বামীঃ কেন?
স্ত্রীঃ কাজ হচ্ছে না তো..।
স্বামীঃ পারব না, হাতে জোর নেই।

























স্ত্রীঃ ধ্যাৎ!! তোমাকে কতবার বলেছি রিমোটটা বদলাও।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:৪৩