আমরা মুক্তি যুদ্ধ দেখিনি। আমরা স্বাধীনতার কথা শুনেছি। বর্তমান আওয়ামীলীগ দাবি করে তারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি। তাহলে বিএনপি আর জাতীয়পার্টি ? দল দুটির তখন জন্ম হয় নি। কিন্তু যারা দল দুটি প্রতিষ্ঠা করেছেন তারা কেউ মুক্তি যোদ্ধা আর কেউ সেনা অফিসার। সেনা বাহিনীর অফিসাররা কি স্বাধীনতার বিপক্ষে? এখন তারা শুধুমাত্র আওয়ামীলীগ না করার কারণে কি স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি হতে পারছে না? হয়তো ভবিষ্যতেও যারা আওয়ামীলীগ করবে না তারা স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি হতে পারবে না। কিন্তু আওয়ামীলীগ স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি দাবি করলে স্বাধীনতা নিজেই বলছে আওয়ামীলীগ আমার বিপক্ষরে শক্তি। কারণ আওয়ামীলীগ আমাকে ধর্ষণ করেছে। এখনো প্রতিদনি দেশের বিভিন্ন যায় গায় হাজার বার ধর্ষণ করছে । প্লিজ আমাকে আর ধর্ষণ করবেন না। আমি আওয়ামীলীগের স্বাধীনতা হতে চাই না। যে স্বাধীনতা মানে.....................................................................
স্বাধীনতা মানে
ইডেন কলেজে পতিতার পাঠশালা,
স্বাধীনতা মানে
মন্ত্রীদের বাসায় ছাত্রীর সম্ভ্রম মেলা।
স্বাধীনতা মানে
রাস্তায় ধরে যুবতী দিগম্বর করা,
স্বাধীনতা মানে
ধর্ষককে ছেড়ে ধর্ষীতাকে গ্রেফতার করা।
স্বাধীনতা মানে
ছাত্রলীগ নেতার ধর্ষণে সেঞ্চুরী,
স্বাধীনতা মানে
প্রধানমন্ত্রী হয়েও ভারতের মুক্ষ্যমন্ত্রী।
স্বাধীনতা মানে
প্রতিমন্ত্রী দ্বারা এমডি অপহরণ,
স্বাধীনতা মানে
জয়নাল হাজারীকে রাজনীতিতে বরণ।
স্বাধীনতা মানে
সাজার আসামীকে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা,
স্বাধীনতা মানে
আমার করিডোর অন্যের হাতে দেয়া।
প্লিজ আওয়ামীলীগ আমাকে ধর্ষণ করবেন না
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:০৮