প্রতিবছর ফেব্রুয়ারি মাসব্যাপী একুশে বইমেলা বাংলা একাডেমী আয়োজন করে থাকে। এই বইমেলাটি ভাষা শহীদদের স্মরণে আয়োজিত হয় বলে এটাকে আমরা আমাদের চেতনায় ও আবেগের জায়গায় বিশেষ স্থান দিচ্ছি। আমাদের ভাষা শহীদদের বিশেষ শ্রদ্ধা জানাতে এরচেয়ে বড় আয়োজন ও মহত আয়োজন আর হতে পারে না। বইমেলা লেখক-পাঠকের মিলনমেলা যেমন, তেমনি জ্ঞান-বিজ্ঞান-রাজনীতি-শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি-চিত্রকলা-সংগীত-নাটক চর্চারও অবাধ অনুপ্রেরণার জায়গা হিসেবে পরিগণিত হতে পারে। বইমেলার বই থেকেই আমার সবকিছুরই তথ্য-উপাত্তের সন্ধান লাভ করি। এখানে লেখকের লেখনীই প্রধান উপজিব্য। লেখনীর সব বিষয়কে আমরা ভাষায় লিপিবদ্ধ আকারে পাচ্ছি। এখানে প্রধান কুশিলব লেখক, প্রচ্ছদ শিল্পী, আর প্রকাশক। আর ছাপা-বাঁধাইয়ের হাত ঘুরে সেটা উপস্খাপিত হচ্ছে পাঠকের উদ্দেশ্যে। বাংলা একাডেমীর যে আয়োজনের দায়, সেটাকে আমরা অনেকভাবেই বিচার করে দেখতে পারছি। বইমেলার আগে আগেই আয়োজনের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে অব্যাবস্থাপনা- অনিয়ম নিয়ে বিস্তর কথা বলাবলি চলে। অনেক ত্রুটি চিহ্নিত করা হয়, সেটা নিরসনের আশ্বাসও মেলে, তারপর যে যার ঘাম ধুয়ে ঘুমাতে চলে যায়। চিলেকোঠার পক্ষ থেকে এরকমই একটা চেষ্টা করা হলো আমাদের প্রকাশনায় শক্ত হাতে হাল ধরে আছেন এমন কিছু বিশেষ প্রকাশকগণের সাথে আলাপচারিতার মাধ্যমে। এই আয়োজনের পর্ব একটু দীর্ঘ করার ইচ্ছে আমাদের আছে। সেই কারণে আমরা এ সময়ের প্রতিশ্রুতশীল যেসব প্রবীন ও তরুণ প্রকাশকের সাক্ষাতকার গ্রহন করেছি, তার তালিকাও দীর্ঘ। একে একে চিকোঠার পাতায় প্রকাশিত হবে।
এ সময়ের প্রকাশনার ভাবনা, লেখক ও পাঠককে মূল্যায়ন করতে সচেষ্ট হয়েছেন ২০ বছর ধরে আমাদের পাঠক চাহিদার খুব কাছে থেকে মননশীল-সৃজনশীল বই উপহার দিয়ে যাচ্ছে যে প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানটি, তার কর্ণধার ব্যক্তি ফয়সল আরেফিন দীপন।
ফয়সল আরেফিন দীপন, প্রকাশক জাগৃতি প্রকাশনী। আহ্বায়ক, বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি, শাহবাগ শাখা। পরিচালক, গ্রন্থগার উন্নয়ন, বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতি।
চিলেকোঠার নির্ধারিত প্রশ্ন ও প্রকাশক ফয়সল আরেফিন দীপনের লিখিত উত্তরগুলোই হুবহু পাঠকের উদ্দেশ্যে তুলে ধরা হলো। সাক্ষাতকারটি পড়তে ক্লিক করুন:
দেশ, জাতি ও সমাজের জন্য উপকারী বইকে আমরা সময়োপযোগি মনে করি: ফয়সল আরেফিন দীপন
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৬