সম্প্রতি দেশের উত্তরাঞ্চলে চুনাপাথরের সন্ধান পাওয়ার প্রেক্ষিতে কতিপয় পরিবেশ বাদী মহল কতৃক কিছু লিখালিখি নজরে আসছে । আধুনিক বড় মাপের যে কোন প্রকল্পেই পরিবেশের দিকটা আবশ্যকীয় ভাবেই চলে আসে তাতে কোন সন্দেহ নেই। এ সমস্ত প্রকল্প নেয়ার সময় পরিবেশের উপর তার বিকল্প প্রভাব এবং সর্বোত্তম প্রযুক্তি অবলম্বন করে সে গুলি কিভাবে মোকাবেলা করা হবে তার বিস্তারিত ব্যবস্থার উল্লেখ থাকে । দেশের বিশেযজ্ঞ পর্যাযে এর সুফল কুফল চুল চেরা বিশ্লেষন করেই প্রকল্প গ্রহণ করা হয় । সংস্লিস্ট বিষয়ে দেশের বিশিস্ট বিশেষজ্ঞগণ কতৃক যথাযথভাবে মুল্যায়নের পরেই উপযুক্ত প্রকল্প প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা হয় ।
অথচ সংস্লিষ্ট বিষয়ে যথাযথ বিশেযজ্ঞ পর্যায়ের জ্ঞান প্রয়োগ না করে একে বন্ধ করার জন্য সামাজিক উস্কানীমুলক জ্ঞানগর্ব সুচালু তথ্য বিন্যাসে বিশেষ পারঙ্গমতার পরিচয় দেখা যায় তাদের নিবন্ধ সমুহে ।
একটি বড় মাপের উন্নয়ন প্রকল্পের শুধুমাত্র নিগেটিভ দিক দেখানোর জন্য তথাকথিত পরিবেশ বাদীদের কলমের যত কালি খরচ হয় তার বিন্দু পরিমানও যদি প্রকল্পটির সমপরিমান বিকল্প সম্বাব্যতা সম্পর্কে বলা হতো তাহলে তাই হতো শুভন । কিন্তু এর পরিবর্তে জনমতকে প্রভাবিত করে প্রকল্প বন্ধ ও দেশের উন্নয়নের গতি স্তব্ধ করার জন্য মনগড়া কথার ফুলজুরী ছড়ানো হয় সুন্দরভাবে এবং সাথে প্রবল আন্দোলন গড়ে তুলে নিরিহ জনতার জীবন হানির মত পরিবেশ সৃস্টির জন্য দেয়া হয় প্রচ্ছন্ন হুমকি । তাই এ সমস্ত প্রয়াসকে মানুষের জীবন হানিকর পরিবেশ বাদী প্রয়াস হিসাবেই প্রতিয়মান হয় ।
যাহোক, চুনাপাথরের উপর প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে শুধুমাত্র এর ক্ষতিকর দিক তুলে ধরে উন্নয়ন বন্ধ করে বসতভিটে আকরে থাকার লক্ষ্যে সকলের প্রতি আকুল আবেদন জানানো হয়েছে বলেই দেখা যায় । তবে এটা বিশ্বাস করি এধরনের একটি বড় মাপের খনিজ সম্পদ আহরণ সংক্রান্ত প্রকল্পের কিছু পরিবেশগত বিরোপ প্রভাব থাকবেই । কিন্তু বিধাতার দান খনিটিকে তো আর কোথাও সরিয়ে নেয়া যাবেনা তবে খনি এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দাদেরকে সম্মানজনক ও লাভনকভাবে অন্যত্র পুর্ণবাসন করা সহজেই সম্ভব ।সেই সাথে দেশের সার্বিক স্বার্থে এর উত্তোলনের ( যদি অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক হয় ) পাশাপাশি এলাকার পরিবেশ সুরক্ষার বিষয়টিও কতৃপক্ষকে বিশেষভাবে বিশেযজ্ঞ পর্যায়ে ভেবে দেখতে হবে , কতিপয় পরিবেশবাদীর একতরফা যুক্তির কাছে পিছিয়ে গেলে তথাকথিত পরিবেশ বাদীদের কোন ক্ষতি হবেনা, ক্ষতি হবে দেশের উন্নয়নের, জনগনের জীবনমান উন্নয়নের । চুনাপাথরের প্রকল্প বন্ধ হলেও তথাকথিত পরিবেশ বাদীরা মহাসূখে চুনকাম করা ও চুনাপাথর মিশ্রিত সিমেন্টের তৈরী মহলে নির্বিগ্নেই দিনপাত করবেন আর মনের সূখে লিখে যাবেন চুনাপাথর তুলা বন্ধ কর , বন্ধ কর উন্নয়ন, মহানন্দে শুয়ে থাক চুনাপাথরের তৈরী সিমেন্ট বাধানো ঘরে , চুনাপাথর আকরে তৈরী আয়নায় দেখ নীজের সুখের মুখ ।
তার পরেও যদি প্রকল্পটি গৃহীত হয়েই যায়, ফেকরা বাধানোর জন্য কলের অভাব হবেনা যার নজির তো বাশখালিতে ঘটে যাওয়া ঘটনা থেকেই দেখা গেছে । যাহোক, চুনাপাথর আহরণ ও উত্তলনের উপর একটি বিশ্লেষণীধর্মী প্রতিবেদন পাঠকের সদয় অবলোকনের জন্য নীচে দেয়া হল । এটা থেকে পাঠককুল এর সুফল কুফল সস্পর্কে কিছু ধারণা পেতে পারেন ।
প্রতিবেদনটিত চুনাপাথরের অর্থনৈতিক গুরুত্ব , সুবিধা অসুবিধা, উপযুক্ত মাইনিং পদ্ধতি এর ভবিষ্যত প্রভৃতি অতি সংক্ষেপে বিবৃত করা হয়েছে; নীচে প্রতিবেদনটি দেখুন :
Impact of minining limestone
''Limestone has numerous uses that range from agricultural applications to building materials to medicines. A type of limestone that has somewhat different chemical and physical charateristics is called dolomite. Many limestone products require rock with specific physical and chemical characteristics. The specific chemical properties of a particular limestone or dolomite deposit will dictate applications .
Commonly known as “aglime,” agricultural limestone is basically pulverized limestone used in the agricultural field to change the physical and chemical properties of the soil. Aglime is an important soil amendment that can be added to crop land to neutralize soil acidity, prevent erosion and increase crop yield. Limestone aggregate is one of the largest mining industries in the world. It is produced from crushed quarry rock. Production and processing involves mining rock then crushing, screening and washing it to obtain the proper cleanliness and gradation. The aggregate is then stockpiled and finally shipped to the site for use in a wide variety of construction applications. Highways, homes, businesses and countless infrastructure components could not be built without the use of large amounts of aggregate.
CEMENT
Another important use of limestone is the production of port land cement. Cement is produced by burning finely crushed limestone with secondary raw materials such as shale, sand, and fly ash.
MINING
Limestone is mined using both surface and underground methods. Underground methods involve removal of limestone “rooms” while leaving regularly spaced “pillars” in place to support the overlying roof. These operations can be extensive and often encompass several hundred acres. Underground mining is commonly used when a specific rock layer is desired or in areas where there is thick material overlying the desired rock.
FUTURE
With continued development of transportation and infrastructure, construction demands and environmental improvement, it is anticipated that the demand for limestone derived products will continue to increase''.
Source : International Journal of Development and Economic Sustainability Vol.3, No.5, pp.85-98, October 2015