somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সাহাদাত উদরাজী
সাহাদাত উদরাজী'র আমন্ত্রণ! নানান বিষয়ে লিখি, নানান ব্লগে! নিজকে একজন প্রকৃত ব্লগার মনে করি! তবে রান্না ভালবাসি এবং প্রবাসে থাকার কারনে জীবনের অনেক বেশী অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা প্রকাশ করেই ফেলি - 'গল্প ও রান্না' সাইটে! https://udrajirannaghor.wordpress.com/

‘নির্দেশ আছে তোকে ক্রস ফায়ারে মেরে ফেলার’ - হুমায়ুন কবির

২২ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(মানব জমিনে হুমায়ুন কবির ভাইয়ের গুম নির্যাতনের কথা পড়ে মনোকষ্ট নিয়ে বসে আছি। আপনার জন্য দোয়া করি, আপনাদের আত্মত্যাগেই এই জাতি স্বৈরাচার মুক্ত হয়েছে, এখন কাজ হচ্ছে তাদের বিচার করা। জাতি আপনার সাথে আছে। আপনাদের ত্যাগ আমরা ভুল্বো না। মানব জমিনের মি রাশিম মোল্লার রিপোর্ট তুলে দিচ্ছি, সবাই জানুক। ২২ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৯:৩৯ অপরাহ্ন প্রকাশিত)

‘নির্দেশ আছে তোকে ক্রস ফায়ারে মেরে ফেলার’
রাশিম মোল্লা
(৭ ঘন্টা আগে) ২২ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৯:৩৯ অপরাহ্ন


হুমায়ুন কবির। ২০১৮ সালের ২৭শে অক্টোবর। পারিবারিক সম্পত্তি সংক্রান্ত মামলায় হাজিরা দিতে ঢাকা থেকে স্টিমার এমভি টার্ন যোগে পিরোজপুর যাচ্ছিলেন। পথে সদরঘাট টার্মিনালের ঢাকা-হুলারহাটগামী স্টিমার থেকে সন্ধ্যা ৬টার দিকে সাদা পোশাকের অস্ত্রধারী ৫ ব্যক্তি তাকে তুলে নেয়। এমন অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে গুম ও লোমহর্ষক নির্যাতনের তদন্তের জন্য অভিযোগ দায়ের করেছেন।

অভিযোগে বলেন, সদরঘাট থেকে একটি সাদা মাইক্রোবাসে উঠিয়ে প্রথমে তার দুই হাত পেছনে নিয়ে হ্যান্ডকাফ লাগিয়ে ভেজা গামছা দিয়ে চোখ বেঁধে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়। অজ্ঞাতস্থানে নিয়ে চোখ বাঁধা অবস্থায় জিজ্ঞাসা করে- সরকারের বিরুদ্ধে ব্লগার হিসেবে বিভিন্ন ব্লগ ও ফেসবুকে সরকার বিরোধী কেন লেখালেখি করি? বিএনপি’র কোন কোন নেতার নির্দেশে এইসব লেখালেখি করি? প্রধানমন্ত্রী ও সজীব ওয়াজেদ জয়-এর বিরুদ্ধে কেন লিখি? প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশ আছে তোকে মেরে ফেলার। একপর্যায়ে তাদেরকে বলতে শুনি যে আমাকে গুম করে নির্যাতন ও মেরে ফেলতে উপর মহলের নির্দেশ আছে।

লোমহর্ষক নির্যাতনের বর্ণনা: হুমায়ুন কবির বলেন, চোখ বাঁধা অবস্থায় সারারাত তাকে বেধড়ক মারধর করে। কানে ইলেক্ট্রিট শক দেয়। সারা রাত শারীরিক নির্যাতন করে। ফজরের আজানের পর অর্ধচেতন অবস্থায় অজ্ঞাত একটা রুমে আটকে রাখে। সেই রুমের ছাদ তার শারীরিক উচ্চতা থেকে কম হওয়ায় সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারতেন না। চোখ বাঁধা এবং দুই হাত পেছনে হ্যান্ডকাফ লাগিয়ে নগ্ন করে প্রতিদিন শারীরিক নির্যাতন নিপীড়ন করেছে। তিনি বলেন, আমার গোপনাঙ্গে ইলেক্ট্রিক শক দিয়েছে। আমার হাঁটু এবং পায়ের গোড়ালিতে বুট পায়ে থেতলিয়ে দিয়েছে। কাঁধে কোমরে ভারী বস্তু দিয়ে পিটিয়েছে। আমার কোমরে এবং পায়ের নখে সুই ফুটিয়েছে, একটা আঙ্গুলের নখ তুলে ফেলেছে। কয়েকদিনই তারা আমাকে ক্রসফায়ারে মেরে ফেলার কথা বলেছে। একপায়ে দড়ি বেঁধে ঝুলিয়ে পেটানো অবস্থায় আমার চোখের বাঁধন খুলে যায়। তখন আমি কয়েকজন লোককে দেখতে পাই- মধ্যে স্টিমার থেকে উঠিয়ে আনার সময় যিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন তাকে চিনতে পারি। তবে আমি কাদের হাতে বন্দি, কোথায় আমার অবস্থান কিছুই জানতাম না। বাথরুম এবং খাবারের সময় একহাতের হ্যান্ডকাফ খুলে দিতো তবে কখনো চোখের বাঁধন খুলত না, গোসল করতে দিতো না। কখন দিন-রাত আমি কিছুই বুঝতে পারিনি। মাঝে মধ্যে ‘আচ্ছালাতু খাইরুম মিনান্নাউম’ শুনে ফজরের আজান হচ্ছে বুঝতে পেরেছি। এভাবে কতোদিন কেটে গেছে তাও বুঝতে পারিনি।

হঠাৎ একদিন চোখের বাঁধন এবং হ্যান্ডকাফ খুলে দিয়ে গোসল করতে বলে। অনেকদিন পর বাঁধন খুলে দেয়ার পর আমি দীর্ঘ সময় চোখে দেখতে পাইনি। ধীরে ধীরে সবকিছু ঝাঁপসা দেখতে পাই। আমার পরনের শার্ট-প্যান্টে শুকিয়ে যাওয়া রক্তের দাগ, সারা শরীরে আঘাতের চিহ্ন, নাক-মুখ থ্যাতলানো, রক্তাক্ত দেখতে পাই। স্বাভাবিক শব্দ কানে শুনতে পাই না। তখন তাদের কাছে জানতে চাই- আজ কতো তারিখ, কি বার, কয়টা বাজে? ওদের একজন বলে- ৭ তারিখ, সন্ধ্যা ৬টা। একজন এসে আমাকে শেভ করে দেয়। আমার লাগেজ ট্রলি ফিরিয়ে দিয়ে নতুন প্যান্ট-শার্ট পরতে বলা হয় এবং আমার পরনের রক্তাক্ত শার্ট-প্যান্ট ওরা নিয়ে যায়। আমাকে ছেড়ে দেয়া হবে জানায়।

অজ্ঞাত তারিখে আনুমানিক রাত ৮টা নাগাদ তিনজন লোক এসে আমার প্যান্টের দুই পকেটে দু’টি মোবাইল ফোন সেট এবং একটা রুমালে বাধা কিছু টাকা ঢুকিয়ে হাঁটিয়ে নিয়ে অজ্ঞাতস্থানের এক বারান্দায় দাঁড় করিয়ে রাখে। তখন একটা বড় কম্পাউন্ডে র‌্যাব-১০ লেখা অনেকগুলো গাড়ি দেখে দীর্ঘ বন্দিদশায় এই প্রথম বুঝতে পারি- আমি র‌্যাব-১০ হেফাজতে আছি। ৫ জন সিভিল পোশাক পরিহিত লোক আমাকে একটা মাইক্রোবাসে উঠিয়ে নিয়ে সায়েদাবাদ পীরের বাড়ি এলাকার ঢাকা-চট্টগ্রাম আন্তঃজেলা বাস কাউন্টারে মাইক্রোবাস থেকে নামিয়ে দিয়ে চলে যেতে বলা হয়। যারা আমাকে নিয়ে এসেছিল- তাদেরই দুইজন আমার দুইপাশে হাঁটছিল। আমি কয়েক কদম হেঁটে যেতেই র‌্যাব-১০ লেখা একটা পিকআপ, একটা কালো রঙের ল্যান্ড ক্রুজার জীপ এবং অনেক সশস্ত্র ইউনিফর্ম পরা র‌্যাব সদস্যদের দেখতে পাই। ২০১৮ সালের ২৭শে অক্টোবর সন্ধ্যায় আমাকে তুলে নেয়ার সময় যিনি আমার সঙ্গে কথা বলেছিলেন এবং আমাকে ঝুলিয়ে পেটানোর সময় যাকে দেখেছিলাম সেই অফিসারকে দেখে চিনতে পারি। আমি র‌্যাব সদস্যদের দেখে ভয় পেয়ে দ্রুত হাঁটার চেষ্টা করলে আমার পাশে থাকা দুইজন দুইপাশ থেকে আমার পাঁজরে পিস্তল ঠেকিয়ে কর্কশ কণ্ঠে বলে- দৌড় দিলেই তোকে গুলি করে দেবো! তখন র‌্যাবের পোশাক পরিহিত ৪/৫ জন এসে আমাকে জাপটে ধরে টেনে শ্যামলী পরিবহনের বাসের টিকিট কাউন্টারে ঢুকিয়ে আমার পকেট থেকে ফোন আর টাকা বের করে বলে- এই লোক সন্ত্রাসী, অনেক দিন ধরে তাকে ধরার জন্য খুঁজতেছি।

ফোন দেখিয়ে বলে- ‘এই দেখেন, সরকারের বিরুদ্ধে লেখালেখি করার প্রমাণ- একে আমরা গ্রেপ্তার করলাম।’ বলে আমার দুই হাত পেছনে নিয়ে হ্যান্ডকাফ লাগিয়ে দেয়। তারপর, উপস্থিত লোকজনের সামনে আমার নাম ঠিকানা জিজ্ঞেস করে। বাস কাউন্টারের কয়েকজনকে সাক্ষী হিসেবে নাম ঠিকানা লিখে আমাকে র‌্যাব-১০ লেখা একটা পিকআপ গাড়িতে উঠিয়ে র‌্যাব-১০ ধলপুর ক্যাম্পে নিয়ে যায়। সেখানে নেয়ার পর আমাকে র‌্যাব-১০ এর কোম্পানি কমান্ডার এডিশনাল এসপি মহিউদ্দিন ফারুকী (রুমের সামনে নেম প্লেটে লেখা ছিল) সাহেবের রুমে নিয়ে যায়। মহিউদ্দিন ফারুকী আমাকে বলে- ‘হুমায়ুন কবির, আগে কি হয়েছে সেইসব ভুলে যা, তোকে আজই গ্রেপ্তার করে এখানে নিয়ে আসা হয়েছে। তুই ইন্টারনেটে ও ফেসবুকে সরকার বিরোধী লেখালেখি করিস। প্রধানমন্ত্রী ও সজীব ওয়াজেদ জয়-এর বিরুদ্ধে লিখিস। প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও স্যারদের নির্দেশ আছে তোকে ক্রসফায়ারে মেরে ফেলার। তোকে ধরার সময় ধস্তাধস্তিতে তোর গায়ে আঘাত লেগেছে। এর বাইরে একটা কথাও বলবি না। আমি র‌্যাব-২-এ বদলি হয়ে যাচ্ছি। যদি উল্টাপাল্টা কিছু বলিস তাহলে এবার তোকে র‌্যাব-২ নিয়ে স্রেফ মেরে ফেলবো।

যে ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
হুমায়ুন কবিরের আইনজীবী মাহফুজ হাসান মানবজমিনকে বলেন, গুমের অভিযোগে শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ ৪২ জনের নামে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দাখিল করেছি। এরা হলেন- সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়, আসাদুজ্জামান খান কামাল, শাহরিয়ার আলম, সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী, ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই)-এর সাবেক মহাপরিচালক অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মোহাম্মদ সাইফুল আবেদীন, জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) সাবেক মহাপরিচালক অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল টিএম জোবায়ের, র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) মহাপরিচালক ও সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ, সাবেক পুলিশ কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া, অতিরিক্ত ডিআইজি ও র‌্যাব-১০-এর সিও জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর, র‌্যাব-১০ এর মো. মহিউদ্দিন ফারুকী, সাবেক নায়েব সুবেদার খায়রুল ইসলাম, সাবেক এসআই, মিরপুর মডেল থানার কাজী মো. জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক ওসি, মিরপুর মডেল থানা দাদন ফকির, এসআই আবদুল কাদের , সাবেক ওয়ারেন্ট অফিসার মো. হাবিবুর রহমান, সাবেক এসআই বিল্লাল হোসাইন জনি, সাবেক এএসপি র‌্যাব-১০ মো. শাহীনুর চৌধুরী ও মো. আবুল কালাম আজাদ, সাবেক এসআই র‌্যাব-১০ স্বপন কুমার সরকার, আজাহারুল ইসলাম, মো. তোতা মিয়া, মো. আনিছুর রহমান, মো. আনোয়ার হোসেন, মোছা. বিবি শারজাহান, মনোয়ারা আক্তার, মো. শিহাব, এসআই মো. রফিকুল ইসলাম, এসআই শ্রী স্বপন কুমার সরকার, মো. মোমেন খান, এএসআই মো. তানভীর হোসেন, এএসআই মো. কবির হোসেন, মো. নুরুল ইসলাম শেখ, মো. গোলাম আজম, কনস্টেবল মো. জহিরুল ইসলাম, কনস্টেবল মো. মাহমুদ কলি স্বপন, সৈনিক মো. মাহতাব হোসেন, সাবেক ল্যান্স কর্পোরাল আমিনুল ইসলাম, কনস্টেবল মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, কনস্টেবল রিপন চন্দ্র মালো, কনস্টেবল মো. মামুন সরকার, রাজিন ইসলাম।


খবরের লিঙ্ক, view this link
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:১৪
১০টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একটি জাতির কান্না......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ২২ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৫২

একটি জাতির কান্না......

স্বাধীন সিকিম রাষ্ট্রের ভারত ভুক্তির নেপথ্য!
১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান ব্রিটিশদের কাছে থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। ওই সময় উপমহাদেশে ৫৬৫ টি "Princely States" বা "সতন্ত্র দেশিয় রাজ্য" ছিল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

এসব কিসের ইঙ্গিত?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২২ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:২৯


ক্ষমতাচ্যুত হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা সব মামলা প্রত্যাহার দাবিতে হঠাৎ দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ছাত্রলীগ নেতাদের বিক্ষোভ মিছিল! সোমবার (২১ অক্টোবর) সকালে গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে... ...বাকিটুকু পড়ুন

‘নির্দেশ আছে তোকে ক্রস ফায়ারে মেরে ফেলার’ - হুমায়ুন কবির

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২২ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:১৪

(মানব জমিনে হুমায়ুন কবির ভাইয়ের গুম নির্যাতনের কথা পড়ে মনোকষ্ট নিয়ে বসে আছি। আপনার জন্য দোয়া করি, আপনাদের আত্মত্যাগেই এই জাতি স্বৈরাচার মুক্ত হয়েছে, এখন কাজ হচ্ছে তাদের বিচার করা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাকুরী থেকে বরখাস্ত করার জন্য কোটার দরকার আছে!

লিখেছেন সোনাগাজী, ২২ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৬



**** চাকুরী সৃষ্টি করতে জানে না বাংগালী জাতি, কিন্তু চাকুরী থেকে তাড়াতে জানে; কিছু কিছু ব্লগার মানুষকে তাদের কাজের যায়গা থেকে বিতাড়িত করার জন্য ব্লগে চীৎকার করছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

=ফিরে যেতে ইচ্ছে করে কৈশোরে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২২ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৫


এখানে কী আছে বলো তো, এখানে কী আছে আর
কেন যে সময়ের পিঠে হলাম সওয়ার;
সময় আমায় নিয়ে এ কোথায় এলো
স্বপ্ন সব হয়ে গেল এলোমেলো।

সেই প্রাথমিকের গন্ডি, পা রাখি ইচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×