”টাইম মেইনটেন” জীবণেকে সফল করার ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যদিও প্রতিটা ক্ষেত্রে সম্ভব হয়না তবুও চেষ্টা অবশ্যই করা উচিৎ।
যখন স্কুলে পড়তাম তখন আব্বু বলতো, সকাল থেকে রাত পর্যন্ত যা যা করবি তা প্রতিদিন সকালে ঘুমথেকে উঠেই লিখবি এবং ঠিক সেই রুটিন অনুযায়ী চলার অভ্যাস করবি আর রাতে ঘুমানোর আগে মিলিয়ে দেখবি কি কি পারলি আর কি কি পারলিনা। একদিনে হয়তো সব মেনে চলতে পারবিনা কিন্তু আস্তে আস্তে দেখবি ঠিক পেরেছিস।
আমি লিখতাম না! খুবই বিরক্ত লাগতো, একটুও ভাল লাগতোনা এসব শুনতে।
এখন যদিও আব্বু আম্মু আর সেরকম কিছুই বলেনা! কিন্তু নিজে নিজেই চেষ্টা করি টাইম মেনে চলার জন্য। যদিও হুবহু মেনে চলতে পারিনা তবুও সকালে ঘুম থেকে উঠেই মনে মনে ভবে নেই সরাদিন কি কি নিয়ে ব্যাস্ত থাকবো।
জীবণে যারাই বড় হয়েছেন বা সফলতা লাভ করেছেন তারা সকলেই সময়কে অনেক গুরুত্বের সাথে ব্যাবহার করতেন এবং সময়মত প্রতিটা কার্যই সম্পর্ণ করতেন।
অর্থাৎ, সময়ের সঠিক ব্যাবহার এবং জীবণকে একটা রুটিন মোতাবেক চালাতে পারলে অবশ্যই সাফল্য আসবে। নিজেকে মোটামুটি রোবট হইতে হবে আরকি
