অশ্বত্থের সারি সারি দু-একটা বৃক্ষ এখন আছে শহরে
কত পাঁড় ঘেঁষে হেঁটেছি উঠা হয়েছে কি ম্যানোলা পাহাড়ে্
আর্ট এঙ্গেলে শহরটা কেমন দেখায়; একবারো ইচ্ছে হয়নি
আমিতো প্রথম দেখায় ভালবেসে ফেলেছিলাম,বললে – এরকম হয়নাকি?
ভালবেসে চিনলাম –শিউলি-কাকাতুয়া-প্রজাপতি পার্ক
দুঃখ পেয়ে চিনলাম- কত লোনা গভীর মহাসাগর
পাঁচ গাঁয়ে কত কি বলছে----
চিৎকার করে কাঁদো –কেঁদেছি
জোরে জোরে হাসো –হেসেছি
ছুইঁনিকো সিগারেট,যাইনিকো- পানশালায়
পলোগ্রাউন্ডমাঠ-থিয়েটার-ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরী-শিবপাহাড়
শিরীষের শেকড় জানে;কত চুমু ঝরেছিল বর্ষার রাতে
মোমের আলোয় কেঁপেছিলে- ঊনবিংশকাল।
পরম্পরা ভালবাসা, ভালবাসা পরস্পর—শিরীষের পথধরেনাকো
দেহ থেকে দেহ চলে গেলে ;ভালবাসা রয়ে যায় –বেজে যায় জনডেনভার
দুঃখপেলেও ভালবাসবো
সুখ না ছুলেঁও ভালবাসবো
বাহু চেপে না ধরলেও ভালবাসবো
ফিরে না চাইলেও ভালবাসবো
পাখির চোখ ভালবেসেগেছে শহর- নবীন আলোয় একবিংশকাল।