এক সহ-যাত্রার কথা ভেবে বের হয়েছিলাম
ক’কদম ফেলতে না ফেলতেইঃনিউরোসায়েন্স
অর্ন্তমহলের পাখিটা বলে উঠল দুঃসহতে বেশি দূর যাওয়া যায়না।
বয়লার মত রোদ ঔদাসিন্যতায় কদমতলায় ক্ষিরাস্থির
একটা জীবন্ত অভিধান উন্মুক্ত হয়ে পড়ে গোলাকার সময়ে
স্টুপিডিটির শেষ কোথায় জানে রম্যবচন;জানে কদমতলার আঁচলাপাতা
ঝুলন্ত পা পিঠে ঘা বিছানায় সিরোলজি পেপার
সিলিং:যেন আস্ত কসাইখানা,দড়ির উপর ঝুলছে মাংস;ধড়বিহীন
গ্যলাকটিকোরা পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে….!
সহ-যাত্রার আপাত অর্ন্তধান হল-সঙ্গলোভে
জনমানুষের করারোপকৃত মৃত্যু; মর্মর বৈশাখীর এক সবুজ চাঁদের অপেক্ষা
নিয়ত করে ফজিলাত করছি শালবাগানে:তাকলাগানো আশায়।