রাজা বিক্রমাদিত্যের সভায় নয়জন পণ্ডিত ছিলেন। সকলেরই তাদের নবরত্ন বলত।এই নবরত্নের শ্রেষ্ঠ ছিলেন কালিদাস।অনেকেই প্রশ্ন তুলত কেন কালিদাস শ্রেষ্ঠ ? রাজা একদিন সকল পণ্ডিতদের নিয়ে একটি গাছের নীচে গেলেন, এবং একটি শুকনো ডাল দেখিয়ে বললেন, বাক্য রচনা করতে।সকলে বলল “শুষ্কং কাষ্ঠং তিষ্ঠতি অগ্রে” কিন্তু কালিদাস বললেন “নীরস তরুবর পূরতি ভাগে”।দুটি বাক্যের অর্থ কিন্তু এক। অথচ দুইজন দুইভাবে পরিবেশন করলেন। কালিদাসের বাক্যটি শ্রুতিমধুর, সুন্দর তাই রাজা তাকে শ্রেষ্ঠ বললেন। তেমনি আমাদের জীবনে যেকোনো কথা সুন্দর ভাবে বলাটাই আমাদের শ্রেষ্ঠত্ব। সুন্দর করে কথা বললে সহজেই উল্টো দিকের মানুষটাকে আকৃষ্ট করা যায়।অনেক জ্ঞানী ব্যক্তি সুন্দর ভাবে বক্তব্য পরিবেশন করতে পারেন না। ফলে শ্রোতা তার বক্তব্যে বিরক্তিবোধ করে। এর অর্থ কখনোই এই নয় যে তিনি জ্ঞানী নন, কিন্তু নিজের বক্তব্য বা জ্ঞান তিনি যথাযথ সুন্দর ভাবে মানুষের কাছে উপস্থিত করতে পারছেন না।
ফুল ভার্সন থেকে প্রথম পাতায় ১৫ টি পোস্ট পরিলক্ষিত হয় একই সাথে। মোবাইল ভার্সন থেকে পরিলক্ষিত হয় ৮ টি পোস্ট। এখন মোবাইলের যুগ। মোবাইল থেকে সামুতে ভিজিট করা পোস্ট পড়া মন্তব্য প্রতিমন্তব্য বেশ পরিশ্রমের কাজ। অনেকে ভিপিএন ছাড়া ব্লগের সাইট এখনো দেখেননা। আমার মনে হয় ফুল ভার্সন অথবা কম্পুটার ভার্সন ছাড়া ব্লগিং পরিপূর্ণ সাধ অনুভূত হয়না। বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতায় বা ব্লগে আগের মতো পোস্ট না আসার কারণে অধিকাংশ ব্লগার মোবাইল থেকেই ব্লগ ভিজিট করেন। বাসার বাইরে থাকলে মোবাইল ছাড়া কোন উপায়ই নেই। মোবাইল থেকে ডেক্সটপ ভার্সন দেখতে গেলে অটোমেটিক লগ আউট হয়ে যায়। তারপরও সামু এখন অবধি ব্লগারদের লেখা লেখির এবং পড়া লেখার জন্য সবচেয়ে মাণ সম্পন্ন ব্লগ সাইট। বাংলা ভাষার সবচেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম সামহোয়্যার-ইন ব্লগের কিছু ব্লগাররা ব্লগকে প্রাণবন্ত ও ভিজিট উপযোগী করে রেখেছে ১৬ বছরেরও বেশী সময় ধরে।
প্রতিজন ব্লগারই ব্লগের সম্পদ। প্রত্যেকে প্রত্যেকের অবস্থান থেকে নিজের সবচেয়ে ভালো লেখাটাই প্রথম পাতায় পোস্ট করেন। সঙ্গত কারণে কারো লেখা মাণ সম্পন্ন হওয়ার কারণে তিনি ব্লগে পরিচিতি লাভ করেন ও জনপ্রিয় বা হিট হয়ে উঠেন। একটি ক্লাসে যেমন সবাই ১ম, ২্য়, ৩য় হতে পারেনা,একটি ব্লগেও সবাই নাম কুড়াতে পারেনা। লিখতে লিখতে বা মন্তব্য করতে এক সময় একজন ব্লগার ব্লগে নিজের অবস্থান সৃষ্টি করেন। অবস্থান সৃষ্টিটা কোন ভাবেই মন্তব্য বা হিট দিয়ে নয়, বরং ভালো লেখা-ব্লগ ইন্টারেকশন- মাণ সম্পন্ন মন্তব্য-প্রতিমন্তব্য করার মাধ্যমে এই অবস্থান সৃষ্টি হয়।
ব্লগে ভালো লিখে এবং ভালো ইন্টারেকশনের মাধ্যমে যারা সুনাম অর্জন করেছেন এবং এখনো ব্লগে নিয়মিত থেকে ব্লগকে মুখরিত রাখার চেষ্টায় অবিরত ভূমিকা পালন করছেন তাদের সম্মানার্থে এই পোস্ট। আমি তাদের সবসময় ভক্তি করি। কিছু ব্লগারের পোস্ট প্রথম পাতায় যখন দেখা যায় তখন সামুর প্রথম পাতা পূর্ণিমার চাদের আলোর মতো জ্বল জ্বল করে। এমন ব্লগারের সংখ্যা কম নয়। ১ম পাতায় যেহেতু ১৫ জন ব্লগারের পোস্ট একই সাথে স্থান পায় তাই আমার চোখে বর্তমান সময়ে যে ৩০ জন ব্লগার সামুতে নান্দনিক ব্লগিং করছেন তাদের মধ্য থেকে ১৫ জনকে নিয়ে এই পোস্ট। ২য় পর্বে বাকি ১৫ জন আসবেন।
জুলভার্নঃ বাংলাদেশ জাতীয়তা বাদী ব্লগারদের খুবই শ্রদ্ধার। ব্লগ ইন্টারেকশন খুবই ভালো। তার দেয়া ৯৯ % পোস্ট মৌলিক। পোস্টের শিরোনামের সাথে বিষয়বস্তুর সুন্দর কম্বিনেশন পরিলক্ষিত হয় তাঁর পোস্টে। তিনি যে সব পোস্টে মন্তব্য করেন সে সব পোস্টে মন্তব্যের পরিমাণ বেড়ে যায়। দীর্ঘদিন ধরে ব্লগিং করার অভিজ্ঞতার কারণে এই ব্লগারের মন্তব্য প্রতিমন্তব্য সাবলীল।
সোনাবীজ অথবা ধুলোবালিছাইঃ গল্প কবিতা গান উপন্যাস কিংবা সাহিত্য। সব স্থানে তার অবস্থান প্রশংসনীয়। কোনদিন কোন ব্লগারকে হেয় করতে দেখা যায়নি। এক দুই শব্দের মন্তব্য করেন না। যে পোস্টেই মন্তব্য করুন না কেন মন্তব্য দেখে বুঝা যায় তিনি পোস্ট মনোযোগ দিয়ে পড়েন, ভাবেন এবং স্পষ্ট মন্তব্য ব্যক্ত করেন। মিরোরডডল এর কথায় উনার গাওয়া গান গুলো সত্যি সুন্দর।
শায়মাঃ উনাকে অনেকদিন ব্লগে দেখা যাচ্ছেনা। গতকাল একটু দেখা গেলেও বর্তমানে অনিয়মিত। উনার ব্লগ হিট পোস্টের বিষয়বস্তু ও পোস্টের শিরোনাম ইন্টারেকশনের কারণে তিনি পোস্ট দিলে সবাই পড়েন, মন্তব্য করেন, অনেকে তার পোস্ট পড়ার জন্য লগ ইন করেন। এতে ব্লগে হিট আসে ও ব্লগ প্রাণবন্ত হয়। তিনি যতক্ষণ ব্লগে থাকেন ব্লগার ব্লগ প্রাণবন্ত থাকে। যেহেতু ব্লগার চাদ্গাজী জেনারেল উনার ব্লগে যত দ্রুত সম্ভব নিয়মিত হওয়া জরুরী।
জুনঃ এই ব্লগারের কথা নতুন করে বলার কিছু নেই। শিক্ষায় এবং লেখায়, ব্যবহারে এবং আচরণে, পোস্টে এবং মন্তব্যে, ব্লগ ইন্টারেকশন ও সকলের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখার ক্ষেত্রে তিনি অনন্যা। উনাকে অপছন্দ করেন এমন ব্লগার ব্লগে নাই বললেই চলে। চলতি মাসে দেয়া দুটি খাবারের ছবি দেয়া পোস্টটিতে এখন পর্যন্ত ১৬ জন ব্লগার লাইক দিয়েছেন। যা এখন পর্যন্ত মাসে সর্বাধিক লাইক প্রাপ্ত পোস্ট।
আহমেদ জি এসঃ কিভাবে সুন্দর করে মন্তব্য করতে হয় এই সম্মানিত ব্লগার তার জলজ্যান্ত উদাহরণ । গুছিয়ে সুন্দর ভাবে কথা বলার বা মন্তব্য করার কৌশল অনেকের মধ্যেই থেকে থাকেনা। কথা বলা আর কোনও কথাকে সুন্দর করে উপস্থাপন করা, দুটো এক নয়। অনেক তফাৎ আছে।ব্লগার আহমেদ জি এস এর উপস্থাপন সর্বজন স্বীকৃত ও অতি প্রশংসনীয়। তার দেয়া কোন পোস্ট হিট না হতে আমি কোন দিন দেখিনি। নিজে মাণ সম্পন্ন পোস্ট দেয়া ও অন্যের পোস্টে মানসম্পন্ন মন্তব্য করাই উনাকে সামুর প্রথম সারির ব্লগারে রূপান্তর করেছে।
চাদ্গাজীঃ ব্লগার চাদগাজী সামুর একটি বিশেষ আকর্ষণ। তিনি কোন পোস্টে মন্তব্য করলে অনেককে সে পোস্টে মন্তব্য করতে দেখা যায়। মাসে গড়ে ৩০ থেকে ৩৫ টি পোস্ট দেন। সে সব পোস্টে অধিকাংশ একটিভ ব্লগার কে মন্তব্যের মাধ্যমে আলোচনা করতে দেখা যায়।যদিও তিনি সবার পোস্টেই মন্তব্য করেন কিন্তু মাঝে মাঝে এটাও দেখা যায় তিনি যেসব পোস্টে মন্তব্য করেন না সেসব পোস্টে মন্তব্য আর হিট নাই। তিনি পোস্ট দিলে সামু প্রাণবন্ত থাকে।
খায়রুল আহসানঃ কেবলমাত্র নিজের মনের ভাব প্রকাশ করার উদ্দেশ্যে নয়, মনের ভাবকে চিত্তাকর্ষক করে তোলার জন্য তার লেখার জুড়ি নেই। যখনই কেউ কোনও কথাকে সুন্দর ভাবে পরিবেশন করে তখন তা শিল্প বা আর্টে পরিণত হয়। এই ব্লগারের সর্বশেষ করা মন্তব্য গুলো পোস্ট গুলো পড়লে আমার কথার সত্যতা খুঁজে পাবেন। পদ্য , গদ্য বা প্রবন্ধ সবস্থানে অসাধারণ সুনাম অর্জন করেছেন। মেলবোর্নের স্মৃতিগুলো পাঠক মুগ্ধ হয়ে পড়ছেন।
মরুভূমির জলদস্যুঃ এখন পর্যন্ত এই মাসের সর্বাধিক পোস্ট দাতা। সুন্দর সুন্দর ফুল মুভি পরিচিতি তার লেখার অন্যতম বিষয়বস্তু। পোস্ট সংকটে এই খরায় পরিশ্রম করে দিনে ২ টি পোস্ট সামুর জন্য লেখা সত্যি সম্মানজনক। এই ব্লগারকে সব পোস্টে মন্তব্য করতে দেখা যায়। মানবিক ব্লগার। ব্লগার সোনাগাজীকে মন্তব্য করার সুযোগ অব্যাহত রাখায় তাঁর ভালো লাগার বহিঃপ্রকাশ মানবিকতার পরিচয় বহন করে।
অপু তানভিরঃ বর্তমানে একজন ব্লগারের সাথে ক্যাচালে জড়িয়ে গেলেও পুরনো ব্লগাররা ওনাকে খুবই স্নেহ করেন। সততা এবং সত্য কথা বলা তাঁর অনেকদিনের রেপুটেশন। তার দেয়া বানান ভুল বিহীন স্পষ্ট পোস্ট সবাই পড়েন। মন্তব্য ও হিটের চেয়ে পোস্টে লাইক বেশী পান। কোন ব্লগারকে হেয় করে দেয়া পোস্টে তাকে খুব একটা অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়না। ব্লগে আস্থা রাখার মতো যে কজন ব্লগার আছেন তিনি তাদের মধ্যে অন্যতম। পোস্ট দিলেই লাইক কমেন্ট হিট পান।
মনিরা সুলতানাঃ ওনাকে ভালো লাগেনা বা পছন্দ করেন না এরকম ব্লগার আমি ৯ বছরে দেখিনি। ব্লগ ইন্টারেকশন, সাবলীল মন্তব্য, নম্রতা ও ভদ্রতা , সহজ সরল আচরণ , সুন্দর লিখুনি সব মিলিয়ে সকলের হৃদয় জয় করেছেন এই ব্লগার। তিনি আমার ভালো লাগার ব্লগারদের মধ্যে একজন। বর্তমানে যে কজন ব্লগার ব্লগে দল মত নির্বিশেষে সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য ও সম্মানিত তাদের মধ্যে মনিরা সুলতানা অন্যতম।
মোহাম্মদ গোফরানঃ পোস্ট দিলেই হিট। পোস্ট প্রথম পাতায় থাকা কালীন সময়েই ৪০০ থেকে ৫০০ হিট হয়ে যায়। চলতি বছরে উনার কোন পোস্ট ফ্লপ করতে দেখা যায়নি। ছাগু ও কাঠ মোল্লাদের দৌড়ের উপরে রাখার কারণে অনেক উনাকে পছন্দ করেন না। ছাগু ও মোল্লা বিরোধীদের কাছে জনপ্রিয়। ছাগু মোল্লা দের পোস্ট না পড়ার ও মন্তব্য না করার জন্য সরাসরি পোস্টে উল্লেখ করে দেন। সুন্দরী নারীদের ছবি সম্বলিত পোস্টগুলো ওনার শিক্ষক চাদ্গাজীর চেয়েও বেশি হিট পেয়ে থাকে কখনো কখনো। ব্লগীয় ইন্টারেকশান খুবই ভালো। একই মাসে পরপর ২ টি পোস্ট ১০০০ এর উপর হিট আর কোন ব্লগারকে গত ৩ মাসে পেতে দেখিনি।
মিরোরডডলঃ ২০১৫ সালের পরে ব্লগে যারা আসেন এবং তাদের মধ্য থেকে যারা পরিচি্তি লাভ করেছেন সেখানে মিরোরডডল অন্যতম। ব্লগে ২ টি পক্ষ পরিলক্ষিত হয়। ২ পক্ষই ওনাকে পছন্দ করেন। এক দুই শব্দের মন্তব্য করতে ওনাকে কখনো দেখা যায়নি। ২ দিন আগে একটি সাধারণ পুরানো জোকস লিখে তার দেয়া পোস্টটি এখন পর্যন্ত ব্লগে সর্বাধিক মন্তব্য প্রাপ্ত পোস্ট। ২৩ জন ব্লগার ওনার পোস্টে এখন পর্যন্ত মন্তব্য করেন। অন্য কোন ব্লগারের পোস্টে এখন পর্যন্ত এই মাসে কোন পোস্টে ২৩ জন একটিভ ব্লগারকে মন্তব্য করতে দেখা যায়নি। তার দেয়া পোস্টটি এই পোস্ট লেখার আগ পর্যন্ত ৭০০ বার হিট হয়।
ভুয়া মফিজঃ যদিও খুব কম পোস্ট লিখেন এবং সিলেক্টিভ পোস্টে মন্তব্য করেন যাই লিখেন হিট। যদিও কোন কোন মন্তব্য একটু রুড এরপরও তার মন্তব্যের মধ্যে ব্লগীয় মনোভাব বিদ্যমান। মন্তব্য পড়ে বুঝা যায় একজন ব্লগার মন্তব্য করেছেন। জুলাই মাসে কোন পোস্ট না আসলেও মে ও জুন মাসে উনার দেয়া ২ টি পোস্টের একটি ১১৩৯ বার হিট হয় ও ৭৮ টি মন্তব্য পায় , অন্য পোস্টটি ৮৬৮ বার হিট ও ৭০ টি মন্তব্য পায়। সাধারণত ব্লগার শায়মার পোস্টে ১০০ মন্তব্য পরিলক্ষিত হয় , ভুয়া মফিজ তার কাছাকাছি অবস্থান করছেন।
শেরজা তপনঃ নির্ভেজাল নির্দলীয় নিখুঁত একজন ব্লগার। সবার কাছে গ্রহণ যোগ্য এই পুরনো ব্লগার। একই সাথে আধুনিক এবং সৃজনশীল মননের অধিকারী বিখ্যাত মানুষ ও ইতিহাস নিয়ে লিখে থাকেন। তার লেখা দুনিয়া কাঁপানো জার্মান ব্যান্ড সকলের পছন্দের। কোন দিন কোন ক্যাচালে জড়াতে দেখা যায়নি। এক পক্ষীয় অযৌক্তিক বক্তব্য দিতে দেখা যায়নি। তার মন্তব্য যেকোনো ব্লগারের কাঙ্ক্ষিত । এই যোগ্যতা খুব কম ব্লগার অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন।
সাড়ে চুয়াত্তরঃ একই সাথে আধুনিক মানসিকতার এবং ধার্মিক। জ্ঞানের পরিধি বিস্তৃত। ব্লগের প্রতি ডেডিকেশান প্রশংসনীয়। ব্লগ প্রাণবন্ত রাখার জন্য ধাঁধা পোস্ট করেন। সবার সাথে নম্র ব্যবহার, সুন্দর মৌলিক পোস্ট, বিষদ বিবরণ সমৃদ্ধ মন্তব্য , ব্লগিয় ইন্টারেকশন প্রশংসনীয়। কোন দিন কাউকে আঘাত করে মন্তব্য করতে দেখা যায়নি।
সংস্কৃতের একটি শ্লোকে লেখা আছে
“তাবৎ চ শোভতে মূর্খ, যাবৎ কিঞ্চিৎ ন ভাষতে” এর সরল অর্থ এইরূপ, “কেবল মাত্র শব্দচয়ন এবং বাক্য বলার ভঙ্গিতেই বোঝা যাবে কে মূর্খ আর কে জ্ঞানী”।একই বাক্য সকলে বলছে কিন্তু একজন যদি সেই বাক্যকে গুছিয়ে সুন্দর করে পরিবেশন করে তাহলেই তিনি সহজেই সকলের মন জয় করে নিতে পারবেন।
ব্যবহারে বংশের পরিচয় কথাটা পুরোপুরি সঠিক নয়। পৃথিবীর অনেক শ্রেষ্ট বংশের মানুষকে সভ্যের মতো ব্যবহার করতে দেখা যায় না। কে কেমন ব্যবহার করবে তা তার পারিবারিক ও প্রাতিষ্টানিক শিক্ষার উপর নির্ভর করে। অনেক নিচু বংশের মানুষকে কর্ম বিনয় এবং জ্ঞানে শ্রেষ্ট হতে দেখা যায় যেমনঃ স্টারবাক্সস এর সিইও Howard Schultz।
কমেন্ট মডারেশনে দেয়া। অপ্রাসঙ্গিক ও ব্যক্তি আক্রমণমূলক মন্তব্য গ্রহণ করা হবেনা। পোস্ট আলোচনার জন্য উম্মুক্ত। কমেন্ট ব্যান পোস্ট ব্যান এই মুহুর্তে ব্লগে দরকার নেই বলে মনে করি। সবার আগে ব্লগের স্বার্থ দেখতে হবে।
পোস্টে উল্লেখিত তথ্য গুলো সংগৃহিত ও পরিমার্জিত।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৯:১২