ডারউইনের বিখ্যাত তত্ত্বানুযায়ী একটা কথা প্রচলিত আছে যে মানুষের আদি প্রজাতি নাকি বান্দর ( আমাদের ডিসকো বান্দর না আসল গাছে ঝুলা বান্দর ) ।
এই বিখ্যাত লোকের কাজ কর্ম মোটামোটি প্রকাশিত হলেও সম্প্রতি তার জীবনের অজানা অধ্যায়ের খোজ পাওয়া গিয়েছে। ব্রিটিশ সরকারের মহাফেজখানায় ইস্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানীর গোপন দলিলের খোজ নিতে গিয়ে ডারউইনের কাজের কথা জানা যায়।
দলিল অনুযায়ী ডারউইন সারা বিশ্বের নানা জায়গায় গিয়ে গিয়ে তার গবেষনার উপাত্ত সংগ্রহ করেছেন। সারা বিশ্বের নমুনা গবেষনায় মোটামোটি একই রেজাল্ট পেলেও এক জায়গার রেজাল্ট ছিলো সম্পূর্ন ভিন্ন। ডারউইন নিজে খুব অবাক হয়ে গিয়েছিলেন কিন্তু আরো কিছু গবেষনার ঘাটতির কারনে তিনি তার বিখ্যাত বই '' ওরিজিন অব স্পেসেসিস '' এ এ বিষয়ে কিছু লেখেননি। গোপন করে যাওয়া এই রেজাল্টই সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে এবং এই রেজাল্ট এতোটাই বাস্তবধর্মী যে তা সার বিশ্বে তোলপাড় শুরু করেছে।
ইস্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানীর আমন্ত্রনে ডারউইন তৎকালীন ভারত মহাদেশ ঘুরে গিয়েছিলেন । তার গোপন করা রেজাল্টটি ছিলো এই মহাদেশের একটা বিশেষ এলাকার ছাগলের উপর করা গবেষনার। গবেষনার এক পর্যায়ে ডারউইন তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের গভর্নরের সাথে কথা বলে তার গবেষনার একটা গ্রহনযোগ্য ভিত্তি পেয়েছিলেন কিন্তু দ্বিধান্বীত হয়ে উনি তা চেপে গিয়েছিলেন।
কি ছিলো বাকি বিশ্বের গবেষনার সাথে ব্যতিক্রম সেই রেজাল্টে????
পয়েন্ট আকারে দেয়া হলো :
১ । একটা বৃহদাকার এলাকায় ছাগলদের দুইটা ভাগ ছিলো। পূর্ব আর পশ্চিম । পশ্চিমের গুলার গায়ের রং ছিলো আশ্চর্যজনকভাবে হুবহ চামড়া ছিলা মুরগীর মতো !! কাঠাল পাতা ছিলো নিত্য সঙ্গী।
২ । দুই এলাকার মধ্যে পশ্চিমের গুলা নিজেদের মোড়ল মনে করতো আর তাদেরকে নিজেদের আব্বা মনে কইরা পূর্বদিকের কিছু ছাগল গেলমানগিরী করতো।
৩ । এর মধ্যে দুই এলাকায় বিশাল যুদ্ধ লেগে যায় । পূর্বের দিক থেকে এর নামকরন করা হয় '' মুক্ত-বিহঙ্গ '' আর পশ্চিমের গুলা এতে ব্যাপক মাইর খায় , যদিও পুর্বের গেলমানরা এই যুদ্ধকে '' গন্ডগোল '' নামে চালাইতে চাইছিলো কিন্তু পরবর্তীতে '' ছাগু '' উপাধী প্রাপ্ত হয়ে যায়।
এই ধরনের কার্যকলাপ থেকে ডারউইন নিজের দ্বিধান্বীত সিদ্ধান্তে আসেন যে পশ্চিমের ছাগল আর পূর্বের বেইমান-নিমকহারাম ছাগল উরফে ছাগু রা সম্ভবত ঐ বিশেষ এলাকার মানুষের পূর্ব পুরুষ।
যে কারনে তোলপাড় :
বর্তমানে এই গোপনীয় রেজাল্ট বিশ্লেষন করে দেখা গেছে , ডারউইন যে পশ্চিম এলাকার কথা বলেছেন তা বর্তমানে ছাগুস্থান নামক একটি দেশ , যে এলাকার মানুষ আসলেই অন্যায় ভাবে তাদের পূর্বের দিকের মানুষদের উপর অত্যাচার করে রামধোলাই খেয়ে ভেগেছিলো। আর ডারউইনের নথি হতে প্রাপ্ত ল্যাদা বিস্তৃতকারী ও ম্যাৎকার সর্বস্ব গেলমান শব্দ '' ছাগু '' এখনো পুর্বের এলাকার মানুষজন ব্যবহার করে। তবে অতি আশ্চর্য বিষয় হলো ঐ ছাগু রা নিজেদের মনেপ্রাণে ছাগু ভাবতে ভালোবাসে। কিন্তু কারো কাছে গদাম নামক অতি শক্তিশালী অস্ত্রের গন্ধ পেলেই ভালোবাসা উরে গিয়ে তাদের গোটা গোটা ল্যাদা পানির মতো হয়ে যায়।
=========================================================================================
=============================================
এটা শুধুই ফানপোস্ট । কেউ যদি ফান হিসেবে না নিয়া নিজের বিরুদ্ধে মনে করে গায়ে নিয়া নেন তাহলে তার জন্য সমবেদনা।
মেঘের দেশে
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩১