somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দেখেই ফেললাম “মোশট ওয়েলকাম”

২৪ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অনন্ত ভাইয়ের বিশাল ফ্যান আমি। আরও বড় কথা হল আমি বর্ষা আপুরও একজন বিশাল বড় ভক্ত। কাজেই ভাইয়া-আপুর ঈদ স্পেশাল ছবি মিসানোর কোন মানে নাই। অন্য ছবি গুলা মেলা দেরিতে দেখিলেও মোশট ওয়েলকাম যথাসময়ে দেখিতে পারিয়াছি বলিয়া ঈশ্বরের কাছে বিশেষ কৃতজ্ঞতা স্বীকার করিলাম।


তবে এই মুভিখানা দেখার পথ এত মসৃণ ছিল না! সক্কালে বন্ধুসকল মিলিয়া সিনেপ্লেক্সে গিয়া শুনি স্নো হোয়াইট ছাড়া আইজকা সারাদিনের কোন মুভির টিকিট নাই! আরও ঝামেলা হইল বন্ধুরা স্নো হোয়াইট দেখিবে আর আমি দেখিতে চাই বর্ষা আপুর ছবি। যাহা হোক, ক্ষণকালের মইধ্যেই অষ্টম তলায় আমি আমার এক কাজিনকে চরকির মত ঘূর্ণায়মান অবস্থায় পাইয়া গেলাম। উহাকে লইয়া সামান্য খানাপিনা করিয়া বলাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। গিয়া দেখি বলাকার মেইন দরাজ বন্ধ! তখন বাজে ১ টা। দরজা খুলিবে আড়াইটায়! ছবি শুরু সাড়ে তিনটায়। যা হোক, পণ করিয়াছি জলিল ভাইয়ের ছবি দেখিব তো দেখিবই। কিছুকাল লালবাগের কেল্লা ঘুড়িয়া তিনটার দিকে বলাকায় ঢুকিলাম। অতঃপর সময় ঘনাইয়া আসিল। জাতীয় সঙ্গীত শুরুর সময় ভিতরে প্রবেশ করিলাম আর শেষের সময় আসন গ্রহন করিলাম।


ছবি ইশটারট নিল। শুরুতেই দেখিলাম একজন ব্যবসায়ী উহার বউ-বাচ্চা লইয়া সকালের নাশতা করিতেছেন। ক্ষণকালের মইধ্যেই এক দল গুন্ডা উহাদের বাসার দরজা ভাঙ্গিয়া ভেতরে প্রবেশ করিল অফিসারের কাছে ৪০ লক্ষ টাকা চাদা চাইল। ব্যবসায়ী টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানাইলে উহারা ব্যবসায়ীকে বলিল কেমনে টাকা লইতে হয় তা তাহারা জানে। তাহারা ব্যবসায়ীকে ছিনাইয়া লইল এবং উহার বউকে হুমকি দিল একদিনের মইধ্যে টাকা না পাইলে উহারা ব্যবসায়ীকে মারিয়া ফেলিবে। উহার বউ টাকার সন্ধানে সকল জায়গায় গেল কিন্তু টাকা উদ্ধার করিতে পারিল না। বড়ই কঠিন অবস্থায় কুনু উপায়ন্তর না দেখিয়া তিনি খান বাবার মাজারে গেলেন। ওইখানে চাইলেই নাকি সব পাওয়া যায়! এই ডিজিটাল যুগে এইরাম করণের কারন আমি বুঝিলাম না। যা হোক, মাজারের খাদেম নায়ক রাজ রাজ্জাক ব্যবসায়ীর বউ এবং তাহার মেয়েকে বলিল সমস্যা একটা কাগজে লিখে দিয়ে দান বাক্সে ফেলে যেতে! উহার কন্যা চিঠি বাক্সে ফেলার পাশাপাশি আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করিল।



হঠাত করিয়া কতিপয় গুন্ডাদের সম্মুখে দাঁড়াইল মুখোশ পরিহিত এক যুবক। পরথম দেখায় আমি তাহাকে হবহু কৃষ ছবির নায়ক হৃত্মিক ভাবিয়াছিলাম। ক্ষণকালের মইধ্যেই আমি বুঝিলাম এই ভাইয়া অনন্ত না হয়েই নয়। কৃষ ছবির নায়কের মতন তিনি একের পর এক গুন্ডাদের মেরে তক্তা বানিয়ে দিলেন এবং উহাদের হাত পা ভেঙ্গে পাউডার করে দিলেন। অতঃপর টাকা লইয়া তিনি ব্যবসায়ীর বউয়ের বাসায় কলিংবেল টিপে উধাও হন এবং ব্যবসায়ীর বউ দরজা খুলে কাউকে না পেয়ে একটা ব্যাগ পরে থাকতে দেখেন এবং খুলে দেখেন টাকা- ভর্তি! অতঃপর তিনি ছুটিয়া টাকা দিয়া তাহার স্বামীকে গুন্ডাদের হাত হইতে রক্ষা করেন।



এদিকে আমাদের নায়ক আরিয়ান থুক্কু অনন্ত ভাইয়া দূর্নীতি দমন কমিশনে কাজ করেন। পুলিশ কমিশনার সোহেলের মাধ্যমে তিনি জানতে পারেন যে দেশে কিছু ঋণখেলাপী অনেক অনেক টাকা ব্যাঙ্ক থেকে লোন নিয়ে অবৈধ ব্যবসা করে পরে নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করে দেয় এবং ব্যাঙ্কে টাকা জমা দেয় না। এ রকম একজন ব্যবসায়ী আহমদ শরীফ। অনন্ত ভাইয়া সকল কর্মচারীদের একত্রে ডেকে একটি মিটিং করেন। মিটিং এ তিনি পাঁচটি ইউনিট ভাগ করেন এবং তিনি নিজেই একটি ইউনিটের নেতৃত্ব নেন। অতঃপর শরীফ চাচার বাসায় তিনি রেইড দেন। তাহার সকল কর্মচারীরা চাচার বাসার খুজে কিছু না পেলেও হঠাত করেই চাচার পোষা কুকুর ঘেউ ঘেউ করে উঠলে ভাইয়া সেই স্থানে যান এবং সুগভীর পর্যবেক্ষণ করিয়া ওখান হইতে মেঝের নিচে লুকাইয়া থাকা বস্তা ভর্তি টাকা পাইয়া যান। অতঃপর চাচাকে নিয়ে ভাইয়া টাকার পরিমাণ গণনা করিতে থাকেন। এসময় হঠাত করেই টেলিফোন আসিলেল চাচা যখন ফুন ধরিতে যান তখন ভাইয়া তাহাকে থামাইয়া দিয়া নিজেই ফুন ধরেন। ফুনে তিনি চাচার একমাত্র মেয়ে আগুন সুন্দরী বর্ষা আপুর সাথে কথা বলেন। বর্ষা উহার বেডরুমে এইরাম অপরিচিত লোককে পেয়ে অবাক হইয়া যান আর অনন্ত ভাইয়া নিজেও এইরাম হুট করে কোন ললনার বেডরুমে ঢুকিয়া টাস্কিত হন। অতঃপর তিনি শরীফ চাচাকে ভাল হওয়ার জন্য মোস্ট ওয়েলকাম জানিয়ে বাসা হইতে বাহির হইয়া আসেন। আরিয়ান ভাইয়া বাসা হইতে বাহির হইয়া গেলে শরীফ চাচা লুলা ভাব(স্ট্রোক পরবর্তী অবস্থা) ধরেন যাতে তিনি জেলে গেলেও আগাম জামিন পেয়ে যান।


এদিকে চাচার একমাত্র মেয়ে বাংলাদেশে এসে তাহার পিতার এই দুরাবস্থার কথা শুনিয়া সোজা অনন্ত ভাইয়ার আপিসে চলিয়া যান এবং ভাইয়ার রুমে প্রবেশ করেন। অতঃপর ভাইয়াকে বিব্রত করিবার জন্য তিনি তাহার পরিধেয় জামার দুই অংশ টানিয়া ছিড়িয়া ফেলেন এবং বাঁচাও বাঁচাও বলিয়া চিৎকার করিতে করিতে বাহির হইয়া আসেন। সক্কলের হেল্প চাহিয়াও তিনি পান নাই বলিয়া যখন চিৎকার করিতে থাকেন তখনি এক আঙ্খেল আপুকে বলেন যে আপু যা যা করেছে তাহা সকলেই ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার মাধ্যমে দেখিয়াছে। আপু এইরাম অবস্থায় পুরাই লজ্জা পাইয়া যান এবং পুলিশ যখন আফাকে গ্রেপ্তার করিতে চায় তখন ভাইয়া এসে আপুকে সঠিক পথে আসার জন্য মোষ্ট ওয়েলকাম জানিয়ে এ দফার জন্য ছেড়ে দেন।

এদিকে আপুর মনে প্রতিশোধ স্পৃহা জেগে উঠে। তাই তিনি একদা ভাইয়ার পথ আগলে দাঁড়ান এবং প্রেমের ফাঁদে ফেলার জন্য “প্রেম নেও না” গান গান। ভাইয়া এই দফায় প্রেমে না পড়িলেও আমি যে তাহার কিঞ্চিত প্রেমে পড়ি নাই তাহা বলা মুশকিল।;)B-)


কিছুদিনের মধ্যেই আপু জানিতে পারেন বাবার মাজারে যা চাওয়া যায় তাই নাকি পাওয়া যায়। তিনি তখন বাবার মাজারে অনন্ত ভাইকে প্রেমে পড়ার প্রার্থনা জানান। প্রার্থনা কবুল হয়। আপুর নিকট একটা চিঠিতে প্রেমে সাড়া দেওয়ার খবর আসে। আপু তখন এক দৌড়ে ভাইয়ার অফিসে ছুটিয়া যান। এসময় অফিসের বাকি লুকেরা কি ঘটনা ঘটে তাহা লাইভ দেখার জন্য উকি ঝুকি মারেন। তবে তেমন জটিল কিছু না ঘটিলেও দেখা যায় আফা ভাইয়ার উপ্রে ঝাপাইয়া পড়ে এবং ক্ষণকাল পর ভাইয়ার মুখে লিপিস্টিকের দাগ লেগে থাকে। কিন্তু আফা যখন ঐ চিঠিটি দেখান তখন দেখেন যে চিঠি ফাঁকা! অতঃপর তিনি প্রস্থান করেন।

এদিকে আরেক শীর্ষ ধনী আসিফ খান (মিশা সৌদাগর) বঙ্গদেশে আসেন এবং গাড়ির ভেতর নারী নিয়ে ফুর্তি করতে থাকেন। এসময় মুখোশধারী ওই বড় ভাই আসিফ ভাইকে সামান্য উত্তম মধ্যম দেন। অতঃপর আসিফ ভাই তাহার আঙ্খেল শরীফের বাসায় আসেন এবং পুরো ঘটনা শুনেন। উল্লেখ্য, এই মুখোশধারীই যে অনন্ত ভাই তাহা কেউ জানে না।


এদিকে পুলিশ কমিশনার সোহেল খান বাপ্পারাজকে পাঠান মাজারের রহস্য ভেদ করতে। বাপ্পারাজ মাজারে গিয়ে অনেক চেষ্টা করেন ওই মুখোশধারী তথা খাজা বাবার লোককে বের করতে। কিন্তু একদা পূর্ণ তদন্ত চালানোর সময় তিনি ভেতরে প্রবেশ করে দেখেন যে এক আপু গোসল করছে। ভাইয়া লজ্জিত হাসি দিয়ে বের হয়ে আসেন। ওমা!! ক্ষণকালের মইধ্যেই আপু অর্ধেক গোসল অসম্পন্ন রেখেই বাইরে বের হয়ে আসেন এবং গান গাহিতে থাকেন।


এদিকে মিশা সৌদাগর ঐ মুখোশধারীকে বাহির করার জন্য এক বস্তি সম্পূর্ণ উচ্ছেদ করেন। ওই মুখোশধারী ব্রিজের উপর থেকে লাফাইয়া ঝাপাইয়া বাতাসে সুপারম্যানের মত ভাসিয়া ভাসিয়া আসিতে থাকেন এবং প্রায় সবাইকেই গুলি করে কুপোকাত করেন। কিন্তু হঠাত করিয়া এক সন্তানসম্ভাবা মা কে আটকে ধরে রাখেন মিশা এবং হুমকি দেন মুখোশধারী গুলি চালানো বন্ধ না করিলে বাচ্চাকে মেরে ফেলা হবে। অতঃপর মুখোশধারী ইশটপ থাকেন এবং তাহারা মুখোশধারীকে ধইরা লইয়া যান।


মুখোশ খুলিলে তাহারা অবাক হইয়া দেখে যে উনিই দূর্নীতি দমন অফিসার অনন্ত! অতঃপর তাহারা একটি ক্যাসেট প্লেয়ার নিয়ে ভাইয়াকে স্বীকারোক্তি মূলক কথা বলার জন্য চাপাচাপি করেন। কিন্তু কারেন্টের শক খাওয়ার পরও ভাইয়া স্বীকার করেন না! অতঃপর যখন বর্ষা আপুকে মিশার লোকেরা ইজ্জত লুটার চেষ্টা করেন তখন অনন্ত ভাইয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দেন যে তিনিই মুখোশধারী এবং বড়লোকদের অন্যায় টাকা গরীবদের মইধ্যে বিলাইয়া দেন। কিন্তু কিছুক্ষণের মইধ্যেই বর্ষা আপু হাসিতে হাসিতে বাহির হইয়া আসেন এবং বলেন ইজ্জত লুটার ব্যাপারটা পুরাই অভিনয়। ভাইয়া পুরাই টাস্কিত হন। অতঃপর শরীফ আঙ্খেন প্রস্তাব দেন যে অনন্ত যদি তাহাদের কথামত না চলে তাহলে ক্যাসেট প্লেয়ার পুলিশকে দিয়ে দিবে এবং ভাইয়া কোন গরীবের উপকার করতে পারবে না! অতঃপর ভাইয়া রাজি হন এবং তাহার প্রথম মিশন হয় মালোয়েশিয়ায় পলাত ড্যানির কাছ থেকে টাকা উদ্ধার করা।

অনন্ত মালোশিয়ার প্লেনে উঠলে ভাইয়ার পাশের সিটে এক বৈদেশি আপু বসেন। ক্ষণকালের মইধ্যেই বর্ষা আপু হাওয়ার বেগে প্লেনে উঠিয়া ওই ললনাকে বলেন যে আপুই ভাইয়ার গার্লফ্রেন্ড! বিদেশী আপু সরে যান এবং বর্ষা আপু ভাইয়ার পাশে বসেন। ঘটনা হইল যেই মেয়ে টাকার কাছে নিজের ইজ্জিত বিক্রি করে তাহার কথার উপর অনন্ত ভাইয়া বিশ্বাস রাখিতে পারেন নি। কিন্তু তাহারা ওয়াশরুম থেকে ঘুরে আসার পর ভাইয়ার মর্জি চেঞ্জ হয়।


ভাইয়া মালোয়েশিয়াতে নেমে ড্যানির খোঁজ করেন। ড্যানির সমস্ত টাকা পয়সা হার্ডডিস্কে থাকে! তাই ভাইয়া হার্ডডিস্কটি চান। কিন্তু তাহাকে সোজা উপায়ে কুপোকাত করতে পারবেন না যেনে বক্র পথ অবলম্বন করেন। এ সময় তিনি আরেক সুন্দরী স্নেহার সাহায্য নেন! অতঃপর তিনি এবং স্নেহা কিছু মেয়েদের নিয়ে নাইটক্লাবে নাচানাচি করে কুনুরকমে হার্ডডিস্ক নিতে সক্ষম হন! অতঃপর বর্ষা আপুর সাথে তিনি বাংলাদেশে ফেরত আসেন।


দুঃখের বিষয় হল হার্ডডিস্ক মিশা ভাই অথবা শরীফ চাচাকে না দিয়ে ভাইয়া পুলিশের কাছে দিয়ে দেন। এদিকে চাচা প্লান করে ওই ক্যাসেট প্লেয়ার পুলিশকে দিয়ে দিবে। তাহলেই পুলিশ গ্রেপ্তার করবে অনন্তকে! কিন্তু না! হঠাত করেই বর্ষা আপু এসে বলে যে আসল ক্যাসেট তাহার কাছে এবং আপু ক্যাসেটের ভেতরের তার ছিড়ে ফেলে! এতে মিশা ক্ষিপ্ত হয়ে আপুকে গণথাপ্পর মারলে শরীফ চাচাও মিশাকে রাগ হয়ে ঘুষি মারেন। এতে মিশা গুলি করে চাচাকে মেরে ফেলে আপুকে নিয়ে হেলিকাপ্টারে উঠে চলে যেতে থাকেন।


কিন্তু না! অনন্ত ভাইয়া মোটসাইকেল দিয়ে দুধর্ষ কায়দায় হেলিকপ্টারকে ফলো করেন। সুপারম্যানের মত লাফিয়ে ঝাপিয়ে কোনরকেম তিনি আকাশে উড্ডয়নরত হেলিতে উঠে যান! এদিকে হেলিকপ্টারে ব্যাপক গুলাগুলি হয়। গুলিতে আরেক গুন্ডা এবং হেলির ড্রাইভার মারা যান! হেলিকপ্টার ড্রাইভার ছাড়াই ঈশ্বরের আশীর্বাদে কোন এক অলৌকিক উপায়ে আকাশে উড়তে থাকে! অতঃপর মিশাকে মেরে ফেলে বর্ষা আপুকে নিয়ে ভাইয়া নদীতে ঝাঁপ দেন! তৎক্ষণাৎ হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়। উহারা সাগরের পানিতে পড়েন। যা হোক, তাহারা ভেসে কুলে উঠতেই পুলিশ অফিসার বাপ্পারাজ অনন্ত ভাইয়াকে ঐ মুখোশধারী হয়ে আইন শৃঙ্খলা নষ্টের জন্য গ্রেপ্তার করেন। কিন্তু বাপ্পারাজ কেমনে জানিতেন উনারা সাগরে পড়বেন তা আল্লাহ মালুম!



অতঃপর অনন্ত ভাইয়াকে কত ধারায় যেন জেল হইতে ছেড়ে দেওয়া হয় এবং তিনি বর্ষা আপুর সাথে সুখে শান্তিতে বসবাস করিতে থাকেন।
২৩টি মন্তব্য ২৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মপোলব্ধি......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

আত্মপোলব্ধি......

একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !

লিখেছেন হাসানুর, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২



হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।

লিখেছেন তানভির জুমার, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৩

আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?

লিখেছেন রাজীব, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪২

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।

আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×