কর্মসূচীতে বক্তারা বলেন, বিড়ি-সিগারেটের ধোঁয়ায় ৭০০০ এর বেশি ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ রয়েছে। এসব ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ ধূমপানের ছুড়ে দেয়া ধোঁয়ার মাধ্যমে বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। বদ্ধ স্থানে (পাবলিক প্লেস ও পাবলিক পরিবহন) এবং উন্মুক্ত জনসমাগমস্থলে (মেলা, উৎসব, যাত্রীদের অপেক্ষমান সারি, খেলার মাঠ, পার্ক ইত্যাদি) কাছাকাছি অবস্থানরত অধূমপায়ীদেরও ক্ষতি করে। তাই সরকার ‘ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০০৫ (২০১৩ সালে সংশোধিত) এর মাধ্যমে সবরকম জনসমাগমস্থল ও গণপরিবহনকে ধূমপানমুক্ত করেছে। আইন অনুযায়ী বসন্ত উৎসব এর মত জনসমাবেশস্থল ধূমপানমুক্ত। এ উৎসবে শিশু, নারীসহ সব বয়সী অধূমপায়ী আসে। তাই জনস্বাস্থ্য বিবেচনা ও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে এ ধরণের অনুষ্ঠানকে ধূমপানমুক্ত রাখা জরুরি।
তামাক বিরোধী সংস্থার স্বেচ্ছাসেবকরা বসন্ত উৎসব এ আগত দর্শনার্থীদের মধ্যে ধূমপান ও পরোক্ষ ধূমপানের ক্ষতিকর দিক এবং তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের প্রচারপত্র বিতরণ করে।
http://www.wbbtrust.org/bn/view/activity_details/301
১. ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১২ ০