ভেনিস মূলত আমি ২ বার হেঁটে দেখেছিলাম, একবার রাসেল আসার আগে আর পরের বার রাসেল সহ। আপনি যদি ভালো হাঁটতে না পারেন তবে আপনার ভেনিস যাওয়া বৃথা। আমি সেখানে অসংখ্য ট্র্যাভেলার দেখেছি যাদের বয়স ৬৫-৭০ হবে, এখানেই মনে হয় মানুষের জীবনী শক্তি লুকিয়ে আছে। আমরা যেখানে ৩০ পেরুলেই সংসার আর বৌ বাচ্চা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ি, নিমিষেই ভুলে যাই জীবনের মানে সেখানে ৭০ বছরের মানুষ নিজের মনে এখনও তারুণ্য ধরে রেখেছে কেবল পৃথিবী ঘুরে দেখার জন্যে।
তীরে ভেড়ানো গন্ডোলা।
এখান থেকেই আপনি গন্ডোলা ভাড়া পাবেন।
আরও কিছু তীরে ভেড়ানো গন্ডোলা।
ভেনিসের সেই ছোট ক্যানেল।
ক্যানেলের মুখে গন্ডোলা।
যাত্রী বাহী গন্ডোলা ।
অন্য আরেক প্রান্ত থেকে তোলা ।
ভেনিসের নিশ্চুপ একটি গলি।
গ্র্যান্ড ক্যানেল থেকে তোলা একটি বাড়ি।
একটি জানালা।
একটি মলিন ভাঙ্গা বাড়ি, ছবিটি ওয়াটার বোট থেকে তোলা।
ভেনিসের পাখিরও ছবি তুললাম
মানুষ উঠার ঘাট।
একটি ছোট ব্রিজে উঠবার সিঁড়ি।
ছোট ক্যানেলের উপর ছোট ব্রিজ।
তীরে ভেড়ানো মাছ ধরার নৌকা।
ছোট ক্যানেল অন্য আরেক প্রান্ত থেকে।
সারিবদ্ধ ভাবে রাখা নৌকা।
মানুষ এভাবেই বসে থেকে ক্যানেল গুলোর পাড়ে আর খুব কাছ থেকে দেখে গন্ডোলার আসা যাওয়া।
যানজট কেবল ঢাকা শহরেই হয় না এখানেও হয়
দোকানিদের এসব ছবি আমি অদ্ভুত বিস্ময়ে দেখছিলাম আর ভাবছিলাম জে মানুষ এতোটা নিখুঁত কিভাবে আঁকে। প্রতিটি ছবিতে আমার চোখ আঁটকে ছিল, আমি প্রায় ২০ মিনিট ধরে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে অপার বিস্ময়ে ছবি গুলো দেখছিলাম।
আমি আর রাসেল একটি ছোট ব্রিজের উপর.........
আগের পর্ব
কর্নওয়াল
( চলবে )