উপরের ছবিটা দেখেন! সেনাসদস্যরা এক সাধারণ ব্যক্তিকে লাঠি দিয়ে পিটাচ্ছে! ছবির ক্যাপশনে লেখা-
সাভারে উদ্ধারকাজে বাধা দেয়ায় গতকাল সকালে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন স্থানীয়রা। একপর্যায়ে তাদের ধাওয়া ও পিটুনি দেন সেনাবাহিনী ও পুলিশের সদস্যরা
মানে কি দাঁড়াল! স্থানীয়রা উদ্ধারকাজ করছিল। সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা সেখানে বাধা দিচ্ছিল। তাতে স্থানীয়রা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। তখন সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা স্থানীয়দের উপর অন্যায়ভাবে লাঠি চালায়।
এই হল প্রথম আলো! কিভাবে একটা ঘটনা এরা বিকৃত করে তার নমুনা। অথচ সাভারের দুর্ঘটনার প্রথমদিন থেকে সেনাবাহিনীসহ অন্যান্য বাহিনীর লোকজন যথেষ্ট ধৈর্য্য ও আন্তরিকতার সাথে উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
কিন্তু মাদারচোদ প্রথম আলো তাদের কিভাবে খলনায়ক বানিয়ে দিচ্ছে দেখেন!
আর এই নির্লজ্জ বেশ্যাটার ছবি দেখুন! কোনকালেই একে সাংবাদিক বা গণমাধ্যমকর্মী মনে হয়নি। বরং অধিকাংশ সময় বেফাঁস কথা বলে ও বেয়াড়া মন্তব্য করে মিডিয়ায় চমক সৃষ্টির একটা নোংরা খেলা একে খেলতে দেখা যায়।
পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের শুরুর দিন থেকে এই বেশ্যাটি পিলখানার বিভিন্ন গেটে বিডিআর জওয়ানদের সাক্ষাৎকার নিয়ে এবং সেটা টিভিতে দেখিয়ে এমন এক পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছিল যে, সবার সহানুভূতি বিদ্রোহীদের পক্ষে চলে যায়। অথচ সেই সময় ভিতরে বিদ্রোহীরা কি পৈশাচিকভাবে একের পর এক সেনাকর্মকর্তাকে হত্যা করছিল তা সবাই পরে বুঝতে পেরেছিলেন!
একইভাবে এই বেশ্যাটি সাভারের দুর্ঘটনার রিপোর্ট করতে গিয়ে সাংবাদিকতার নীতি বহির্ভূতভাবে হেফাজতে ইসলাম ও মওলানাদের নিয়ে অযথা বিষোদগার করছে! স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে, দুর্ঘটনা কাভার করার চাইতে কিভাবে হেফাজতে ইসলাম বা অন্যান্য ধর্মপ্রাণ মানুষগুলোকে উদ্ধারকাজ থেকে দূরে রাখা যায় ও দর্শকদের মনে ওদের প্রতি বিদ্বেষ সৃষ্টি করা যায় সেটাই তার মূল লক্ষ্য।
প্রথম আলো ও মুন্নী সাহা- ভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি হলেও তাদের উদ্দেশ্য একই। তা হল, ভারতীয় প্রভুদের হুকুম তামিল করা।
এরা যাতে কাউকে বিভ্রান্ত করতে না পারে সেদিকে সবার লক্ষ্য রাখতে হবে।
সাভারের দুর্ঘটনা নিয়ে কিছু হতাশার কথা ও সবার প্রতি অনুরোধ!
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৯