"বেঁচেই আছি কারন মরে যাওয়ার কোন ভালো কারন এখনো খুঁজে পাইনি" হতাশাবাদের বাক্যধারী বলগার , শিরোনাম রাগ ইমন। বক্তব্য সন্দেহজনক।
আচ্ছা ভাল করে ঠান্ডা মাথায় ভাবুনতো...... এই রাজনীতি এবং রাজনীতিবিদ যাদের অবিমৃষ্যকারীতায় আজ আমরা নতুনের খোঁজে... তাদের অন্যতম আওয়ামী লীগের রাজনীতিই ছিল ইমোশন ভিত্তিক। তারা সকল সময় সকল ক্ষেত্রে বাস্তবতাকে আড়াল করতে মুক্তিযুদ্ধ এবং ৭৫ এর বিপর্যয়কে আবেগঘন করে সামনে এনে জাতিকে পেছনে ঠেলেছে। মুক্তিযুদ্ধ এবং রাজাকার ইস্যুতে জাতি দ্বিধাবিভক্ত করে.. ফায়দা লুটেছ ক্ষমতার, ক্ষমতায় যাবার। তবে আজ কাদের স্বার্থর পূরণে আবার এই ইস্যু!!!!
সতর্ক হেয় ভাবতে হবে। বৃটিশদের ডিভাইড এন্ড রুল পলিসিতে কারা জাতিকে বারবার বিভক্ত করে রাখতে চাইছে? তাদের মূখোশ খুলে দিতে হবে।
যারা তর্ক বাধিয়ে আড়ালে মুচকি হাসে তাদের হাতের খেলার পুতুল আমরা আর কতকাল হতে থাকব?
মুক্তিযোদ্ধা কল্যান ট্রাষ্টের বহ বহতল ভবন.... কোটি কোটি টাকার বানিজ্য কোথায় যায়? আরা কারাই বা মুক্তিযুদ্ধ এবং এই সংল্শষ্ট বিষয় সমূহকে পুজি বানিয়ে ফায়দা লুটছে... তা ভাববারসময় এসেছে।প্রকৃত মুক্তযোদ্ধারা মানবের জীবন যাপন করে... তাদের নামে মন্ত্রনালয় হয়... মন্ত্রী হয়... সিচব হয়... এই হয়... ওই হয়... কতজনের আখের গুছায়... আর সাধারন প্রকৃত মুক্তযোদ্ধারা অবহেলিত...
অবশ্য আত্মসম্মানবোধ সম্পন্ন মুক্তিযোদ্ধা.. অন্তত: একজনকে জানি যিনি মরে যাবেন তবু তার মুক্তিযোদ্ধা পরিচয়ে কারও করুনা নিতে রাজি নন... এবং প্রকৃত রা এমনই ..
অথচ তাদের নাম ভাংগিয়ে... ফেলে আসা ভুলকে সামনে এনে আবার কারা জাতীয় ভাবে আমাদের পরাভর রাখতে চায় ??? .... বিভিন্ন দেশের গোয়েন্দা সংস্থা এ দেশে প্রতি মুহুর্তে ততপর... তাদের চক্রান্ত থেকেও জাতিগত ভাবেই আমাদের সচেতন এবং সতর্ক থাকতে হবে।আমাদের ভুলে গেলে চলবে না সিআইএ ৫০ বছর পর তাদের রাষ্ট্রীয় ভাবে কৃত অপরাধ... হত্যা, ক্যু... দেশ দখল আরও জঘন্যতর.. অপরাধ করেও লজ্জ্বা বোধ করে না....একই হাল আমাদের কাছের বন্ধু... র' এর। তারাও এমনি বেহায়া...বুকে তুলে পিঠে ছুরি মারে...
তাই... বলেছে দে লাফ... অমনি সব শেয়ালের এক রা মতে সবাই হঠাত এই বিষয়টিকে আবার আওয়ামী স্ঠাইলে যেভাবে ফ্রন্টলাইনে এনেছে...তাতেই মনে ভয় হয়...
অত্এব সাধু সাবধান।