আন-নূর মহাজ্যোতি আসমান আর
জমিনের দৃঢ়তর বিদ্যমানতায়
আলো ঝলমল যেন দীপ্তি উপচায়
দেখা যায় অনুপম সৃষ্টি বাঁকে বাঁকে।
বার বার দেখে ফের দেখায় আবার
বিস্ময়ে আটকে থাকা (কারুময়তায়
জমে যাওয়া) দৃষ্টির স্থির মুগ্ধতায়
অবাক দর্শক মন অপলক থাকে।
অদৃশ্যের মহাজ্যোতি নৈপূণ্যে নির্মল
খুঁত নেই কোন কাজে।দৃষ্টি ফিরে আসে
দেখে তাঁর সৃষ্টি কারু নিতান্ত সফল।
সৃষ্টি প্রকৌশলে অনিন্দ প্রফুল্ল উল্লাসে
চারদিক মুখরিত চেয়ে দেখি সব
জ্যোতির্ময় সেসবের করি অনুভব।
নূরু
নূরু নভঃমন্ডল ও ভূ-মন্ডল জ্যোতি,
তাঁর জ্যোতির উপমা যেন দীপাধারে
প্রদীপ, আর প্রদীপ উপরে কাঁচের
নক্ষত্র তুল্য চিমনি বিদ্যমান আছে।
যে জ্যোতির প্রজ্জলন পবিত্র বৃক্ষের
(যয়তুন বৃক্ষ)তৈলে, যার অগ্নি আলো
ছড়ায় তৈলের স্পর্শ ব্যতিরেকে যাতে
আলোর উপর আলো অনন্য সুন্দর।
নূরু হবেন বিস্ময় যুক্ত সুন্দরের
প্রতিচ্ছবি, দৃষ্টিতলে তুলনা বিহীন;
প্রদত্ত উপমা এর যথাযথ সাক্ষ্য।
সঞ্চারিত সর্বশক্তি দীগন্ত বিস্তৃত
আলোক-অগ্নি বলয়ে আলোক ঠিকরে
পড়ে অবর্ণনীয় যে দেখাবে সে জ্যোতি।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫