আল-মাতীনু পরম সুদৃঢ় মনের
নিরিখে বিচার করে সর্বদা দেখেন
কাজের সঠিক দিক।হিসাব রাখেন
ভাল-মন্দ সবকিছু পরিপূর্ণতায়।
খুঁটি-নাটি সব দেখে অবাধ্য জনের
অবশেষে শক্তহাতে পাপীকে ধরেন
এভাবেই সুবিচার নিশ্চিত করেন
পড়েনা ঘাটতি তাঁর এ নৈতিকতায়।
অনড় যেথায় থাকে শাসনের ভীত
সেথায় জীবন থাকে শান্তিতে সচল
ঘটেনা সেস্থানে কোন কাজ অনচিত।
থাকলে নীতির কথা সময়ে অটল
না থাকলে নড়বড়ে আচার চরম
তবেতো সকল হবে নিতান্ত উত্তম।
মাতিনু
মাতিনু সুদৃঢ় অতি সিদ্ধান্তে সকল
সে কারণে তাঁর প্রতি আস্তা রাখা যায়
দিবেন যা বলেছেন দিবেন নিশ্চয়
সন্দেহের অবকাশ তাঁর ক্ষেত্রে নেই।
ভালকাজ যদি কেহ কায় মনে করে
একদিন এরফল অবশ্য মিলবে
তাঁর ক্ষেত্রে অকারণ কাজ করা নয়
বিফলে যাবেনা কারো নেক কাজ কোন।
মাতিনুর দৃঢ়তায় ধরবেনা চির
সে কারণে অপরাধী পাবেনাতো পার
হাসরের মাঠে ঠিক হবেই বিচার।
মাতিনু অসীম বলে অটল অসীম
দৃঢ়তায় তাঁর তুল্য আর কেহ নেই
থাকা তাঁর ভরসায় সবার উচিৎ।
আল-মাতিন নামের ফজিলত
- হাবিবুর রহমান (হাবিব স্যার)
আল-মাতিন আল্লাহ দৃঢ় সর্বাধিক
সিদ্ধান্তে অটল তিনি অতীব সঠিক,
মাতিনের হুকুমাত নয়তো অযথা
কাফিরের অনুমান হয়ে যাবে বৃথা।
চারিদিকে নেয়ামত যত পাও সদা
সবকিছু মেনে চলে মাতিনের কথা,
আল্লাহর ইবাদতে গাছ-লতা-পাতা
সততই সিজদাতে নোয়ায় সে মাথা।
কাঙ্খিত পদ-পদবী চাও যদি পেতে
মাতিনের হুকুমাত হবে মেনে নিতে
তাহলেই সুখে রবে সদা সত্য পথে।
পেতে যদি চাও তুমি দায়িত্বের ভার
তিনশত ষাট করে পড়ো রবিবার
মাতিনের স্মরনেই থেকো ইবাদতে।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৫