আশ-শাকূর পরম কৃতজ্ঞ নিজের
আনুগত্যে। গুণগ্রাহী মহান আত্মায়
যদিও থাকেন তিনি মিশে মৌনতায়
তথাপি অদৃশ্যে থেকে সকল দেখেন।
তাঁর কাজ সব হয় যথা নিয়মের
মাঝে থেকে।সে সকল দেখে মুগ্ধতায়
বুঝা যায় কতখানি দায়িত্বের দায়
পালনে সকলে তিনি শান্তিতে রাখেন।
প্রভু বলে কারো কষ্ট ভুলেন না তিনি
করেন না অস্বিকার কারো ক্ষুদ্র কাজ
এভাবে এবিশ্ব মাঝে বিদ্যমান যিনি
তাঁর কাজে গড়ে উঠে সুখের সমাজ।
শাকূরের কাজে কারো থাকে যদি গতি
তারাতো সহজে পায় নিত্যানন্দ জ্যোতি।
শাকুরু
আদেশের মান্যতায় কৃতজ্ঞ শাকুর
খুশী হয়ে বান্দাদের দেন পুরস্কার
পরকালে আরো আছে জান্নাতী জীবন
অনন্ত সুখের জন্য সুরম্য সুন্দর।
বেকার যাবেনা কারো ইবাদত কোন
ঠিকঠাক বিনিময় পেয়ে যাবে পুরো
বিন্দুমাত্র ঠকবাজী হবেনাতো এতে
কৃতজ্ঞতা তাঁর মতো মিলবেনা কারো।
শাকুরের ইবাদতে ফলের প্রত্যাশা
পুরাপুরি করাযায় চিন্তাহীন ভাবে
সে কারণে তাঁর কথা মানা যায় সব।
এমন মালিক যার কাজে ভুল হলে
যথাযথ মিলে যায় অনুপম ক্ষমা
কৃতজ্ঞ অন্তর তাই তাঁরে মেনে চলে।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৬