(এক)
আর-রাজ্জাক পরম জীবিকাদাতার
আসনে আসিন থেকে সৃষ্টির জীবন
বাঁচান জীবিকা দিয়ে ঠেঁকাতে মরন
ব্যবস্থা করেন সব আদিগন্ত জুড়ে।
জীবিকা না পেলে ঘটে প্রাণশূণ্যতার
ঘটনা, উজাড় হতো বৃক্ষ-তরু-বন
সকল প্রাণীর দল সব লোকজন
মরুময় হতো সব প্রাণপাখি উড়ে।
প্রকৃতিতে অফুরান শোভাময়তায়
জীবিকা বিরাজ করে। প্রাণীর তালাসে
মিলেগেলে বাঁচে তারা।কর্মের চেষ্টায়
জীবিকা স্বদল বলে কাছে চলে আসে।
যার জন্য জীবনের ছুটে চলে গতি
তিনিই আর-রাজ্জাক জীবনের জ্যোতি।
(দুই)
আর-রাজ্জাক
আর-রাজ্জাক রিজিক দাতা সকলের
বিচিত্র খাবারে আছে পরিপূর্ণ সব
কৃতজ্ঞ বান্দায় করে সব অনুভব
রাজ্জাকের প্রতি থাকে সেজদায় পড়ে।
এসব তো নেই কিছু গ্রহ মঙ্গলের
খাদকের ক্ষুদা জ্বালা করতে লাঘব
খাদ্যে পূর্ণ করেছেন পৃথিবীকে রব
এ গ্রহকে বাসযোগ্য করেছেন গড়ে।
খাদ্যের অভাবে সব মরতো খাদক
এসবের অনুভূতি অনেকের নেই
তারাতো পছন্দ করে বাদ্য ও বাদক।
অকৃতজ্ঞ বান্দাদের কীর্তি হলো এই
স্বীকার করে না তারা রাজ্জাকের দান
খেয়ে তার অন্যে করে সেজদা প্রদান।
রাজ্জাকু
রাজ্জাক করেন নিজে অন্নের ব্যবস্থা
সর্বক্ষেত্রে রেখে এর উপায় সকল
মানুষ সে উপায়েতে যুক্ত হয়ে সবে
খুঁজে নেয় নিজ নিজ রিজিক নিজের।
প্রকৃতিতে অবারিত আছে তাঁর দান
মানুষেরা তার থেকে তালাশে রিজিক
চাষাবাদ উৎপাদন করে শ্রম দিয়ে
তারপর তারা পায় রিজিক তাদের।
চেষ্টা ভিন্ন রিজিকের প্রাপ্তি অনিশ্চিত
এমন অনেক ক্ষেত্রে না মিলে রিজিক
মানুষেরা উপবাসে কষ্টে থাকে খুব।
বুদ্ধি দোষে অপকর্ম করে মানুষেরা
অবৈধ উপায়ে করে রিজিক সন্ধান
তা’নয় সঠিক কাজ রিজিক তালাশে।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২