১৯৭৫ সালে মিলিটারীর ক্যু ও হত্যাকান্ডের পর, আওয়ামী লীগ ৩ ভাগ হয়েছিলো; ইহাকে ঐক্যবব্ধ করেছিলেন শেখ হাসিনা; ইহাকে ধ্বংস করে পালিয়ে গেছেন শেখ হাসিনা; ইহাতে প্রানের সন্চার করার জন্য শেখ হাসিনাকে আদালতে আসতে হবে; না'হয় আওয়ামী লীগকে ঘুরে দাঁড়াতে অনেক সময় লাগবে, যা হবে সময়ের অপচয়।
চোর-ডাকাত নেতারা পালিয়ে গেছে, আওয়ামী লীগ দেশেই আছে; কিন্তু ইহা নেতাহীন ও রাজনীতিবিদহীন; নেতা গজিয়ে যাবে, কিন্তু রাজনীতিবিদ না'থাকাতে ইহা বিএনপি, জাপা কিংবা জামাতের মত দলে পরিণত হবে। শেখ হাসিনা পালিয়ে যাবার পর একমা্ত্র ভরসা ছিলো বেগম মতিয়া চৌধুরী; উনারও মৃত্যু হয়েছে। আরেকজন আছেন, যাঁর জ্ঞান আছে, কিন্তু সাহস নেই; উনি হচ্ছেন ড: আবদুর রাজ্জাক।
শেখ হাসিনা সময় মতো আদালতে হাজিরা দেয়ার কথা ঘোষণা করলে, আওয়ামী লীগ নড়ে উঠবে। এবং সময়ের সাথে উনাকে আদালতে হাজির হতে হবে। উনি আাদালতে না'এলে উনি ভীতু হিসেবে প্রমাণিত হবেন ও ইহা আওয়ামী লীগকে দল হিসেবে দেউলিয়া করে দেবে।
১৮ই নভেম্বর উনি এসে গেলে কোন অসুবিধা হওয়ার কথা নয়; অবশ্য ১৮ নভেম্বর উনার পক্ষের আইনবিদরা উপস্হিত থেকে নতুন তারিখ নিবে ও জামিনের চেষ্টা করবে; কিন্তু উনি নিজে উপস্হিত থাকা উচিত, ইহা আওয়ামী লীগকে ধন্যবাদ বলার একমাত্র পথ।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৮