ইসরায়েলীরা ফিলিস্তিনীদের শতশত নেতাকে হত্যা করার জন্য ফিলিস্তিনী বিশ্বাসঘাতকদের ব্যবহার করে আসছে সব সময়; আরব বেদুইনদের ১ ডলারে কেনা যায়।
ইয়াহিয়া সিনওয়ারের মৃত্যও হয়েছে বিশ্বাসঘাতকদের হাতে। যুদ্ধের শুরু থেকেই সিনওয়ার গাজার টানেলেই ছিলো পরিবারসহ; গত পরশু সে রাফাতে ছিলো; সে তার সহযোগীদের সাথে নিয়ে যায়গা পরিবর্তন করছিলো; এই সহযোগীদের মাঝে এক বা একাধিক বিশ্বাসঘাতক ছিলো। সেই বিশ্বাসঘাতদর মেসেজ অনুসারে ইসরায়েলও প্রস্তুত ছিলো।
ইসরায়েল এই হত্যাকান্ড নিয়ে তাদের নিজস্ব ভার্সন প্রকাশ করেছে ভিডিও সহকারে। তাদের ভার্সন অনুসারে, ১টি ছোট টহলদার গ্রুপের সামনে পড়েছিলো সিনওয়ারের গ্রুপটা। ২ পক্ষে গোলাগুলি হওয়ার পর, আহত সিনওয়ার একটি ভাংগা পরিত্যক্ত বিল্ডিং'এ একা লুকায়; সেখানে ড্রোনের সাহায্যে তার অবস্হান নিশ্চিত করে, গোলা বর্ষণ করে তাকে হত্যা করা হয়।
আসলে, তাকে হত্যা করা হয়েছে মাথার পেছনে পিস্তল ঠেকিয়ে গুলি করে; পিস্তলের গুলিতে তার মৃত্যুর কথা বলেছিলো ইসরায়েলী ডাক্তার। এরপর আইডিএফ তাদের ভার্সন প্রকাশ করে। তারা মিথ্যা ভার্সন যোগ করেছে বিশ্বাসঘাতকদের ভুমিকাকে লুকাতে ও গাজাবাসীদের মাঝে হতাশা ছড়াতে।
সিনওয়ারের মৃত দেহকে ইসরায়েলীরা ব্যবহার করতে পারে বন্দী বিনিময়ের জন্য।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:১৪