১৯৭১ সালের জেনারেশন'এর কাছে ইন্দিরা (১৯১৭ - ১৯৮৪ ) ছিলেন ১ জন বিশাল ব্যক্তিত্ব; যু্দ্ধ লেগে যাওয়ার পর, উনি বলেছিলেন যে, বাংগালীরা ভালো ও নীরিহ জাতি, তিনি এই জাতিকে সাহায্য করবেন; তাতে বাংগালীরা ও ভারতীয়রা সমানভাবে উপকৃত হবে; উভয় দেশের মানুষ ভালো প্রতিবেশী হিসেবে সুখে শান্তিতে থাকবে।
শেখকে হত্যা করে মিলিটারী ক্ষমতা নেয়ার পর তিনি বাংলাদেশ নিয়ে হতাশ হয়ে গিয়েছিলেন; এরপর, তিনি শেখ হাসিনাকে পেয়ে কিছুটা আশা করেছিলেন যে, শেখ হাসিনা নিজের জনপ্রি্য়তা দিয়ে হয়তো দেশকে মিলিটারীর হাত থেকে মুক্ত করতে পারবেন।
শেখ হাসিনার বাবা উনাকে রাজনীতিতে আনেননি; মনে হয়, উনি বুঝেলিনে যে, ইহার দ্বারা রাজনীতি হবে না; কিন্তু জেনারেল জিয়া উনাকে রাজনীতিতে নিয়ে আসে।
ইন্দিরা গান্ধী শেখ হাসিনার কিছুটা কার্মকান্ড দেখে গিয়েছিলেন; ইন্দিরা জীবিত থাকাকালেই শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগকে ঐক্যবদ্ধ করতে পেরেছিলেন, ইহা স্বাধীনতাকামীদের মাঝে বেশ উৎসাহের সন্চার করতে সমর্থ হয়েছিল!
শেখ হাসিনার ভালো জনপ্রিয়তার সময়েই বাংলাদেশে ২য় জেনারেল ক্ষমতা দখল করে নেয়; শেখ হাসিনা কিছুই করতে পারেনি। ২০১০ সালের পর, শেখ হাসিনা মোটামুটি জিয়া ও এরশাদের জেনারেলদের কিছুটা ক্ষমতাচ্যুত করতে সমর্থ হয়।
কিন্তু একটা বিষয় শেখ হাসিনা বাংগালীদের জানতে দেয়নি যে, আমাদের মিলিটারী আসলে আমাদের নয়; ওরা আসলে পশ্চিমের কমান্ড মেনে চলে!
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৩:২৮