ক্যাথোলিক ধর্মযাজকদের ও সিষ্টারদের চিরকুমার/চিরকুমারী থাকার ব্রত আজকের ক্যাথোলিক চার্চগুলোকে ধর্মালয় থেকে অধর্মালয়ের স্হান হিসেবে পরিচিত করে তুলেছে; ধর্মযাজকদের বিচার চলছে, আরো বিচার হবে; মিলিয়ন মিলিয়ন ডলারের ক্ষতিপুরণ দিচ্ছে, অনেক চার্চ ফতুর হয়ে যাচ্ছে। শতাব্দীর পর শতাব্দী মানুষকে অস্বাভাবিক জীবন যাপন করতে হচ্ছে। ধর্মীয় মতে ভাবলে, চার্চ ও মনাষ্টেরীগুলো পাপের জন্মস্হান হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
ইসলাম ধর্ম মুসলিম সমাজে বিভক্তি এনে অনেক দেশে গৃহযুদ্ধ লাগায়েছে ও মুসলিম সম্প্রদায়কে ৩/৪ ভয়ংকর ভাগে বিভক্ত করেছে, ইহার সমাধান আর হবে না, ইহা ক্রমেই আরো ভয়ংকর রূপ নেবে।
ইহুদীরা অনেক গোত্রে বিভক্ত, ইহা সমস্যার সৃষ্টি করছে না এখনো; তবে, ইসরায়েলের বর্তমান পলিসি নিয়ে সব গোত্র একই মনোভাব পোষণ করছে না, ইহা ভবিষ্যতে সমস্যা হতে পারে। প্যালেষ্টাইনের ভুমি দখলে রাখার ব্যাপারে ইহুদীরা অনেকটা একমত; অন্য জাতির ভুমি দখলের রাখার ঐক্য তাদের জন্য দু:খ বয়ে নিয়ে আসতে পারে।
হিন্দু ধর্মকে বিশুদ্ধ করেছিলো ইংরেজ জাতি, সতীদাহ ও গংগায় সন্তান নিক্ষেপ বন্ধ করা; ও বিধবা বিবাহ চালু করাতে ইহা বেশ কিছুটা পাপমুক্ত হয়েছে। কিন্তু ইহা আজো বর্ণপ্রথা থেকে ও দেশের ভেতরে মুসলিম-বিরোধীতা থেকে মুক্ত হতে পারছে না; এই ধর্মের আরো পরিবর্তন দরকার।
বৌদ্ধ ধর্মে বড় একটা শিক্ষার কথা বলে, "জীবে দয়া"; চীন, বার্মা, কম্বোডিয়া, উ: কোরিয়ার মানুষদের নিষ্ঠুরতার ইতিহাস বেশ বড়; ধর্ম তাদেরকে কোনভাবে দয়ালু করতে পারেনি।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই জুন, ২০২২ রাত ২:৩৬