আজকের পোস্ট টা মুলত আমার কালিম্পং ভ্রমণ সম্পর্কিত কিছু কথন । তবে একটু বেতিক্রম আছে আজকের বিষয়ে আজ আমরা কালিম্পঙ্গের একটি বিশেষ স্থান নিয়ে টুকটাক দেখবো এবং বলবো ।
কালিম্পং জায়গা টা খুবই সুন্দর খুব গুছানো এবং ছিমছাম । আমরা যারা বাংলাদেশী তাদের কাছে কালিম্পং সাইন্স সেন্টার খুবই মজাদার একটি জায়গা । চলুন কথা বেশি না বলে ছবি গুলো দেখি ঃ
এটি কালিম্পঙ্গের একটি পাহাড়ি পশু পাখির জাদুঘর -
এবার দেখবো কালিম্পং সাইন্স সেন্টার এর ছবি -
বাতাসের মাঝে আঙ্গুল দিয়ে মিউজিক বাজানোর একটি যন্ত্র ।
ঝুলন্ত অবস্থায় থাকা একটি কল থেকে অনবরত পানি পড়ছে !! আজব
চুম্বক শক্তি নিয়ে কিছু একটা কিন্তু মজার ।
ম্যাজিক আয়না
একটি কুয়া ( যার কোন শেষ সীমানা নেই!! অনেক গভীর)
এই বিষয় টা খুবই মজার , একটা রুম যার ভেতরে একটা সবুজ বোর্ড, এবং একটি লাইট এর সুইচ, এবার ওই বোর্ডে যে যেমন ভাবে আকার ধারন করবে ঠিক সে রকমই একটা ছায়া পড়বে । দেখুন আমাদের পরের ছবি গুলো।
এটা কিছু একটা জানিনা কাহিনী টা যে কি ?
এটা হল লিকুইড পেন্টিং , ইচ্ছে মতন যেমন খুশী পেন্টিং করা যায় ।
নিচ থেকে বাতাস প্রয়োগের ফলে শূন্যে ভাসমান বল -
এটা দেখে মনে করবেন না লোকটি খুবই খারাপ !! আসলে এই একই ধরনের মূর্তি ২০০ গজ দুরুত্তে ২ টি বসানো আছে, মূর্তি টির মুখ দিয়ে কথা বললে ওপর পাশের মূর্তি টির কানে মুখ রাখলে কথা আদান প্রদান করা যায় । তবে এই ব্যাপারটা উম্মচোন করতে আমাদের খুব কষ্ট হয়েছিল ।
এই ব্যাপারটি ও অনেকটা একি রকম তবে কথা বলার সময় খুবই আস্তে কথা বলতে হয় তাহলে স্পস্ট শুনা যাবে ।
স্পাইডার ম্যান এর জাল !!
এখন কাহিনী শেষ । তবে আবার একটি মিউজিয়াম সম্পর্কে আমি পোস্ট দিব , ঈদের ছুটির শেষে। সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন, দোয়া করবেন যেন সুস্থ থাকি। সবাই সুন্দর ও সুস্থ মত ছুটি কাটিয়ে ফিরে আসুন, এই কামনায় । বিদায় ।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৪২