৭) আদ্রিতি অধিকারীর টিসি (ট্রান্সফার সার্টিফিকেট)-
বহিষ্কারকে টিসি নামে অপব্যাখ্যা বা দোষ ঢাকা কেন?
প্রয়োগ করুনঃ
ক) শিক্ষার্থীর পক্ষ থেকে ট্রান্সফারের আবেদন থাকলেই শুধু টিসি ইস্যু করা যাবে।
খ) বিদ্যালয় কাউকে বহিষ্কার করতে চাইলে শিক্ষার্থীর পছন্দমত অন্য বিদ্যালয়ে ভর্তীর সুযোগ তৈরি করে দিয়ে তারপর টিসি ইস্যু করবে। টিসি ইস্যুকারী বিদ্যালয় অন্য বিদ্যালয়ে ভর্তীর বিষয়টা নিশ্চিত করবে। কারো পড়ালেখায় বিরতি ঘটানো বা থামিয়ে দেয়ার অধিকার কোন বিদ্যালয়ের থাকতে পারে না।
গ) ক্লাস নাইনে উঠার পর কাউকে বিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করা যাবে না।
ঘ) কোন অপরাধ সংঘটিত হলে কাউন্সিলিং করাতে হবে, আর সেজন্য প্রত্যেক স্কুলে বাধ্যতামূলকভাবে কাউন্সিলিং এর জন্য শিক্ষক বা শিক্ষক গ্রুপ তৈরি করতে হবে। যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদেরকে কাউন্সিলিং বিষয়ে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করবেন। টিটিসিগুলোতে কাউন্সিলিং বিষয় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
ঙ) নিয়মানুবর্তিতা আর সততা শিখাইতে ব্যর্থতা ঢাকতে শিক্ষার্থী বহিষ্কারকে বিদ্যালয়ের র্যাংকিং এ নেগেটিভ মার্কিং কাউন্ট করার সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
অফটপিকঃ
চ) প্রত্যেক বিদ্যালয়ে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেল গঠন করতে হবে
ছ) বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থীদের কাউন্সিলিং এর জন্য শিক্ষক নিয়োগ করতে হবে।