সুযোগ পেলেই তুমি গেয়ে ওঠো।
সুযোগ পেলেই আমায় চুম্বন করো যখন-তখন।
কিন্তু বিশ্বাস কর,
এতটা দীর্ঘ সময় ধরে তুমি আমাকে চুম্বন করবে,
আমি ভাবতেই পারিনি!
তুমি যেন থামতেই চাইছিলেনা।
তাই হঠাতই তোমায় মেরে চ্যাপ্টা করে দিলাম।
সাথে সাথে আমার "বি পজেটিভ" রক্তগুলা ছ্যাত করে ছিটকে পড়ল।
হে ছলনাময়ী মসক রাণী, আমায় এতটা ভালবাসো কেন!
২।কার জন্য তোমার এত সৌন্দর্যের বাহার?
হয়ত নিজের জন্য, নাকি নয় !!
অন্ধকারের তেতো অনুভুতি আর কল্পনার সুখ রোমন্থন,
সে তো ঢেরপার্থক্য-
চোখ বুঁজে রাস্তায় হাঁটা আমাকে রপ্ত করতে হবে হয়ত !
কারন চোখ খুললে মাঝে মাঝেই তোমাকে পায়না!
৩।আর কিছু হোক না হোক,
আমাকে দিয়ে একটা কাজ খুব ভালভাবে হয়,
সেটা হল কিছু না বুঝেও এমন একটা ভাব করা,
যেন সব বুঝে গেছি!!
৪। আজ এই ফাঁকা হৃদয়টা চিত্কার দিয়ে বলতে চাইছে, আমার ভালবাসা আর তোমাদের ধারন ক্ষমতা, দুটোই সময়ের আগে পিছে অবস্থান করছে। দুটোই হয়ত ঠিক, শুধু সময় ছাড়া!
কবি পরিচিতি: বন্ধুবর এইচএম রেজাউর রহমান রাজিত ওরফে রাজিত রহমানের লেখাগুলো প্রকৃতপক্ষে কোন কবিতা নয় (তার ভাষায়), সময়ে সময়ে অনুভুতির প্রকাশ মাত্র। উপরোক্ত চারটি কবিতাই লিখিত হয়েছে বিভিন্ন সময়ে।
প্রচার বিমুখতাই তার ধর্ম। নিজেকে প্রকাশ গিয়ে করতে গিয়ে বরাবরই তিনি কার্পন্যতা বজায় রেখেছেন। সদ্য কুড়ি পেরুনো তরুন কবি রাজিত রহমান চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার বাসিন্দা। স্থানীয় সাময়িকীগুলোতেও তার কবিতা প্রকাশিত হয়েছে। হয়েছেন পাঠক মহলে সমাদ্রিতও। লিভার ড্যামেজ হয়ে এই কবি গত দু'দিন থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেহ হাসপাতালে সংকটাপন্ন জীবন অতিবাহিত করছেন।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০১