যুদ্বপরাধী আছে কি নেই বা কে যুদ্বাপরাধ করেছে তা নিয়ে বিতর্ক হতে পারে, তবে যারা বিগত ৩৬ বছর মুখে কুলুপ এঁটে বসেছিল, তথাকথিত যু্দ্বাপরাধীদের নিয়ে আন্দোলন করেছে - ক্ষমতায় গিয়েছে, কথিত রাজাকারদের স্পিকার, মন্ত্রী বা সাংসদ বানিয়েছে, তাদের মুখে এ দাবী লজ্জাজনক।
আসলে নিজেদের অপকর্মের কারণে যখন তাদের দল পর্যদুস্ত এবং তাদের তথাকথিত দেশপ্রেমিক (চোর/সন্ত্রাসী/ভুমিদস্যু/ দুর্নীতিবাজ) নেতারা ফেরারী কিংবা বন্দি, তখন সরকার ও জনগনকে লক্ষচ্যুত করার জন্যেই এই অপপ্রয়াস।
যেহেতু জামায়াতকে তারা আদর্শগত মোকাবেলায় চিরকালই ব্যার্থ, জঙ্গী, সন্ত্রাস বা দূর্নীতি কোন কিছুতেই জড়ানো গেলোনা, সুতারাং সেই পুরানো কাসুন্দি ছাড়া আর উপায় কি ! ধর্মভিত্তিক রাজনীতি, যু্দ্বাপরাধ কিংবা স্বাধিনতা বিরোধী নামের যে কোন একটি গুলিতে তাদের বধ্ করতেই হবে।
আসলে এরা মতলববাজ-জ্ঞানপাপী, সাম্রাজ্যবাদ - ধর্মনিরপেক্ষতাবাদের কৃতজ্ঞ গোলাম। সময়ে অসময়ে বিতর্কিত ইস্যূতে দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়, জাতীকে বিভক্ত রেখে দেশকে পিছিয়ে রাখতে চায়।
এখনই সময় এদের চিহ্নিত করার, সময় এসেছে এসব পরগাছাদের প্রতিহত করার।