ছবি-নেট
স্বৈরাচার হাসিনা বাংলাদেশের পশ্চাতে যে আছোলা বাঁশ দিয়েছে তা বের করতে কমপক্ষে এক বছর লাগবে আর ব্যাথার উপশম হতে লাগবে আরো ছয় মাস আর পুরোপুরি সুস্থ হতে আরো ছয়মাস, মোট দুই বছর পর থেকে নতুন বাংলাদেশের যে স্বপ্ন মানুষ দেখছে তা পূর্ণরুপে দেখা দিবে।
জলে জলমান কোন জাহাজ যদি দ্রুত গতিতে চলতে থাকে তাহলে তাকে হঠাৎ ব্রেক করার সুযোগ নেই, ইন্জিন বন্ধ করে দিলেও সে অনেকটা পথ চলে যাবে, ব্রেক দিয়ে থামানো যাবে না, ধীরে ধীরে থামবে। নতুন বাংলাদেশের যে স্বপ্ন আমরা লালন করছি সেখানে কোন হানাহানির সুযোগ নেই, থাকবে ন্যায় বিচার তবে আগামী কালই সব হয়ে যাবে এমন নয়, হবে তবে দরকার সময়।
এখনো প্রচলিত আইনে কিছু যোজন বিয়োজন হবে, কিছু বড় সংস্কার আসবে তবেই তার প্রতিফলন শুরু হবে।
স্বৈরাচার হাসিনা যে দূর্নীতিগ্রস্থ প্রশাসন আর পা পাটা লোক রেখে গেছে তা পরিস্কার করতে সময় লাগবে, এখনই সুশাসনের বাতাস বয়ে যাবে এমন ধারণা যারা করছেন তা নির্বোধ তাছাড়া কিছুই নয়।
সরকারের বয়স সবে এক সপ্তাহ এখনো সবকিছু গুছিয়ে তুলতে পারেনি তার উপর ভারতে বসে খুনি হাসিনা এখনো তার শয়তানি চালিয়ে যাচ্ছে বলে আভাস পাওয়া যাচ্ছে সেদিকেও নতুন সরকারকে খেয়াল দিতে হচ্ছে।
বিএনপি লোকজন যা করছে তা সরকারের দায় নয়, অতি উৎসাহী এখন যারা করছে আমার বিশ্বাস তাদের বিচার হবে। বিএনপির থিংম্যানদের উচিত এগুলো বন্ধ করা।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩