১। 'অবলম্বন' কথাটি অতি বাস্তব কিন্তু অনেক দূরে অবস্হান করে। আপনি একেবারে অসহায় না হলে কোন কিছুর অবলম্বন খুঁজতে যাবেন না।
২। মানুষ কঠিন বাস্তবের মুখোমুখি না হতে চাইলেও সময়ই মানুষ কে কঠিন বাস্তবের মুখোমুখি করে তোলে।
৩। আপনি যখন একেবারেই মানুষের সাড়া পাবেন না, তখন ঈশ্বরের সাড়া পাওয়ার অপেক্ষায় থাকবেন। ঈশ্বর সেই সময় প্রকৃত সাড়া দিয়ে মানুষ এবং ঈশ্বরের মাঝে মৌলিক পার্থক্য বুঝিয়ে দিবেন ।
৪। অনাকাঙ্ক্ষিত নিশ্চিত মৃত্যুর মুখামুখি দাঁড়িয়ে গেলে তখন মৃত্যুর পরিনাম নিয়ে আপনার ভিতর কোন ভয় কিংবা ফিলিংস কাজ করবেনা বরং আপনি মৃত্যুকে কিভাবে উপভোগ করবেন তা নিয়ে ভাববেন!
৫।আমরা সবাই সাধু সাজার চেষ্টা করি; কিন্তু কেউই প্রকৃত সাধু হওয়ার চেষ্টা করি না।
৬। আমার আপনার ভিতর একটি নিজস্ব স্বত্বা আছে। যার সাথে মানব দেহের সম্পর্ক খুবই ক্ষীণ। সে স্বত্বার আবার নিজস্ব জগৎ আছে, সেখানে সব কিছু তার মত করে সাজিয়ে নেয়। স্থুলকায় দেহ নিয়ে প্রবেশ সেখানে একেবারেই অসম্ভব।
৭। মাঝে মাঝে আমার ভিতরে আমি থাকি না, থাকে অন্য কেহ! এবং নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ একেবারেই হারিয়ে ফেলি। আমার ধারণা সে সময় আত্মা ক্ষণিকের জন্য রিস্টার্ট নেয় এবং দেহের পরিবর্তিত পরিস্হিতির সাথে খাপ খাইতে চেষ্টা করে।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:১৬