৮। সবাই ভার্জিন মেয়ে খুঁজে বিয়ে করার জন্য! আচ্ছা ভাই বুকে হাঁত দিয়ে বলত তুই নিজে ভার্জিন আছো কিনা? নিজে যখন নিজের শিউরিটি দিতে পারলিনা সেখানে অন্যের শিউরিটি কেমতে চাস?
৭। পৃথিবীতে সব ভাইয়েই চায় তার বোনটা অন্য কারো সাথে রিলেশন না করুক। অথচ সেই মহান ভাইটি ঠিকই অন্যের বোনের সাথে চুটিয়ে রিলেশন করে বেড়ায়!
৬। আমি একটি মেয়ের সাথে প্রেম করতাম। মেয়েটির বিয়ে হয়ে গেছে। সমস্যা হলো মেয়েটি কয়দিন পর পর ফেসবুকে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠায়, আমি একসেপ্ট করি, আবার কয়দিন না যেতেই সে আমাকে আনফ্রেন্ড করে দেয়, তারপর আমি তাকে ভুলে যাই। মাস খানেক গেলে আবার রিকুয়েস্ট পাঠায়, আমি পুনরায় একসেপ্ট করি! এভাবে চলছেই। সমস্যা আমার না তার বুঝতেছি না।
৫। প্রতিদিন যখন ভোর হয় তখন মানুষ ভাবে আজকে দিনটা যেন ভাল কাটে, আবার দিনের শেষে যখন সন্ধা গনিয়ে আসে তখন ভাবে আগামীকাল যেন সবচেয়ে ভাল দিন হয়। এটা মানুষের সরল রৈখিক এবং সমান্তরাল ভাবনা। এই ভাবনায় কোন দোষ নেই বরং এর মাঝে কল্যাণ নিহিত আছে।
৪। গরীব যেখানে মৌলিক চাহিদা পূরণ করতে হিমশিম খায়, বড় লোক সেখানে বিলাসিতা জন্য দু'হাতে টাকা উড়ায়। এটা বিধাতার দুনিয়াতে বড় রকমের ধন বৈষম্য, আখিরাতের হিসাব পরে হবে।
৩। পৃথিবীতে গরীব আর ধনীদের পার্থক্য এভাবে তুলণা করা যেতে পারে, একই লঞ্চে কিছু সংখ্যক মানুষ লাক্সারী কেবিনে যাত্রী হয়ে আরোহণ করে এবং বাকী সংখ্যক মানুষ ডেকে যাত্রী হিসেবে কোন রকম পথটুকু পার করে।
২। একটি শিশু বুঝ হওয়ার পর যখন জানতে পারে পৃথিবীতে তার মৌলিক চাহিদা পূরণ করার মত পরিবেশ বা সুযোগ-সুবিধা নেই তখন সে হয় মানুষিকভাবে দুর্বল হয়ে পরে অথবা সে মারাত্মক আক্রমনাত্মক হয়।
১। । ছোট বেলায় আমি একবার পরীক্ষার ফি- দিতে গিয়ে হারিয়ে ফেলি। ভয়ে বাড়িতে বলার যো ছিল না, আর ফি-বাকী রেখে পরীক্ষার হলে যেতে ইচ্ছে করছে না। কারণ, সে সময়ে শিক্ষক মহোদয়েরা যাদের ফি- বাকী থাকত তাদের হাত উঁচু করতে বলতেন। আমাদের মত নিম্নবৃত্ত সন্তানদের তখন লজ্জা পাওয়ার প্রথম পাঠ বিদ্যালয় থেকে নিতে হত। পিতার আর্থিক দৈন্যতা আমাদের বয়ে বেড়াতে হত। আমি সেদিন পরীক্ষা না দিলেও অনেক কে দেখেছি কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে তারপর পরীক্ষা দিতে।
০। দেশে অনেক কিছুই হয়েছে এবং অনেক কিছুই হবে কিন্তু গরীবের জন্য কিছুই হবে না। তারা যেই যেই সেই সেই থেকে যাবে।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৫০