একটু বিশ্রাম-
তারপর অবিরাম- কর্মযজ্ঞ
মাথায় লেগেছে যেন- ঢাকা মহানগরীর বৃহৎ ট্রাফিক জ্যাম
এমন সময় গবেষণা পত্র কি আর যায় লেখা?
কিছুটা তো ঠিকই লিখেছি একা একা...
একটু বিরতি দিয়ে- আবার না হয় লিখবো
এবার একটু থামি.
ভালোবাসার ছাঁদনাতলায় এবার নামি
কবিতা লিখার আনন্দ পেতে প্রাণ- ভীষণ ব্যাকুল জানি;
ফুলের ঘ্রাণে যেন মাতাল ভ্রমরের গুনগুনানি।
বেশি কথা লিখবো না আজ- তার মাথায় ভাঙবো না বাজ
ছোট্ট করে বলবো- দুদণ্ড শান্তি দেবে কি না বলো?
আমারে দুহাতে টেনে- আনন্দলোকে চলো।
লেপ মুড়ি দিয়ে অর্ধশায়িত আছি-থাকলে তুমি পাশে বেশ হতো
আজিকে শীতের রাতি। চাঁদ খানা কি থালার মতো আজো?
দেখনা তারে এখন ; তার চেয়ে ভালো তুলো যদি তুমি ময়ূরীর মতো পেখম।
হ্যা তোমাকেই বলছি; বশীকরণ বিদ্যাতে তো বেশ. ব্যস্ততার মাঝেও চলছে তার রেশ
সাময়িক আয়েসি বেলা লাগছে ভীষণ ভালো-
ভাবছি মনে মনে
বসন্ত আসবে বলে হাড়কাঁপুনি শীতের আয়োজন!!
এ কেমনতরো পাগলামি!!
দুষ্টশীত পালিয়ে যা- যাবার বেলা দু'চোখ আমার রাঙিয়ে যা
তাঁরে বাসবো ভালো শুধু-আছে দুরে অনাদরে আমার মন বধু।
ব্যস্ত প্রহর দূরে থাকো-অলস প্রহর মাতিয়ে রাখো আমার ক্লান্ত বেলা।
এসো খেলি ওগো বনলতা কবিতা লেখা খেলা....