আধো ঘুমে আধো জাগরণের মাঝখানে
যে এক মোহন সময়
সেখানে আমি
সব সময়
আম্মার ছোট্ট রুমু হয়ে
পাশের ঘরে ঘুমিয়ে থাকি।
টুংটাং চুড়ির শব্দ,
শাড়ির খসখস, পায়ের শব্দ,
শরীরের সুবাসে
আম্মার আভাস পাই।
আম্মার চোখের ভেতর কাকচক্ষু জলে
আমার গোটা জীবন মুদ্রিত থাকে।
খানিক জানা, খানিক না জানা আমির
সমস্তটা লেখা থাকে আম্মার চোখের তারায়
আমার চোখের ভেতর
আম্মা কি দ্যাখে তার আরেকটি জীবন?
যেমন আমি কন্যার চোখের ভেতর
বালিকা আম্মাকে দেখতে পাই?
আমরা বয়ে যাই জীবনের নদী হয়ে
মৃদুমন্দ বহমান ধারা
উৎসমুখে আমার আম্মা।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫১