somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্প: গরিবের অসুখ

২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমার বাপজান হইলো গিয়া কাঠ মিসতিরি। এই ধরেন, আপনাগো বাসা-বাড়িতে যেই টেবিল-চেয়ার আছে এসব বেবাক বাপজান বানাইয়া দিতে পারবো। বাপজান মাঝে মইধ্যে কয়, চলতে চলতে বলে কাম করে। এই ধরেন, কাঠের যে দোকানগুলা থাহে না? ওইহানে হুটহাট কামের লোক লাগলে বাপজান কইরা দেয়। আমারে কয়, হে-য় টেবিল-চেয়ার বানাইতে পারে। আসলে কচুডাও পারে না। পোলার কাছে ভালা হওনের লাইগা এসব কয়। তয় ওই যে চেয়ার টেবিলে যে রঙ করে এইডা ভালো পারে। আমি নেজ চোহে দ্যাখছি, এর জইন্যেই কইতে পারি।

ভাবতে পারেন, পোলায় এত বাপ বাপ করে ক্যা? মায়ে কই? মা কাম করে মাইনষের বাড়ি। কার বাড়িত কাম করে কেমনে কমু? মায়ে খালি সকালে ঘুম থেকা উইঠা দেয় দৌড় আর আহে হেই সন্ধায়। আমগার জইন্যে ভাত আর বাসি তরকারি লইয়া আহে। এট্টু গন্ধ লাগলেও প্যাট ভইরা খাই। প্যাট ভরন দিয়া কথা।

মাঝে মইধ্যে মায়েরে জিগাই, আম্মা তুমি বাসি খাওন আনো ক্যান? হেরাও কি বাসি খায়?

এই কথা শুনলে মায়ে হাসতো, কইতো বড় লোকে বাসি খায় না, আমরা গরিব, আমরা খাই।

মাঝে মইধ্যে জিগাইতাম, মা বড় লোকেরা বাসি খায় না ক্যান?

মায়ে তহনও হাসতো। কইতো, বড় লোকের প্যাডে বেদনা হয়।

এইডা শুইনা আমি হাসতে হাসতে শ্যাষ! এর জইন্যেই কই, প্যাডে এত ব্যতা অয় ক্যা? কিন্তু বুঝবার পারি না। ভাবছি, এমনেই মনে অয় প্যাডে মোচড় মারে।

যাউক, মায়েরে এসব আর কই নাই।

তয় কয়দিন ধইরা মায়ে খাওন আর আনে না। আনবো কোনখান থেকা? এই কয়দিন ধইরা কামেই যায় না। বাপও যায় না।

কয়দিন ধইরা কথাডা ঠিক না। ব্যাশ দিন হইয়া গেছে। এ-ই জইন্যে সকালে পানি খাইয়া পেট ভইরা রাহি। দুপুর হইলে বাপে মুড়ি দেয় হেইডা খাইয়া ঘুম দেই। এক ঘুমে উইঠা যহন তাকাই তহন দেহি রাইত হইয়া গেছে। মায়ে মাঝে মইধ্যে কয়, উডলি ক্যা? ঘুমা। সয়ালে উডিস।

কন আমনারা? এত ঘুম ঘুমায় কোন হালায়?

বস্তিতে যে ঘরডায় থাহি ওইডা হইলো গিয়া বেড়ার। উপরে কোনো মতো ভাঙা-ভুঙ্গা চাইল দিয়া রাখছে। কোনো মতে একটা খাডে বাপজান আমি আর মায়ে থাহি। বেশি খারাপ অয় গরমের কালে। দমডা বন্ধ হইয়া যায়। শ্বাস লইতে পারি না। ঘামের গন্ধে ভকভক কইরা বোমি আহে। কিন্তু গিইল্লা ফালাই। একদিন বাপজানরে কইলাম, বাপজান একডা ফ্যান কিইন্না দিবা?

বাপজান জড়ায়া ধইরা কইছিল, ট্যাকা জমাইয়া কিন্না দিমু নে। ঠিহি একদিন বাপজান পুরান-ধুরান ফ্যান একডা কই থেকা লইয়া আইলো কইবো কোন হালায়?

ফ্যানডা যহন চলে তহন ঘরঘর কইরা কি যে একখান আওয়াজ হয়। মনডা চায় ফ্যানডার গলা চাইপা ধরি।

তয় বস্তিতে বিরিষ্টি অইলে পানি পইড়া ভাইসা যায়। পা যেহানে রাহে ওইডা হইলো মাটি। কহনো কহনো পাশের ড্রেনের পানি ঘরের মইধ্যে ঢুইকা পড়ে। তহন কি থাহন যায়? কী যে গন্ধ! ইছ ইছ ইছ! নাকটা চাইপা ধইরা বস্তি থেকে বাইর হইয়া নুরুদ্দিন কাকার দোকানের চালার নিচে খাড়াইয়া থাহি। নুরুদ্দিন কাকা আগে বস্তিতেই থাকতো, ওহন কাকার মেলা ট্যাহা। বস্তিতে থাহে না। ভাড়া করা বাড়ি থাহে।

নুরুদ্দিন কাকা মাঝে মইধ্যে দোকানে ওহন বয়ে। তয় বেশিভাগ বহে ওনার লোক রোমিচ্চা। হালা একডা পাডা। হালায় যহন দোকানে বহে তহন হারাদিন বস্তির মাইয়াগো লগে ফস্টি-নস্টি করে। নুরুদ্দিন কাকারে সবাই ডরায়। তাই কেউ বিচার দেয় না। বিচার দেয় না ক্যান জানেন? কাকার দোকান থেকা বস্তির বেবাকে দুনিয়ার বাকি খায়। এই বাকি যদি বন্ধ হইয়া যায়! এই জইন্যে ডরের চোটে কেউ কথা কয় না।

নুরুদ্দিন কাকায় হুনছি এলাকার নেতাগো লগে কাম করে। কী কাম কইরা এত ট্যাহা কামাইছে কেডা কইবো? আমিও ভাবতেছি নুরুদ্দিন কাকার মতো এলাকার নেতাগো লগে কাম করুম। তারপর ট্যাকা কামাইয়া পুরো বস্তির মাইনষ্যেরে খাওনের ব্যবস্থা কইরা দিমু। নইলে বেবাকে যেমনে বাসি খায়, এই খাইয়া প্যাডে ব্যথা চাইপা কয়দিন? আমার বাপজানে মাঝে মাঝে হাসতে হাসতে কয়, বাসি খাওন খাইতে খাইতে ওহন ভালা খাওন খাইলেই প্যাডে ব্যথা করে।

এত যে কথা কইতেছি, ভাবতে পারেন, আমি ক্যাডা? হেইডা দিয়া করবেন কী? বস্তির এক পোলার নাম কেউ জিগাইছে কোনোদিন? হুদাই আপনাগোরে নাম কমু ক্যা?

তয় বয়স কইতে পারি। এই ধরেন, মায়ে কয় ১২/১৩ হইবো। বাপজান কয় ১০।

বাপজান আমারে অনেক ভালোবাসে। চাইছিল পড়াইতে। আমি চাই নাই। ইচ্ছা করে না। পইড়া কী হইবো? মাঝে মাঝে বস্তির মইধ্যে বড়লোকের পোলাপান আইসা পড়াইছে। হেরা আসে বছরে ৮-১০ বার। আইসা পড়াইয়া ছবি-টবি তুইলা যায় গা। আইলে ভালো লাগে। হেরা নতুন নুতন জামা দেয়, যেই কয়দিন পড়ায় হেই কয়দিন টফি চকলেট দেয়। মাঝে মইধ্যে মজার মজার খাওনও দেয়।

এমনে আমাগো লাইগা সরকার এক স্কুল বানাইয়া দিছে। হেই স্কুলে গেলে খাওন দেয়। আমি এই স্কুলেই পড়বার যাইতাম। বই দেয়, খাতা দেয়, পেন্সিল সবই দেয়। তয় ওই যে খাওনের কথা কইলাম, ওইটা একটা ভুয়া কথা। হালার নেতারা এই খাওন মাইরা দেয়। কচুডাও পাইতাম না আমরা।

আমাগো বস্তি হইলো এক রঙ্গখানা। এইহানে হারাদিন থাকলে মাথা বিগড়াইবো সব হালার।

একবার কতগুলান বিদেশি আইলো বস্তিতে। আইছে আমরা যেহানে হাগি ওই ঘর দ্যাখতে। আলা কন! এইডাও বলে দেহার জিনিস।

হেরা আংরেজিতে কী কী কয়। বুঝি নাই। ওগো লগে চামচিকার লাহান পাছা মোডা একটা ব্যাডা ছিল। আমাগো দ্যাশি। আমাগো সব পোলাপানরে এক কইরা জিগাইলো, দিনে কয়বার হাগি। আলা কন! এইডাও কি গুনার জিনিস? এরপর জিগাইলো, প্যাডে ব্যথা অয় নাকি, হাগা পাতলা নাকি।

আরে! কেডা বুঝাইবো, হাগার আবার শক্ত কোনডা নরম কোনডা বুঝি কেমতে? যহন বহি তহন তো মশা মাছির ভনভনানি, তার মইধ্যে যে গন্ধ, হের মধ্যে নিচে তায়ানোর টাইম আছে? দেহি না। যা আহে ছাইড়া দেই।

তো, বিদেশিরা আইসা গ্যালো গা। কয়দিন পর কিছু লোক আইয়া সুন্দর একটা ঘর বানায়া দিল। কইলো এইহানে হাগলে বলে রোগ হইবো না। আলা কন, মানুষে থাহে হাজারে হাজারে, ঘর বানাইছে একখান! হইলো কিছু?

তয় সবচাইতে বেশি আনন্দ আহে যখন বস্তিতে আগুন লাগে। ছোটবেলা থেকা এহন পর্যন্ত ৮-১০ বার আগুন তো লাগছেই। যহনই লাগে তহন বাপজান আর মায়ে খালি কান্দে। আমি তাহি সেরাম মজায়। আগুন লাগলে কত কত মানুষ খাওন লইয়া আহে। কেউ পোলাউ গোসশ, কেউ খিছুড়ি খাওন দেয়। প্যাডডা ভইরা খাইতে পারি। আহারে! এই সময়ে আগুনও লাগে না। আরো মজার হইলো কত কত ক্যামরা আর হাতে ডান্ডি লইয়া মানুষগুলা আহে। আমরার ছুবি তুলে। বাপজান কয় হেরা বলে সম্বাদিক। হেরা আইসা বস্তির ছুবি নেয়, ডান্ডি আমরার মুখের সামনে ধইরা কত কথা জিগায়।

একবার হইলো কী, আগুন লাইগা সব পুইড়া যাইতেছিল ওই তহনই এক সম্বাদিক আইছে।

আমারে জিগায়, আগুন কিভাবে লাগছে?

আলা কন, এইডা জানে না কোন হালায়? আগুন ক্যাডা লাগায় এইডা বস্তির বেবাকে জানে। শুধু জানে না সম্বাদিক। আমরাও মাঝে মইধ্যে নাম কইয়া দেই।

হ্যায় শুইনা চাইয়া থাহে। আর জিগায় না। হেরাও ডরায়। আমার ডর নাই। ডরাইয়া কী হইবো?

বাপজান মাঝে মাঝে কয়, তুই তো নষ্ট হইয়া যাইতাছোস। গালাগালি করস, মস্তানি কথা কস।

বাপজানরে কই নাই। কইলে দিত ধইরা ধুনা। বস্তিতে অন্য পোলাপানের লগে চলতে হইলে ভদ্দর থাইকা লাভ আছে? মাস্তানি তো করতে হইবো।

এত কথা কইতে ভাল লাগতেছে না। মনডা খারাপ। ভালা না। খাওন নাই কয়দিন হইলো, প্যাড ভইরা খাইতে পারি না কয়দিন হইলো। আর আপনেরা আইছেন গল্প হুনতে। হালার কী চিজ আপনেরা?

বাপজানে কাম খুঁইজা কাম পায় না, বাসা বাড়িত মায়ে কাম খুঁজে, কাম নাই। কাম না থাকলে ট্যাহা আইবো কোনহান থেকা? আসমান থেকা তো পানি পড়ে, ট্যাহা তো পড়ে না।

একদিন এক ব্যাডা আইয়া কইলো তেরান দিব। লাইনে খাড়াইলাম বেবাকে। ওমা ২০-৩০ জনরে তেরান দিয়া গ্যালো গা।

বাপজান আমারে লইয়া গ্যালো এলাকার ন্যাতার বাসায়। বাপজানরে কয়, আইডি দেহা।

আলা কন আইডি কী আবার? হেইডা কি মাল?

বাপজান কয়, আইডি তো নাই বাহে।

কইলো আইডি না থাকলে বলে তেরান দিব না।

আলা কন, মানুষ হওয়ারও কি আইডি লাগে। আমি নেতারে কইলাম অভিনয় কইরা কানতে কানতে, কাকু ঠিক মতো খাই না ম্যালা দিন। কিছু তেরান দেন।

ন্যাতায় কয়, দিমু না, তোর বাপের আইডি নাইগা। তোর বাপরে আমার মিছিলেও দেহি নাই।

ওরে হালা! হেইডা আবার কী?

মিছিলে না গ্যালে তেরান দিব না, আইডি না থাকলে তেরান দিব না- হালারা কি বুঝে না আমরার প্যাড আছে? প্যাডের কি আইডি লাগে নাহি?

খাওন যে কী মাল তা যদি এই বড়লোকেরা বুইঝা পারতো তাইলে কি আর বাসি খাওন সাপ্লাই মারাইতো?

না খাইয়া খাইয়া অসুখ বাধাইয়া ফালাইছে আমার মায়ে। পোলা আর স্বামীরে কোনো মতে খাওন দিলেও নিজে খাইবার পারে নাই। মায়ের অসুখ শুইনা বস্তির হগোলে একদিন আইসা কইলো, করোনা নাহিরে?

এইডা আবার কোন মাল?

বাপজানরে পরে জিগাইলাম। জিনিসডা কি?

বাপজানে কয়, আরে এই হইলো রুগ। তয় আমাগো হইবো না। আমরা গরিব। গরিবগোরো আল্লায় এই রুগ দিব না।

বাপজানরে জিগাইলাম, ক্যাডা কইছে?

বাপজানে কয়, ক্যাডা কইবো? বড় লুকে কইছে।

বাপজান যেহেতু কইছে ঠিকই কইছে। গরিবের আবার রুগ কিয়ের? গরিব তো রুগের মইধ্যেই থায়ে। গরিবই তো একটা রুগ। হের আবার রুগ কিয়ের?

এক ভুর বেলা ঘুম থেইকা উডাইয়া দিল বাপজান। কইলো চল আজ জাইগা গেরামে।

মা-য়ের শরীর খারাপ। মায়ে কয়, কও কী? মাথা মুথা ঠিক আছে নাহি?

বাপজানে কয়, এক পয়সাও লগে নাইগা। খামু কি? বস্তির চান্দা দিতে হইবো না? বাঁচমু কেমনে? গেরামে যাই, জমির মইধ্যে কাম কইরাও দুডা ভাত তো পামু নাকি?

মায়ে কাইন্দা দিছে। আমারও কান্দন আইতেছে। তয় কান্দি নাই। মোডা তোশক, বালিশ, হাড্ডি পাতিল যা যা ঘরের মইধ্যে আছিল নিয়া বাইর হইয়া গেলাম। যাওনের আগে নুরুদ্দিন কাকারে বাপজান কইলো, রুগ গেলে আবার আইবো।

নুরুদ্দিন কাকায় কয়, বাকিতে মাল নিছস ট্যাকা দিবি না? বস্তির চান্দাও বলে দ্যাস নাই ম্যালা দিন।

বাপজান মাথা নিচু কইরা দাঁড়াইয়া ছিল।

কী মনে হইলো নুরুদ্দিন কাকার। বাপজানের হাতে ১ হাজার ট্যাহা দিয়া কইলো, বাড়ি যাইতে তোর ট্যাহা লাগবো না? ধর! যাহ ভাগ এহান থ্যাকা।

নুরুদ্দিন কাকা ভালো লুক না। তয় ট্যাহা দিছে তো তাই আইজকা তারে ভালো কিছুডা কওন যায়।

সদরঘাট গিয়া যহন নামছি তহন দেহি মানুষ আর মানুষ। যাইয়া বুঝবার পারছি, ক্যাডা কইছে এই শহরে আমরাই গরিব? আমরার মতো কত গরিব গাট্টি-বস্তা ধইরা পালাইতাছে। গরিবের বলে রুগ হইবো না! তো গরিবরা হালায় পলায় ক্যা? হ্যাগো প্যাডেও খিদা নাহি?

এই সব যহন দেখতাছি, ওমন সময় এক সম্বাদিক আইয়া কয়, কই যাও। তারে কইলাম, গেরামে। সেও আবার জিগায়, ক্যান? আমি কইলাম, খাওনের ভাত নাই।

অমন সময় দেহি মায়ে পইড়া গেছে। বাপজানে মায়ের মাথায় পানি ঢালতাছে। আমি দৌড় দিছি। মায়ে কথা কইতে পারতেছে না। মায়েরে আমি আর বাপজান পানি খাওনের জইন্যে কত চেষ্টা কইরা গেলাম। মায়ে তো খাইলই না, কথাডাও কইতে পারলো না। আশেপাশের লোকজন কইলো মইরা গেছে।

আমি মায়ের হাতডা শক্ত কইরা ধইরা কই, আম্মা ও আম্মা।

দেহি আম্মার হাত শীতকালেও এত ঠাণ্ডা আছিল না।

তাও ডাকি, আম্মা ও আম্মা…

আশপাশের লোকজন চিল্লায়া উইঠা কইলো করোনা করোনা…

সবাই করোনা করোনা কইরা চিল্লাইলো। একডাও আগাইলো না।

ক্যাডা কইছে মায়ে মরছে? মরে নাই তো। গরিব কি মরে নাহি এত সহজে? ওই শুয়োরের বাচ্চারা, করোনা করোনা কইয়া খালি চিল্লাইলে হইবো? মায়েরে হাসপাতাল নে, বাপেরে কাম দে, আমারে খাওন দে…
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:১০
৭টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মপোলব্ধি......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

আত্মপোলব্ধি......

একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !

লিখেছেন হাসানুর, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২



হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।

লিখেছেন তানভির জুমার, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৩

আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?

লিখেছেন রাজীব, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪২

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।

আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×