উড়ন্ত গরম ফোয়ারা (Fly Geyser) ঃ- ছবিতে আপ্নারা যেই চোখধাধানো জিনিসটি দেখতে পাচ্ছেন তা আসলে একটি প্রাকৃতিক উষ্ণপানির ঝরনা। আমেরিকার Nevada অঙ্গরাজ্যের অভ্যন্তরের এই সুন্দর ফোয়ারা টির নাম Fly Geyser। এটাকে Fly Rench Geyser ও বলা হয়। এটা যেমন সুন্দর থিক তেমনি অজানা । আমেরিকার মধ্যে হলেও নেভাডার বাইরে অনেকের কাছেই এটা অজানা। উইকিপেডিয়া তে এর ইতিহাস ঘেটে জানতে পারলাম যে ১৯১৬ দালের দিকে যখন এখানে ভূ-গর্ভস্ত পানি উত্তলনের জন্য খনন করা হচ্ছিল তখন দুর্ঘটনা ক্রমে ভুগর্ভস্থ একটি ভূ-তাপীয় পানির ধারা আঘাতপ্রাপ্ত হয়।এবং সেখান থেকেই প্রবল বেগে গরম পানি ফোয়ারার মত বেরিয়ে আসে।আর সময়ের পরিক্রমায় সেই গরম পানির সাথে মিস্রিত বিভিন্ন খনিজ পর্দাথ ধিরে ধিরে জমতে জমতে রঙ্গিন এই স্থাপনাটি সৃষ্টি করে।। এটি এখনও বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে মজার ব্যপার হল কেউ ইচ্ছা করলেই এটাকে কাছ থেকে দেখতে পারবেনা।। যেই এলাকার মদ্ধে এই fly geyser টি অবস্থিত। এটি একটি ব্যক্তি গত সম্পত্তির অন্তর্ভুক্ত। এবং জনসাধারনের জন্য এর ভিতরে ঢোকা নিসিদ্ধ। শুধুমাত্র গবেষক এবং অনুমতিপ্রাপ্ত পর্যটকেরাই এখানে প্রবেশ করতে পারবে। বিস্তারিত ঃ- Click This Link
সালার ডি উয়ানী(Salar de Uyuni)bolivia :- Salar de Uyuni নামক আশ্চর্য জায়গা টি বলিভিয়ার দক্ষিন পশ্চিম অঞ্চলে অবস্থিত, এটি একটি আশ্চর্য জায়গা কারন এটি পৃথিবির সবচেয়ে বৃহৎ শ্বেত লবন সমতল (salt flat)। এটির আয়তন ১০০০০ কিলোমিটার এবং সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ৩৫০০ কিলোমিটার উপরে। ধারনা করা হয় এতি পৃথেইবীর সবচেয়ে বড় লিথিয়ামের খনি। সারা পৃথিবীর ৬০% থেকে ৭০% লিথিয়াম আশে এই খনী থেকে। এটি প্রকৃতির এক অনন্য সুন্দর নিদর্শন। এর সুবিশাল সাদা সমতল এবং নীল আকাশ এটাকে আশ্চর্য সোন্দীয মন্ডিত ভূসর্গে রুপান্তরিত করেছে। ত Salar de Uyuni র ইতিহাস থেকে যানাযায়, প্রায় ৪০০০০বছর পুর্বে কয়েকটি লেকএর সমন্বয়ে এই লবন সমতল সৃষ্টি হয়েছিল। তবে এটাকে নিয়ে নিয়ে রয়েছে অনেক কল্পকথা। পশ্চিম আন্দিস পর্বত্ মালার আয়মারা (Aymara) উপজাতিদের উপকথা থেকে জানাযায়, Salar de Uyuni ঘিরে tunupa, kusku ebong kusina namer যেই পর্বত গুলো রয়েছে সেগুলো একসময় ছিল দৈত্যাকার মানুষ।tunupa বিয়া করেছিল kusku কে। কিন্তু kusku ভালবাসত kusina কে। তাই একসময় kasku পালিয়ে গেল kusinaকে নিয়ে। এই খবর যখন tunupuর কাছে পৌছল সে তখন তার সন্তানকে দুধ খাওয়াচ্ছিল তাই প্রচন্ড দুঃখে tunupu কান্না শুরু করল। আর তার চোখের পানি ও বুকের দুধ মিলে সৃষ্টি হয় Salar de Uyuni।
আরও জানুনঃ- Click This Link
Spotted leke(ব্রিটিশ কলম্বিয়া)ঃ- এখন আপনাদের নিয়ে যাচ্ছি স্পটেড লেক নামে আশ্চর্য একটি লেকের প্রান্তে । এই লেকটা এত সুন্দর যে শুধু ছবি দেখিয়ে এর সৌন্দর্য বর্ননা করা যাবেনা। কানাদার ব্রিটিশ কলম্বিয়া অঙ্গরাজ্যের Osoyoos এ অবস্থিত এটা এমন একটি লেক যেটা প্রচুর পরিমানে বিভিন্ন ধরনের খনিজ সম্পদে পরিপুর্ন। এতে রয়েছে পৃথিবীর সর্বচ্চো পরিমানে ম্যাগনেসিয়াম সালফেট, সোডিয়াম সালফেট, সিলভার ,টাইতানিয়াম এবং ক্যালসিয়াম।। ত, স্পটেড লেক এর ইতিহাস থেকে জানা যায়, ৪০ বছর ধরে Ernest Smith Family নামের একটি পরিবারের মালিকানাধীন। তবে কানাডার first nation এটাকে তাদের পবিত্র স্থান বলে মনে করে । বহুবছর ধরে তারাই এটার রক্ষাকর্তা। তারা বিশ্বাস করেযে এই লেকের পানির কিছু প্রাকৃতিক রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা আছে। ১৯৭৯ সালের দিকে smith যখন এই লেকের পানিতে গোসল করতে মনস্থির করে তখন first nation রা এটাকে কেনার চেষ্ঠা করেছিল, যাতে তারা এই পানির পবিত্রতা রক্ষা করতে পারে। ২০ বছর চেষ্ঠা করেও তারা স্মিথের কাছ থেকে এই লেক কে কিনতে পারেনি। অবশেষে ২০০৭ সালের দিকে তারা smith পরিবারের সাথে একটি চুক্তিতে পৌছে, এবং লেকের ২০ হেক্টর জায়গা কিনতে সক্ষম হয়। বর্তমান সময়ে এই লেকটি কাঁটা তার দিয়ে বেষ্টিত। কেউ ইচ্ছা করলেও এর কাছে যেতে পারেনা । শুধুমাত্র গাড়ি দিয়ে যেতে যেতে কেউ এটাকে দেখতে পারে। তবে সবচেয়ে মজার তথ্য হল ১ম মহাযুদ্ধের সময় এই লেকের খনিজ ব্যাবহার করা হত বিভিন্ন এম্যুইনিসান তৈরি করার জন্য। গ্রীষ্ম কালে যখন এই লেকের সব পানি শুকিয়ে যায়, তখন সেখানে পরে থাকে শুধু শ্বেতশুভ্র খনিজ পদার্থগুলো আর থাকে চোখ ধাধানো অদ্ভুত সৌন্দর্য।
উইকিপিডিয়া লিঙ্ক ঃ- Click This Link
সাত রঙের মাটি (seven colored Earth) ঃ-
উপরের ছবি দেখে নিশ্চই ভাবছেন ফোটোসপের রঙ্গিন ছোয়ায় কোনো মরুভুমিকে সাত রঙ্গে রাঙ্গিয়ে দিয়েছি, আমার কিন্তু তাই মনে হয়েছিল। শীল্পীর ক্যানভাস এবং রংধনু ছারাও যে কোনো বালুকাময় মরুভুমিতে সাত রঙের খেলা হতে পারে তা আমি প্রথম বারের মত উপলদ্ধি করতে পেরেছিলাম এই আশ্চর্যময় ভৌগলিক স্থান টি দেখে।ত এখন আপনাদের নিয়ে যাচ্ছি ৭ রঙের এক রঙ্গিন পৃথিবীতে।7 collored earth নামের জায়গা টি মরিসাসে অবস্থিত।এর আয়তন ৭৫০০ বর্গ মাইল।এই রঙ্গীন পাথুতে ভুমিটিকে ঘিরে রেখেছে সবুজ বমভুমি। ের ভোগলিক গথন বিশ্লেষন করে জানা যায় যে এর সৃষ্টি হয়েছিল আগ্নেয় শিলা দ্বারা। বহুবছর পুর্বে আগ্নেয় গিরির গলিত লাভা স্তরে স্তরে ঠান্ডা হয়ে এই আশ্চর্যময় ভুমিটিকে সৃষ্টি করেছে। আগ্নেয়শিলা গুলো পরবর্তিতে বিভিন্ন রঙ্গে পরিবর্তিতে হয়ে বেলেপাথরে রুপান্তরিত হয়। সেই সৃষ্টি থেকে এখন পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে বৃষ্টির পানি দ্বারা ক্ষয় প্রাপ্ত হয়ে আজকে 7 coloured earth নামে আশ্চর্য রঙ্গিন ঢেউ খেলানো আকৃতিতে রুপান্তরিত হয়েছে।
উইকিপিডিয়া লিঙ্ক ঃ- Click This Link
রিও টীন্টো নদী (Rio Tinto)spain :- একটি নদীর কত রঙ হতে পারে? নীল, বাদামী কিংবা হলুদ বর্ন ? সিলেটের সারি নদী কিংবা তাহিরপুরের যাদুকাটা নদীর পানি যারা দেখেছেন তারা নীল রঙের যাদুতে নিজে্দের হারিয়ে ফেলেছেন।কিন্তু আজ আপনাদের নিয়ে যাব এমন একটি নদীতে যার পানির রঙ টকটকে লাল। হ্যা ,আশ্চর্য এই নদীর নাম রিও টিন্টো নদী। ১০০কিলোমিটার দৈর্ঘের এই নদীটি স্পেনে অবস্থিত। এর উৎপত্তি স্থল আন্দালুসিয়ার Sierra Morema. পর্বত থেকে। আগেই বলেছি এই নদীর পানি লাল। ত কেন এই নদীর পানি লাল, তার কারন হিসেবে এই পানির অতিরিক্ত আয়রন এবং অম্লতা বা এ্যাসিডিটি কে দায়ী করা হয়েছে।মঙ্গল গ্রহের ভুগর্ভস্থ পানীর সাথে এই পানির অনেক মিল রয়েছে বলে এই পানিকে নিয়ে ব্যাপক গবেষনা করা চলছে।ধারনা করা হয় তাম্র এবং ব্রোঞ্জের যুগের শুরু হয়েছিল এই নদীর তীর থেকেই। rio tinto র ইতিহাস থেকে জানা যায়, সুদুর প্রাচীন কাল থেকে এই নদীর পাশ থেকে বিভিন্ন ধরনের খনিজ পদার্থ যেমন সোনা ,রূপা, তামা প্রভৃতি আহরন করা হত। এ আহরন শুরু হয়েছিল প্রায় ৩০০০bc থেকে।আর এইসকল খনি থেকে বের হওয়া আতিরিক্ত অম্ল যুক্ত বর্জ এই নদীতে নির্গত করা হত। আর প্রচুর পরিমানে এই এ্যাসিডিক বর্জ পদার্থই হল এই নদীর রক্তিম বর্নের কারন। এই নদীতে কোনো প্রানীর অস্তিত্ব নেই। যা আছে তা শুধু কিছু দুর্লভ প্রজাতীর ব্যাক্টিরীয়া।
আরও দেখতে ঃ- Click This Link
এন্টার্ক্টিকার মরুভুমি (mcmurdu dry valley) ঃ- আচ্ছা বলুনত মরুভুমি কোথায় কথায় আছে? নিশ্চয় বলবেন এসিয়া কনবা আফ্রিকা তে। কিন্তু এখন আপনাদের নিয়ে যাব এন্টার্ক্টিকার মরুভুমি নামে খ্যাত ম্যাকমুরদু শুকনো উপত্যকায় । এন্টার্ক্টিকা যেখানে বরফ ছারা কোনো কিছু কল্পনাই করা যায় না সেখানে ম্যাকমুরদু এলাকায় কোনো বরফ থাকেনা বললেই চলে । আরও অবাক হবেন এটা জেনে যে, ৪০০ কিমির এই শুকনো উপত্যকাকে বিশ্বের সবচেয়ে দুর্গম মরুভুমি বলে বিবেচিত করা হয়। এই এলাকাটি বেশ কিছু নদী ওলেকের সমন্ব্য়ে গঠিত। তাদের মদ্ধে একটি নদী হল noyox নদী যেটা হল এন্টার্ক্টিকার সবচেয়ে বড় নদী। এইএলাকার আবওহাওয়া খুবি শুকনো এবং নদীগুলো কয়েকশত শতাব্দী ধরে বরফে পরিপুর্ন যার ফলে কোনো প্রানীই এখানে বাস করতে পারেনা। এই এলাকা্টি আরও বিখ্যাত হয়েছে blood falls বা রক্ত ঝরনার জন্য। blood falls বা রক্ত ঝরনা হল এমন কিছু gayser উষ্ণ পানির ধারা যেগুলো দিয়ে রক্ত বর্নের ভূ-তাপীয় পানি নির্গত হয়। এই এলাকাটি কেন এই এই ভু-প্রকৃতি ধারন করেছে তার কারন হিসেবে বিজ্ঞানীরা এই ভ্যলীকে ঘিরে থাকা উচু পর্বতকে দায়ী করেছে। এই পর্বত গুলোর জন্য পুর্ব এন্টার্ক্টিকার হিমবাহ গুলোর উপর দিয়ে বয়ে আসা তুসার সমৃদ্ধ বাতাস এ উপত্যকা পর্যন্ত পৌছাতে পারেনা। আমি এই সিরিজের পুর্বের পর্বে ডন জুয়ান নামে তিব্র লবনাক্ত একটি লেকের সাথে আপনাদের পরিচিত করেছিলাম। সেই ডন জুয়ান লেকটি এই ড্রাই ভ্যলিতেই অবস্থিত।
উইকিপিডিয়া লিঙ্ক ঃ- Click This Link
দৈত্যের বাঁধ (giant`s causeway)Northan Ireland:- জীবনে ত অনেক বাধ দেখেছেন বা নাম শুনেছে। যেমন ফারাক্কা কিংবা টিপাইমুখ। ব্লগেও হয়েছে অনেক আলোচনা। কিন্তু এখন আপনাদের নিয়ে যাব এমন একটি বাধ দেখতে যা প্রকৃতির একটি বিস্বয় ।আশ্চর্য এই বাধটির নাম gaint`s Causeway.বাংলায় যাকে অনুবাদ করলে দাঁড়ায় দৈত্যের বাঁধ। এই বাধটির অবস্থান উরত্ত আয়ারল্যন্ডে । ছবি দেখে আপ্নারা নিশ্চয় ভাবছেন যে সমুদ্র পারে বেশ কিছু বৈদ্যুতিক থাম বসিয়ে এই বাধটি তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু না , এই বাঁধ তৈরি হয়েছে প্রাকৃতিক ভাবে আগ্নেয় শিলার মাধ্যমে। এর আয়তন ০.৭ কিমি। এবং গঠিত হয়েছে প্রায় ৪০০০০ পরষ্পর সংযুক্ত থাম দিয়ে।সমুদ্র তির থেকে শুরু করে থামগুলো সিড়ির আকারে সমুদ্রের পানিতে মিশেছে। এদের মদ্ধে সবচেয়ে বড় যেই থামটা সেটা হল ৯৩ ফিট লম্বা। এই বাধ টির ইতিহাস থেকে জানাযায়, ৩০থেকে ৪০ মিলিয়ন বছর পুর্বে আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাতের ফলে সৃষ্ট লাভা দ্রুত শুকিয়ে এর সৃষ্টি হয়েছে। এই দৈত্যের বাদঁধ নিয়ে রয়েছে অনেক উপকথা। সেই উপকথা অনুযায়ী Fiin mackool নামে এক আইরিশ দৈত্য যুদ্ধা এই causeway তৈরি করেছিল। সে এটা তৈরি করেছিল স্কটল্যান্ডে যাবার জন্য।তার স্কটল্যান্ডে যাবার উদ্দেশ্য ছিল Benandonner নামে শত্রুকে হত্যা করা। কিন্তু স্কটল্যন্ডে যাবার সময় finn রাস্তায় ঘুমিয়ে পরে। তাই Benandonner নিজেই causeway পেরিয়ে Finn কে ধরার জন্য চলে আসে। Benandonner এম্নিতেই Finn এর চেয়ে অনেক বর দৈত্য।তারপর finnএর বৌ তাকে Benandonner এর কাছ থেকে বাঁচাতে তাকে কম্বলে জড়িয়ে ফেলে এবং Benandonner কে বুজতে দেয় যে কম্বলে জড়ানো দৈত্য টি Finnএর সন্তান। Benandonner যখন এটা দেখল সে ভাবল যার সন্তান এত বিশাল হতে পারে সে নিশ্চয় আরো অনেক বড়। সে এতে ভয় পেয়ে স্কটল্যান্ডে পালিয়ে যায়। আর যাবার সময় তার পায়ে পিষ্ট হয়ে cause way টি এই আকৃতি ধারন করে।
উইপিডিয়া লিঙ্ক ঃ- Click This Link
এইরকম হাজার হাজার অদ্ভুত ,সুন্দর ও ভয়ঙ্কর জায়গা দিয়ে খোদা আমাদের এই পৃথিবীকে সাজিয়েছেন। ব্লগের এই ক্ষুদ্র পরিসরে এর বর্ননা করা সম্ভব নয়। আগের পর্বের তুলনায় এই পর্বে একটু বিস্তারিত দেওয়ার চেষ্টা করলাম আপনাদের ভাল লাগলে সামনে আরও পোষ্ট দেওয়ার চেষ্টা করব।
আরেকটি অনুরোধ- বেশি বেশি তথ্যমুলক লিখা পোষ্ট করুন। আপনার দেওয়া একটি মাত্র তথ্যই সাইবার জগতে বাংলাভাষাকে অনেক দূর এগিয়ে নিতে পারবে।
আগের পর্বের লিঙ্কঃ- চলুন এবার চির অদ্ভুত ও ভয়ঙ্কর কিছু জায়গা থেকে ঘুরে আসি আর কিছুসময়ের জন্য বিষ্ময়ে হারিয়ে যাই !!!!!!
বি.দ্র;- অনুবাদে ভুল থাকিলে কিংবা গুরত্বপুর্ন তথ্যের ঘাটতি থাকিলে সবাই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখিবেন। জাতির এই চরম ক্রান্তিলগ্নে সকল ব্লগার ভাইকে একটূ আনন্দ দিতে লেখকের এই প্রয়াস।