এমন যে হবে সেটা তো অনেক আগে থেকেই বিভিন্ন ঘটনার সঙ্কেত বা ইঙ্গিত থেকে বুঝা যাচ্ছিল।আমার মতো একটা গণ্ড মূর্খ ৫-৬ বছর আগে থেকেই সাবধান করছিল,অথচ তাবৎ তাবৎ জ্ঞানীরা বুঝছিল না এটা বিশ্বাস কোরতে হবে?
আজকে যারা এই ঘটনায় বিস্মিত,কেন কিভাবে প্রশ্ন তুলে ভ্রূতে ঘৃণা প্রকাশ করেন,তাদের জন্য করুণাও আসে না!”ফ্রিডম অব স্পিচ” আর অন্যায়ের প্রতীবাদ করার সব রকমের অধিকার আপনারা হারিয়েছেন।প্রধানমন্ত্রীকে যখন বুয়েটের মূর্খ শিক্ষকটা হালকা-পাতলা গালমন্দ করেছিল সেটা "মত প্রকাশের স্বাধীনতা" হয় নাই।কাজেই তার উচিৎ বিচার হয়েছে।বিনা বাতচিতে সাত বছরের জেল।কে অনলাইনে নাকি অফলাইনে বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কে নিয়ে ব্যাঙ্গচিত্র বানিয়েছিলো।যে বানিয়েছিলো, ফোনফ্যাক্সের দোকানে চাকরি করত। অনতিবিলম্বে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হইল।বঙ্গবন্ধুর ব্যাঙ্গচিত্র বানানোর ক্ষেত্রেও সেটা কিন্তু "মত প্রকাশের স্বাধীনতা"হয় নাই, "অবমাননা" হয়েছে। Click This Link
গত সাত বছর ধরে ঘটে চলা একের পর এক এই রকম ঘটনা যাদের আমোদের কাড়ন হয়েছিল,প্রতীবাদ না এসে সাধুবাদ গেয়েছিল,আজ তাদের আর্তনাদ তামাশা মনে হয় https://www.facebook.com/notes/nabiul-karim-samaj/অথরà§à¦¬à¦¦à§‡à¦°à¦•à§‡-বাঙালি-চিনতে-পারবে-তো/996932767013644
আমি নিশ্চিত এর পরেও এরা কেউই বুঝবে না।কেবল তো দু’একটার চুলের মুঠি ধরেছে সাথে কিছু গালাগালি।
আরও অনেক কিছু হতে বাকী,ব্যাংক ডাকাতি শুরু হয়ে গিয়েছে,এখন দিন যতো যাবে ততোই এটা বাড়বে!পছন্দের মেয়েকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া তো এখনও শুরুই হয় নাই,সে কুমারী হউক বা বিবাহিতা।কেবল মাত্র ছাত্রী নেত্রী হুমকি দিয়েছে,ছাত্র নেতাদের বিছানার খোঁড়াক বানাবে কথা না শুনলে http://www.sheershanewsbd.com/2015/04/30/79005 ! ধানমন্ডির একটা ক্লাব ঘড় বা নিউ মার্কেটের একটা দোকান ঘড় বা তেজগাঁয়ের একটা অফিস ঘড়ের মতো অনেক গুলো আমোদের ঘড় হতে তো এখনও অনেক বাকী? তখন আপনারা কি বলবেন?
ইনু,মেনোন,ভিসি আনোয়ার হোসেন,মুনতাসির মামুন ইত্যাদিদের পিকচার টা জানা আছে!আপনারা যারা তামাশা করছেন এবং তামাশা কোরতে পছন্দ করেন,এদের কাছে জেনে নিতে পারেন আপনাদের পরবর্তী করণীয়। পিকচার আভি বাকী হ্যায়!