মাতা কহিলেন (মাদার'স ডে রম্য)
কহিলামঃ কি গিফট দিবো গো মাতা? ভালো মন্দ কিছু খাইতে চাও?কেক-টেক বা আইসক্রিম-টাইসক্রিম তো খাওয়াইতে পারিবো না।শরীরে তোমার সুগার বাড়িতেছে তরতর করিয়া। ওসব তোমারে খাওয়াইতে গেলে শেষেমেষে মাদারস ডে-তে ডায়াবেটিস রোগ গিফট করিয়া বসিবো। ফাস্টফুড-টাস্টফুট খাওয়াইতে গেলেও বিপদ। ওতে গিফট হইয়া যাইবে এক গাট্টি কোলেস্টরল।
মাতা কহিলেনঃ আমি ঠিক করিয়াছি তোমাকে রান্না বান্না করিয়া খাওয়াইবো না। এতোদিন খাওয়াইয়া খাওয়াইয়া তোমারে এই অল্প বয়সেই একখানা ভুড়ি গিফট করিয়া ফেলিয়াছি।
নিজের ভুড়িখানাতে হাত বুলাইতে বুলাইতে কহিলামঃ ঠিক আছে, কিঞ্চিত সময় প্রদান করো দয়া করিয়া। তোমার জন্য গিফট বানাইয়া আনিতেছি।
ঠিক করিয়াছি মাদারস ডে-তে মাতার গুণকীর্তন লইয়া একখান ব্লগ রচিবো, উহাই মাতাকে গিফট করিয়া দিবো। আমার মাতার যে গুণখানা সর্বত্তম তাহা হইলো উনি সর্বদা টেনশন করেন। My mother is the mother of all tensions। এমনিতে টেনশন করিয়া যাওয়া একখানা দোষ, তবে সন্তানের জন্য টেনশন করিয়া যাওয়া মাতৃ্ত্বের একখানা গুণও বটে। সকল মাতার ন্যায় আমার মাতারও প্রথম টেনশন আমার লেখাপড়া লইয়া। বইখাতা ইধারকা উধার উধারকা ইধার করিয়া মাতাকে বলি সব গুছাইয়া রাখিয়াছি, তুমি আবার হাত দিয়া আগোছালো করিয়া দিও না । একদিন মাতা আসিয়া সব গুছাইয়া দিলেন।ওদিকে আমি দরকারি জিনিষ খুজিয়া মরি।
মাতা কহিলেনঃ কি খুজিতেছো?
কহিলামঃ ক্লাস লেকচার খাতাসমূহ খুজিয়া পাইতেছি না।রুমখানা কেমন যেন এলোমেলো মেলএলো মনে হইতেছে।
মাতা কহিলেনঃ এলোমেলো নয়, গোছালো লাগিতেছে।রুমে আসিয়া দেখিলাম তোমার মোজাজোড়া টেবিলের চেয়ারের সহিত ঝুলিতেছে,টেবিলের বই খাতা বিছানার তলায় গড়াগড়ি খাইতেছে, বিছানার বালিশ ট্রাঙ্কের উপর পড়িয়া আছে।আমি জায়গাটারটা জায়গায় রাখিয়া দিয়াছি।
কহিলামঃ রুম এলোমেলো থাকিলেও আমার খেয়াল রইয়াছে খাতাগুলো আমি বিছানার তলায় ফালাইয়া রাখিয়াছিলাম।এখন টেবিলের বাকী খাতার স্তুপ হইতে আমাকে ঐসব খাতা আবার আলাদা করিতে হইবে।
মাতা কহিলেনঃবই-খাতা টেবিলেই থাকে,তুমি সেইখানেই উহা রাখিবে,সেইখান হইতেই খুজিয়া লইবে।এইবার আমার একখানা কাজ করো।কম্পিউটারে আমার সব ছবিখানা হারাইয়া ফেলিয়াছি। খুজ্যা বাইর করিয়া দাও।
কহিলামঃ হারাইবার কিছু নাই।তোমার ছবিখানা সারাটা ডেস্কটপ জুড়িয়া ছড়াইয়া ছিটাইয়া ছিলো।আমি উহাদের একত্র করিয়া my pictures ফোল্ডারে রাখিয়া দিয়াছি।
মাতা কহিলনেঃ হায়রে,আগেই তো ভালো ছিলো।ডেস্কটপে ছড়াইয়া ছিটাইয়া থাকিলেও আমি খুজিয়া লইতে পারতাম।এখন কে খুজিবে ঐ ফোল্ডার?
কহিলামঃ এইবার কেমন লাগে?
আমার একখানা গুরত্বপূর্ণ অভ্যাস হইলো ঘুমাইবার অভ্যাস। এমনিতে না ঘুমাইলে মাতৃআদেশ জারি হয় জলদি জলদি ঘুমাইয়া পড়ো, আবার বেশী ঘুমাইলে মাতা প্রশ্ন করেন “এতো ঘুম কেন? শরীর খারাপ না তো?” একদিন ঘুম ভাঙ্গিয়া ড্রইং রুমে আসিয়া দেখি বাজে মাত্র সকাল ১২টা! এতো সকালে ঘুম থেকে উঠিবার কোন মানে নাই ভাবিয়া আবার বিছানার দিকে ধাবিত হইতে থাইলাম। মাতা পথে আটকাইলেন।
মাতা কহিলেনঃ কোথায় চলিতেছো?
ঘুম ঘুম চোখে কহিলামঃ বিছানা অভিমুখে চলিতেছি।
মাতা কহিলেনঃখালি ঘুমাইবার ফন্দী। এই কিছুক্ষন পূর্বেই না ঘুম হইতে উঠিলে? মদ্যপান করিয়া নেশা করিলেও মানুষ এতো ঘুমাইতে পারে না, তুমি এতো ঘুম কোথা হইতে পাও?
দার্শনিক চিত্তে কহিলামঃ ঘুমই হইলো আমার নিকট সর্ববৃহৎ নেশা।লোকে ক্লান্ত হইয়া ঘুমাইয়া পড়ে,আমি ঘুমাইতে ঘুমাইতে ক্লান্ত হইয়া উঠিয়া পড়ি।লোকে ঘুমাইতে চায় না বলিয়াই তো বিশ্বে এতো অশান্তি।হিটলার, লাদেন এবং বুশ সাহেব যদি আমার ন্যায় ঘুমাইয়া কাটাইতো তাহা হইলো বিশ্বে কতই না শান্তি বিরাজ করিতো।
মাতা কহিলেনঃ এতো ঘুমাইয়াবার দরকার নাই।যাও, টিভির সম্মুখে চেয়ার টানিয়া বসিয়া টিভি দর্শন করিয়া ঘুম খেদাইয়া দাও।
চেয়ারে বসিতে বসিতে কহিলামঃ তথাস্তু।
মাতা কহিলেনঃ শিশুকালে তো তোমাকে ঘুমই পড়ানো যাইতো না।কোলে চড়াইয়া, উলটা করিয়া ঝুলাইয়া রাখিয়া, ঘুম পড়ানি মাসিপিসিরচৈদ্দগুষ্ঠিকে ডাকিয়া, চাঁদের বুড়ি দ্বারা চরকা কাটাইয়া আরো কত কিছু করিয়া ঘুম পড়ানোর চেষ্টা করিতুম।কোন কাজ হয় নাই।এই বুড়োকালে আসিয়া ঘুমের গুপ্তভান্ডারের সন্ধান কীভাবে পাইলে?......তুমি শুনিতেছো আমার কথা? কি মুশকিল, চেয়ারে বসিয়াই ঘুমাইয়া পড়িলে..এই...উঠো...এইভাবে ঘুমাইতে হইবে না, যাও, বিছানায় গিয়া ঘুমাও।
মাতার আরেক টেনশনের বিষয় হইলো কেন আমি বড় হইতেছি? অবশ্য বড় অনেক আগেই হইয়া গিয়াছি কিন্তু মাতার কাছে মাস্টার্সে উঠিয়াছি মানে মাত্র বড় হওয়া শুরু করিয়াছি। এবং যত বড় হইতেছি আমার উলটা পালটা কর্মের সংখ্যাও নাকি বৃদ্ধি পাইয়া চলিতেছে।
মাতা কহিলনেঃ তোমার সবকিছুই উল্টা। যখন সকলে ঘুমাইতে যায়, তখন তুমি ঘুম শেষ করিয়া উঠিয়া বসো, সকলে যখন ঘুম হইতে উঠে তখন তুমি ঘুমাইয়া পড়ো। এই দেখো তোমার ছোটকালের ছবি। ছবিতেও তুমি উল্টা হইয়া ঘুমাইতেছো।
কহিলামঃ ইহা কি আসলেই আমার ছোটকালের ছবি? চিনিবার তো কোন উপায় নাই।
মাতা কহিলেনঃ চিনিবে কি করিয়া? তোমার আগের সেই নরম তুলতুলে গালখানা আর নাই , উহাতে গজাইয়া গিয়াছে খাবলা খাবলা দাড়ি। তোমার আর গুটিগুটি হাত আর নাই, উহা এখন লোমশ বুনো হাত। আগে আছিলা মানবশিশু, এখন হইয়াছো বান্দর মানব।
কহিলামঃ আমার তো সবকিছুই উল্টা। তাই আমার বিবর্তনখানাও উল্টা হইয়াছে। জীববিজ্ঞানী ডারউইন বলিয়াছিলেন বানর বিবর্তিত হইয়া মানুষ হইয়াছে।আর আমি মানুষ হইতে উল্টা বিবর্তনে বানর হইয়া গিয়াছি।
যাহা বলিয়াছিলাম, বড় হইতে হইলে গালে উঠাইতে দিতে হয় খাবলা খাবলা দাড়ি! অবস্থা এমনই অসহায় যে সেলুনে গিয়া শেভ করিলে সেলুন হইতে বাসায় যাইতে যাইতে নতুন দাড়ি গজাইয়া যায়। এই কারণেই মাতা বোধহয় আফটার শেভ লোশন দেখিতে পারেন না। উহা তাহাকে স্মরন করাইয়া দেয় সন্তান মাত্রাতিরক্ত বড় হইতেছে। বড় হইলে সন্তানের জন্য আগের ন্যায় টেনশন করিতে পারিবেন কি না সেই ব্যাপারেও হয়তো তাহার টেনশন হয়।
মাতা কহিলেনঃ বেসিন হইতে তোমার আফটার শেভ লোশনের শিশিখানা সরাইয়া লও।
কহিলামঃ কেন মাতা?
মাতা কহিলেনঃ উহা দেখিতে হুবাহু আমার চোখের ড্রপের শিশির অনুরূপ।আমি সেদিন ড্রপ দিতে গিয়া আরেকটু হইলেই তোমার আফটার শেভ লোশন চোখে লাগাইয়া দিতাম
কহিলামঃ তুমিও বেসিন হইতে তোমার নারকেল তেলের শিশিখানা সরাইয়া লও।
মাতা কহিলেনঃ কেন পুত্র?
কহিলামঃ উহাও দেখিতে আমার আফটার শেভ লোশনের শিশিখানার অনুরূপ।আমি প্রায় সময়ই শেভ করিয়া আফটার শেভ লোশন ভাবিয়া গালে নারিকেল তেল মাখিয়া চলিয়া আসি।
দৈর্ঘ্যে বড় হইবার দিন গত হইয়াছে, এখন বড় হই প্রস্থে। উপরে নিচে না বড় হইতে পারি, দুইদিকে ঠিকই বাড়িয়া চলিতেছি। পুরনো জামাকাপড় ঢুকিতে চায় না শরীরে। এসব বিষয়ও মাতার চক্ষু এভোয়েড করিতে পারিলো না।
মাতা কহিলেনঃ যে গেঞ্জিখানা পরিধান করিয়া আছো উহা এতো বড় হইলো কেমন করিয়া হে? তোমার জন্য কবে এতো বড় গেঞ্জি খরিদ করিয়াছি তাহা স্মরণ করিতে পারিতেছি না।
কহিলামঃ গেঞ্জি সাইজমতোই ছিলো হে মাতা। কিন্তু আমি মোটা হইয়াছি।মোটা শরীরে যেন ঢুকাইতে পারি তাই গাঞ্জা টানিয়া থুক্কু গেঞ্জি টানিয়া লম্বা বানাইয়া ফেলিয়াছি।
মাতা কহিলেনঃ গেঞ্জি তো টানিয়া কামিজ বানিয়া ফালাইয়াছো দেখি। আরো মোটা হইলে কি আরো টানিয়া ম্যাক্সি বানাইয়া লইবে??
কহিলামঃ গেঞ্জির হিসাব বাদ দাও। মোটা হইবার কারণে পায়জামাবৃন্দ সকল টুটিয়া ফাটিয়া যাইবার সম্ভাবনা রইয়াছে। নতুন কাপড় খরিদ করিয়া দরজি দ্বারা নতুন পায়জামা বানাইয়া লইতে হইবে।
মাতা কহিলেনঃ নতুন পায়জামার দরকার কি হে? গেঞ্জি টানিয়া যেইভাবে লম্বা বানাইয়াছো, পায়জামা টানিয়াও লম্বা বানাইয়া লও।
কহিলামঃ গেঞ্জি টানিয়া কামিজ বানাইয়া উহা পরিধান করা সম্ভব। ইদানিং তো বালকদিগকে পাঞ্জাবিও ওড়না সহযোগে পরিধান করিতে দেখা যায়। কিন্তু পায়জামা বেশী টানিলে বিপদ। উহা তখন লুঙ্গি হইয়া যাইতে পারে। ঝড় আসিলে লুঙ্গি উড়িয়া যাইতে পারে।
বিবাহের রইয়াছে বহুত দেরী, কিন্তু তা নিয়া টেনশনে মাতার ঘুম নাই হে পাঞ্জেরী। বিভিন্ন কথাবার্তার মাঝখানে বিবাহ প্রসংগ আনিয়া মাতা তাহার টেনশন প্রকাশ করিয়া থাকেন। সেদিন মাতা পুত্রের ভেতর এমনিতেই কথা চলিতেছিলো।
মাতা কহিলেনঃ লেখাপড়ার কি খবর?
কহিলামঃ ঘুরিয়া ফিরিয়া সেই একই জিনিষ পড়িয়া যাইতেছি। এবার নতুন কিছু পড়া দরকার।
মাতা কহিলেনঃ টিভিতে এতো কি দেখো?
কহিলামঃ ঘুরিয়া ফিরিয়া সেই একই অনুষ্ঠান দেখিয়া যাইতেছি।এবার নতুন কিছু দেখা দরকার।
মাতা কহিলেনঃ তোমার বিবাহ হইলে তো সমস্যায় পড়িবো!!!
কহিলামঃ কিরূপ?
মাতা কহিলেনঃ বিবাহের কিছুদিন অতিবাহিত হইলেই বলিবে ঘুরিয়া ফিরিয়া সেই একই বউ-এর সহিত সংসার করিতেছি। এবার নতুন কিছু বউ দরকার।
টুকিয়া টুকিয়া কথা বলিতে বলিতে এক সময় কথা চুকিয়া যায়। তবু বোধ করি আরো কথা বাকী রইলো বুঝি। আসলে মাতাদের লইয়া সন্তানেরা যতই বলি ততই বলা কম হইবে। শব্দের সীমা রইয়াছে, মাতৃস্নেহের সীমা নাই। মায়েরা অনেকটা এন্টিভাইরাসের ন্যায়। এন্টিভাইরাস যেমন সারাক্ষন ভাইরাস নিয়া এলার্ট মারিতে থাকেন, মায়েরাও সারাক্ষন সন্তানের বিপদ-আপদ নিয়া এলার্ট থাকেন। এন্টিভাইরাসের মতো তাহাদের টেনশনও ক্রমাগত আপডেট হইতে থাকে।একবার মাতার জ্বর আসিয়াছে। তাহার মাথায় ভেজা রুমাল দ্বারা পট্টি দিয়া যাইতেছি।মাতা বিড়বিড় করিয়া কি জানি বলিলেন।কান পেতে শুনি সে বলিতেছে "এতক্ষন ধরিয়া ভেজা রুমাল হাতে লইয়া বসিয়া থাকিয়ো না।ঠান্ডা লাগিয়া জ্বর আসিবে"।
(লেখকের কথাঃ পুরো লেখাটা ফিকশনাল যদিও লেখার অনেক কিছুই আমার আর আমার মা-এর বিভিন্ন সময়ের কথাবার্তা দ্বারা প্রভাবিত। এছাড়া ফেসবুকে অনেক ব্লগারদের নিজস্ব ক্যারেকটার নিয়ে স্ট্যাটাস দিতে দেখেছি।যেমন আরিফ জেবতিকের প্রভু কহিলেন, আইজুদ্দিনের বউ বলিলো, দূর্যোধনের শালী বলিলো, জিকো ভাই এর বড় স্যার বলিলেন। সেসব ক্যারেকটার দ্বারাও এই পোস্টের আইডিয়া কিছুটা প্রভাবিত হয়ে থাকতে পারে। গত বছর মাদার’স ডেতে একটি গল্প লিখেছিলাম।লিঙ্ক রইলো )
জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা
বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন
আত্মপোলব্ধি......
আত্মপোলব্ধি......
একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন
জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !
হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।
আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন
ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?
ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।
আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন