somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বঙ্গমাতার চন্দ্রবিজয়ঃ ২০১১ ( আমার চন্দ্র অভিজানের পুরাই দুর্ধর্ষ মুলক গপ্প!)

১৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

“তুমি তো বিদেশেও যাইতেসোনা, ঢাকার বাইরেও যাইতেসোনা। কিন্তু আমার যে কেমন লাগতেসে, আমি বুঝি” বলেই হাউমাউ করে কান্না করা শুরু করে দিলেন তিনি।

কান্না যিনি করছেন, সম্পর্কে তিনি আমার জন্মদাত্রী মা! চন্দ্র অভিযানে ( চন্দ্র গ্রহন দেখার জন্য আর কি! ) যাওয়ার ঠিক পুর্ব মুহুর্তে এমন একটি ঘটনার জন্য আমি তৈরী হয়েই ছিলাম বলে খুব একটা বিচলিত হয়নি। কিছুক্ষন পরেই দেখলাম আম্মু আমার ব্যাগে আরেকটা গেঞ্জী, তোয়ালে, পানির বোতল ভরে দিচ্ছে।

প্ল্যান ছিলো, রাত ১০টায় বের হয়ে নভোথিয়েটারে যাবার। সেখানে অনুসন্ধিতসু চক্র (একটি বিজ্ঞান সংগঠন) পুর্ন চন্দ্রগ্রহন দেখবার ব্যাপক আয়োজন করেছে। রাতে বাইরে থাকবো বলে, আম্মু বিশাল রুই মাছ রান্না করেছে। ভাব-সাবে মনে হচ্ছে আমি বোধ হয় এয়ারপর্টে যাচ্ছি, শেষবারের মতো আম্মুর হাতের রান্নাটা খেয়েই নেই!

আমার চন্দ্র অভিযানে আমার সহযাত্রী ছিলো মাত্রাতিরিক্ত রসিক, ডি.ইউ এর ফিন্যান্সের মেধাবী ছাত্র, নাঈম ভাইয়া। আর, বামে ছিলো অত্যাধিক ভালো ছেলে বলে এলাকায় যার কোনো সুনাম নেই, রাফি! সম্পুর্ন অনাঘটিত একটি ব্যাপার হলো, রুশান নামের আরেক ছেলের আগমন। সেও আমাদের সাথে যাবে। এই ব্যাপারে রাফির প্রত্যক্ষ হাত আছে বলে আমরা প্রমান পেয়েছি।

সি.এন.জি তে করে গেলে চালক আমাদেরকে অন্য জায়গায় নিয়ে যাবে, তাই আমরা বাসে গেলাম (আম্মুর আদেশ!)। বাসে কোনো উল্লেখযোগ্য কাহিনী আছে বলে মনে পরছেনা। শুধু এতোটুকু মনে পরে যে, ফার্মগেট থেকে আগারগাও যাবার জন্য যখন ৩নাম্বার বাসে উঠলাম, রাফি হেল্পার কে বললো, “মামা, এই সামনে আগারগাও যাবো। ভাড়া দেয়া লাগবে?”। মহাদয়াবান মামা বললেন, “এদ্দুরে আর কি ভাড়া দিবেন? লাগবোনা”।
আশ্চর্য্যের ব্যাপার হলো তখন, যখন তিনি দেখলেন আমরা চারজন! রাফির একটাই কথা, আপনেই তো বলছেন এইখান থেকে এইখানে কিয়ের ভাড়া! আমরা ভাড়া না দিয়েই আগারগাও নেমে গেলাম, পাঠক যদি আমার ভাড়া না দেয়া নিয়ে বিব্রত, রাগান্বিত বা যাই হোন, আমার কিচ্ছু করার নাই! মামা ভাড়া চায়নাই, আমি কি জোর করে দেবো নাকি!!

আমার ধারণা ছিলো অনুসন্ধিতসু চক্রের ১০-১২ জন আর স্যার ক্যাটাগরির ৫-৬ জন, আর আমাদের মতো ১০টা পোলাপান মিলিয়ে খুব বেশী হলে ২০-৩০ জন থাকবে নভোথিয়েটারে! গিয়ে টাশকি খেয়েছি বললে মিত্থ্যে বলা হবে, অবস্থা অনেকটা টম এন্ড জেরীতে মুখ ঝুলে মাটিতে পরে যাবার মতো অবস্থা! কম করে ধরলেও ২০০ থেকে ২৫০ মানুষ! আমার চোখ আনন্দে ভিজে গেলো, মুখ দিয়ে বেড়িয়ে এলো, “বাংলাদেশের মানুষ কতোটা বিজ্ঞান প্রেমীক, বিজ্ঞানের জন্য কতো ভালোবাসা!”। পাশের লোক বললো, “ ভাই, বাসায় কারেন্ট নাই। এইখানে বাতাস খাইতে আসছি”।

আমরা যে চারজন গিয়েছি, তাদের মধ্যে একা আমিই খালি সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্ডের, বাকি ৩ জনেই কমার্সের। এই ভেবে ভুল করবেন না, এরা বিজ্ঞানের মোহে নেশাগ্রস্ত হয়ে জীবনবাজি রেখে এসেছে এইখানে। রুশানের ব্যাপারটা আমি ক্লিয়ার, সে শুধু মাত্র রাতটা ঘুরে-ফিরে কাটাতে এসেছে। তবে, নাঈম ভাই আর রাফির ব্যাপারটা ক্লিয়ার না। আমার মনে হয়, সকালে ঠাটারীবাজারের হোটেল স্টারে নাস্তা করার জন্যই তাদের বের হওয়া। সেই গল্প যথা সময়ে আসবে!

টেলিস্কোপে তখন চাঁদ দেখানো শুরু হয়ে গেছে। তখন বাজে রাত পৌনে বারোটা। চাঁদ দেখার জন্য লাইনে মোটামুটি মারামারি লেগে যাবার অবস্থা। আমরা বুদ্ধিমানের মতো পাশে রাস্তায় বসে রইলাম।“রাত বাড়লে মানুষ এমনেই কমে যাবে”- নাঈম ভাইয়ার এই যুক্তির উপর ভরসা করে আমরা ছবি তুলে, গান শুনে সময় কাটাতে লাগলাম।

যুক্তি-তর্কে দুনিয়া চলে না, এটাও নাকি একটা কঠিন যুক্তি! নাঈম ভাইয়াকে ভুল প্রমান করে দিয়ে আরো মানুষ আসতে লাগলো এবং লাইনে দাড়াবার ব্যর্থ চেষ্টা করেও আমরা ব্যাপক পিছনে গিয়ে দাড়ালাম। রুশান এর মধ্যে লাইন ভেঙ্গে সামনে গিয়ে আরেক লাইনে দাঁড়ায়, তার এই “সুক্ষ্ম কারচুপী” এক পুলিশ চাচ্চুর চোখে পরে যায় এবং তাকে টেঁনে হিচরে সেইখান থেকে বের করা হয়। ব্যাপারটা আফসোস করবার মতো!

বলে রাখা ভালো, রাত প্রায় দুটা বাজে যখন, তখনো আমরা চাঁদ দেখতে পারিনাই। এ ব্যাপারে যদি অযথাই কাউকে দোষ দিতে চান তাহলে রবী ঠাকুরকে দেয়া যেতে পারে! তিনি বলেছেন, “মেঘ দেখে কেউ করিসনে ভয়, আড়ালে তার সূর্য হাসে”। এখন, নায়ক সুর্যই যেখানে মেঘের আড়ালে লুকায় থাকে, সেইখানে দিলদার ক্যাটাগরির চন্দ্র কিইবা করবে! ২টা ১২তে পুর্ণ চন্দ্রগ্রহন শুরু হয়ে যাবার কথা, কিন্তু আড়াইটার দিকেও আমরা চাঁদ মামার দেখা পাইনি। এখানে স্টয়েক ব্লিসের একটি গান প্রনিধানযোগ্য-

“চাঁদ মামা, চাঁদ মামা কোথায় তুমি,
হারিয়ে গেলে মেঘের আকাশে।”


এখানে একটা মজার ব্যাপার বাদ পরে গেছে! যখনই একটুর জন্য চাঁদ দেখা যেতো, তখনই ৪০-৫০টা পোলাপান “ওওওওওওওওওও” করে চিৎকার দিয়ে উঠতো। ব্যাপারটা আমাদের জন্য ভালো হয়েছে। যখনই ঝিমুনি আসতো অথবা অন্য কাজে ব্যাস্ত, আকাশের দিকে তাকিয়ে নেই। তখনই “ওওওওওওওওওও” চিৎকার শোনার সাথে সাথে আকাশের দিকে তাকাতাম, চাঁদ দেখা গেলো কিনা! কিন্তু কালক্রমে দুষ্ট বালকগুলো তাদের এই ধ্বনিকে অকাজে লাগাতে লাগলো। তারা খামাখাই একটু পরপর “ওওওওওও” করে চিৎকার করতে লাগলো। অথচ তখন চাঁদ তো দুরের কথা চাঁদের কাই আঙ্গুলও (উপমা দিলাম আর কি!) দেখা যাচ্ছেনা মেঘের জন্য। আমাদের এই অবলা মন নিয়ে তাদের ছিনিমিনি খেলার প্রতিবাদে আমি তীব্রতর ধিক্কার জানাই!

গল্পটা শেষ করে দেই। রাত ৪টায় ভালোই বৃষ্টি নামলো। ততক্ষনে সব মানুষ চলে গেছে, শুধু অনুসন্ধিতসু চক্রের ভাইয়ারা আর আমরা আছি। আমাদের অবস্থা অনেকটা এইরকম তখন –

“কি করি আজ ভেবে না পাই,
পথ হারিয়ে কোন খানে যাই”

আমরা বেশ খানিকটা সময় বৃষ্টিতে ভিজে এই সিদ্ধান্ত নিলাম যে, আজকে হোটেল স্টারে না খেলে আমরা মারা যাবো এবং অতি অবশ্যই আমাদের আত্মা এই কারণে অতৃপ্ত থাকবে! অবশ্য এই সিদ্ধান্ত নাইম ভাইয়া আর রাফির! আমার আর রুশানের বাসায় আসার ইচ্ছা ছিলো কিন্তু একা একা রাত ৪টায় আসার মতো কলিজা আমার নাই (১ মাসে ৩বার ছিনতাইকারীর ভিক্টিম এই আমি!)। এইখানে একটা কাহিনী না বললেই নয়, একটু রিওয়াইন্ড করা লাগবে!

রুশান নভোথিয়েটারে যাওয়ার পর থেকেই আমার হেডফোনটা নেবার জন্য কাড়াকাড়ি লাগায় দিলো, আমিও নাছোরবান্দা! জান যায় যাক, তবু হেডফোন দিবোনা! আমার যুক্তি একটাই, “এইটা আমার আপুর শেষ স্মৃতি! (আমার আপু বেঁচে আছে, বিয়ে হইছে আর কি!)। এটা কাউকে দেয়া যাবেনা। যদি ছিড়ে যায়!” তো আমি আর দেইনাই হেডফোন।
এর পর আমি আর রুশান যখন বাসায় এসে পরতে চাচ্ছিলাম, নাইম ভাইয়া আমারে যা বললো, তার মর্মার্থ অনেকটা এরকম, “ নিশম। তুমি যে একটা হেডফোনের জন্য এমন করলা, এখন যদি ও তোমাকে বাসায় নেয়ার সময় অর্ধেক পর্যন্ত নিয়ে তোমাকে ফেলে অন্যদিকে দৌড় দেয়, তখন কি করবা? ওর ও তো জেদ আছে, মান-অপমান আছে! তাইনা?” কথাটা খুউব মনে ধরলো! আমি নাইম ভাইয়া আর রাফি’র সাথেই থাকলাম।

ভোর রাত সাড়ে চারটা। বৃষ্টির পর আকাশ ফকফকা, হায় তখন চাঁদ নভোথিয়েটারের ঐপাশে চলে গেছে। দুঃখে কতোক্ষনের জন্য মুহ্যমান হয়ে গিয়েছিলাম। সত্যি বলতে দোষ নাই, দুইটার পরে লাল টকটকে চাঁদটা দুই-একবার দেখা ছাড়া আর উল্লেখযোগ্য কিছুই ঘটেনি এই যাত্রায়।

এরপর যা হলো, তা চন্দ্রগ্রহন সম্পর্কিত নয়। আগ্রহী পাঠকদের জন্য বাকি অংশ নিচে দেয়া হলো। এটাকে পরিশিষ্ট কিংবা উচ্ছিষ্টাংশ, উভয়ই বলা যায়ঃ

নভোথিয়েটার থেকে বের হয়ে আমরা তার বাইরে আশ্রয় নিলাম। রাত তখন প্রায় সোয়া চারটা। বাইরে বেশ বৃষ্টি পরছে। আমাদের পাশেই এক ত্রুগল দাঁড়িয়ে আছে। দুই জন থাকলে যুগল, আর তিনজন থাকলে ত্রুগল আর কি! ত্রুগলে একটা সুন্দরী মেয়ে আর দুইটা ছেলে। কোনো এক কারণে, রাফি আমার উপর প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয়ে চিৎকার করে উঠলো, “তোরে আমি রেইপ করুম!”

মেয়েটা আর ছেলে দুইটা হা করে কিছুক্ষন তাকিয়ে থেকে নিরাপদ দুরত্বে রাস্তার ওপাশে আশ্রয় নিলো। এরপর প্রায় ২০ মিনিট পর যখন আমরা হাঁটা দিলাম, ওদের কাছাকাছি যাওয়া মাত্র ওরা আবার হেটে আরেকদিকে চলে গেলো। তাদের অযথা ভয় দেখাবার জন্য আমি ব্যাক্তিগতভাবে ক্ষমাপ্রার্থী তবে ব্যাপারটিকে মোটামুটি অশ্লীল ভাবে ব্যাখ্যা করা যায়। থাক, বাদ দেন!

আমরা রাস্তা পার হয়ে ঐ পাশে গিয়ে চা, কেক আর পানি খেয়ে চিন্তা করছি কিভাবে ঠাটারীবাজার যাওয়া যায়। তখনি আল্লাহ’র কি রহমত, এক খানা ভ্যান পেয়ে গেলাম! ভ্যান এ দুলতে দুলতে আমরা কারোয়ান বাজারে নামলাম। এই ভ্যানে উঠেছিলাম প্রথম আমি ঝিনাইদহ-কুষ্টিয়া-যশোর ভ্রমনের সময়। ঢাকায় যে কোনোদিন ভোর রাতে ভ্যানে চরবো, তাও আবার ফার্মগেটের মতো ব্যাস্ত এলাকায়, এটা জীবনেও চিন্তা করিনি!
কাওরান বাজার থেকে স্পোর্টস কারের গতিতে এক লোকাল বাসে চরে গুলিস্তান এসে পরলাম। গুলিস্তান থেকে হেটে ঠাটারিবাজার। এই হাঁটা ও রাস্তা সম্পর্কে আমার একটাই কথা -

“ওয়াআআআআআআআআক থুউউউউউউউউউ !”

স্টার থেকে আমি খাশীর ভুনা আর নান, বাকি সবাই ভুনা খিচুরী খেয়ে বাসায় আসলাম। সেখানে কার পাতে মাংস বেশী, কে বেশী ঝোল খাইলো এই নিয়ে ষড়যন্ত্রের দানা থেকে বটগাছ জন্মানো শুরু হলো! নান খেয়ে আমি ফিদা! ঘি’র সে কি গন্ধ! আহহহহ!!!
বাসায় কলিংবেলে চাপ দেবার কয়েক সেকেন্ড পর আব্বু দরজা খুললো। আমি এমন এক ভঙ্গীতে হাসি দিলাম

“বাবা! তোমার ছেলে চন্দ্র জয় করে এসেছে! বঙ্গমাতার চন্দ্র জয়, করে এসেছি নিশ্চয়!”

এরপর যা একটা ভঙ্গী করলাম যেনো ব্যাগ ভর্তি চাঁদের মাটি!” এভাবেই শেষ হলো আমার চন্দ্র বিজয়ের গপ্প!
**********************************

পুনশ্চঃ “আকাশে একটা চাঁদ না থেকে এটলিস্ট পাঁচ-দশটা চাঁদ থাকা উচিত ছিলো। তাইলে একটায় দেখা না গেলে অন্যগুলায় দেখতে পারতাম!” – নাইম দি PILLOWসফার
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মপোলব্ধি......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

আত্মপোলব্ধি......

একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !

লিখেছেন হাসানুর, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২



হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।

লিখেছেন তানভির জুমার, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৩

আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?

লিখেছেন রাজীব, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪২

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।

আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×