somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

#বিশ্বেরসেরা যত পুরস্কার

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

# নোবেল
নোবেল পুরস্কারকে সবক্ষেত্রে বিশ্বের সবচেয়ে সম্মানজনক পদক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সুইডেনীয় বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেলের ১৮৯৫ সালে করে যাওয়া একটি উইল অনুসারে নোবেল পুরস্কার প্রচরন করা হয়। সারা বিশ্বের বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সফল এবং অনন্যসাধারণ গবেষণা ও উদ্ভাবন এবং মানবকল্যামূলক কর্মকান্ডের সর্ব্বোচ্চ স্বীকৃতি এই নোবেল পুরস্কার। মোট ৬টি বিষয়ে পুরস্কার প্রদান করা হয়। বিষয়গুলো হলো পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিৎসাশাস্ত্র, অর্থনীতি, সাহিত্য এবং শান্তি। শুধু শান্তিতে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয় অসলো, নরওয়ে থেকে। বাকি ক্ষেত্রে ষ্টকহোম সুইডেনে এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অর্থনীতি ছাড়া অন্য বিষয়গুলোতে ১৯০১ সাল থেকে পুরস্কার প্রদান করা হচ্ছে কিন্তু অর্থনীতিতে পুরস্কার প্রদান শুরু হয়েছে ১৯৬৯ সালে।

# অস্কার
সিনেমা জগতের অন্যতম প্রধান মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার একাডেমী অ্যাওয়ার্ড। এই পুরস্কারকে অস্কার পুরস্কার বলেই বেশী চেনেন বিশ্বের মানুষ। যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে এই পুরস্কার প্রদান করে থাকে একাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস। মাত্র ২৭২ জন লোক নিয়ে ১৯২৯ সালের ১৬ মে রুজভেল্ট হোটেলে এ পুরস্কারের সূচনা হয়। পরের বছর থেকে একাডেমি সিদ্ধান্ত নেয় কোন পুরস্কারপ্রাপ্তকে আগে থেকে জানানো হবে না। কিন্তু ১৯৪০ সালে লস এঞ্জেলেস টাইমস বিকালে সংস্করণে পুরস্কারপ্রাপ্তদের নাম ছেপে দেওয়া হয়। এর ফলে ১৯৪১ সাল থেকে এই নিয়ম এখনো বলবৎ আছে। মূল অনুষ্ঠান চলাকালে খাম খুললেই কেবলমাত্র জানা যাবে কে পুস্কার পেয়েছেন। আজ পর্যন্ত সেই খাম খোলার চমক অটুট রয়েছে। সমালোচকরা প্রায়শই অস্কারকে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে সবচেয়ে আকাঙ্খিত পুরস্কার মানতে নারাজ। কারণ হলিউডের চলচ্চিত্রগুলোকে বেশী প্রাধান্য দেওয়া হয় এখানে। তবে বিশ্বজুড়ে মিডিয়াগুলো অস্কার পুরস্কারের আয়োজনকে ফলাৗ করে প্রচার করে থাকে। সিনেমার পরিচালক, অভিনেতা, লেখকদের কাজকে সন্মান জানিয়ে অস্কার পুরস্কার প্রদান করা হয়। এ ছাড়া আরও একাধিক ক্যাটাগরিতে পুরস্কার দেওয়া হয়ে থাকে এই অনুষ্ঠান বেশ জাঁকজমকপূর্ণ হয়ে থাকে। সারা বিশ্বের সর্বাধিক সংখ্যক মানুষ এই পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানটি উপভোগ করেন।

# বাফটা
ব্রিটিশ একাডেমী ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড মূলত ব্রিটিশ একাডেমী অব ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন আর্টসের সিনেমা জগতে সম্মাননা প্রদান করা হয়ে থাকে। বাফটা পুস্কার নামে একনামে চেনে বিশ্ববাসী। বাফটা অ্যাওয়ার্ড ১৯৪৯ সাল থেকে নিয়মিত প্রদান করা হয়ে থাকে। ১৯৫৮ সালে বাফটা টেলিভিশন প্রযোজক ও পরিচালকদের সঙ্গে এক হযে যায়। এর উদ্দেশ্য ছিল সিনেমা ও টেলিভিশনের সার্বিক অনুষ্ঠান এবং সিনেমা জগতের উন্নয়ন। সেরা সিনমা হিসেবে বাফটা পুরস্কার প্রাপ্তি আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে বিশেষ মর্যাদা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বাফটা যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে সন্মানজনক ফিল্ম পুরস্কার। এ বছর ফেব্রুয়ারীতে এ পুরস্কার প্রদান হয় লন্ডনে ।২০০৮ সাল থেকে সেন্ট্রাল লন্ডনের রয়েল অপেরা হাউসে এ পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এখন বাফটা সিনোম, টেলিভিশন অনুষ্ঠান ছাড়াও ভিডিও গেম ও এনিমেশন মুভি ক্যাটাগরিতেও পুরস্কার প্রদান করে থাকে।

# পুলিৎজার
সাংবাদিকতায় সবচেয়ে বড় পুরস্কারের নাম পুলিৎজার। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ছাপা সাংবাদিকতা, সাহিত্য এবং সংগীতের সর্ব্বোচ্চ পুরস্কার হিসেবে বহুল সমাদৃত। পুলিৎজার নামের এক হাঙ্গেরীয় মার্কি সাংবাদিক এই পুরস্কারের প্রচরন করেছিলেন। নিউইয়র্ক সিটিতে অবস্থিত কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষ এই পুরস্কারের পৃষ্ঠপোষক। ১৯১১ সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। এর আগে সাংবাদিক পুলিৎজার কলাম্বায়িা ইউনিভাসিটিতে প্রচুর পরিমান অর্থ রেখে গিয়েছিলেন। বিশাল অর্থের কিছু অংশ দিয়ে ১৯১২ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগ চালু হয়েছিল। বাকি অর্থের মাধ্যমে ১৯১৭ সাল থেকে প্রথম পুলিৎজার পুরস্কারের ঘোষণা দেওয়া হয়। বর্তমানে প্রতি বছরের এপ্রিল মাসে পুরস্কারটি ঘোষিত হয়। একটি স্বাধীন বোর্ড বিজয়ী নির্বাচন করে থাকেন। প্রতিবছর ২১টি ক্ষেত্রে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।

# গোল্ডেন পাম
বিনোদন জগতের সবচেয়ে বড় পুরস্কারের নাম হচ্ছে কান চলচ্চিত্র উৎসব। এই উৎসবের সবচেয়ে সন্মানজনক অ্যাওয়ার্ড হলো গোল্ডেন পাম বা পাম দোর । তাই চলচ্চিত্রপ্রেমীদের তীর্থস্থান কান শহর। এটি ফ্রান্সে অবস্থিত। প্রতি বছর বিশ্বের প্রথম সারির চলচ্চিত্র, অভিনেতা,অভিন্ত্রেী,পরিচালক, সংগীতশিল্পী থেকে শুরু করে সিনেমার সঙ্গে যুক্ত কলাকুশলীরা উপস্থিত হন এই শহরে। এই চলচ্চিত্র উৎসবকে বলা হয় সিনেমা জগতের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ আসর। এই উৎসবে সারা বিশ্বের খ্যাতনামা পরিচালকদের সেরা কাজ প্রদর্শিত হয়ে থাকে। ১৯৪৬ সাল থেকে এই চলচ্চিত্র উৎসব শুরু হয়। এরপর প্রতি বছরই এই উৎসব পালিত হয়ে আসছে। দক্ষিণ ফ্রান্সের কান শহরে প্রতি মে মাসে এই উৎসব পালিত হয়। এখানে পাম দোর পুরস্কার প্রদান করা হয় সেরা কাজের মূল্যায়ন হিসেবে। ফরাসি ভাষায় পাম দোর এর অর্থ স্বর্ণ পাম পাতা। ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত এ নামে কোন পুরস্কার ছিল না।

# বুকার
ম্যান বুকার পুরস্কারকেই সংক্ষেপে বুকার পুরস্কার বলা হয়। বিশ্বসাহিত্যের অন্যতম মর্যাদাসম্পন্ন পুরস্কার হিসেবে বিবেচিত এই ম্যান বুকার পুরস্কার। বিচারকদের মতে প্রতি বছর বিগত এক বছরে প্রকাশিত শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্যের উপন্যাসকে এই পুরস্কারটি প্রদান করা হয়। তবে এই পুরস্কার পেতে কিছু শর্ত অবশ্যই মানতে হবে। সবার আগে কোন লেখা অবশ্যই মৌলিক হতে হবে। আবার লেখায় ব্যবহ্নত ভাষা অবশ্যই ইংরেজি হতে হবে। আগে আরও কিছু শর্ত ছিল যেমন ; লেকখকে অবশ্যই কমনওয়েলথ, জিম্বাবুয়ে অথবা আয়ারল্যান্ডের নাগরিক হতে হবে। পূর্বতন বুকার পুরস্কারের ধারাবাহিকতায় ২০০৫ খ্রিষ্টাব্দে যে কোন দেশের লেখকদের জন্য ম্যান বুকার আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রবর্তন করা হয়। বিশ্বজুড়ে সাহিত্যের উপর এর চেয়ে বড় স্বীকৃতি আর নেই বলে মনে করেন সাহিত্যপ্রেমীরা।

# দাদাসাহেব ফালকে
ভারতীয় চলচ্চিত্রের জনক বলে পরিচিত ফালকে ছিলেন একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা। তার নামানুসারে প্রবর্তিত এই সন্মাননা শুধু ভারতের সিনেমার জন্য হলেও এর মর্যাদার রয়েছে বিশ্বজুড়ে। ভারতের সর্ব্বোচ্চ চলচ্চিত্র পুরস্কার দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার। ভারতীয় চলচ্চিত্রে দাদাসাহেব ফালকের অবদানের স্বীকৃতিতে ভারত সরকার ১৯৬৯ সালে প্রথম এই পুরস্কারের প্রচলন করে। ডিরেক্টরেট অব ফিল্ম ফেষ্টিভ্যাল এ পুরস্কার প্রদান করে থাকে। এই সংস্থাটি নিয়ণ্ত্রণ করে ভারত সরকার। এ সংস্থাটি সিনেমার সঙ্গে যুক্ত পরিচালক, অভিনয়শিল্পীদের পুরস্কার প্রদান করা ছাড়াও ভারতীয় চলচ্চিত্রের আধুনিকায়ন প্রগতির জন্য অবদান রেখে থাকে। দেশের সন্মানীয় ও প্রখ্যাত ব্যক্তিত্বদ্বারা গঠিত একটি কমিটি এ পুরস্কারের জন্য যোগ্য ব্যক্তি নির্বাচন করে থাকে। বিজেতা পুরস্কার হিসেবে পান একটি স্বর্ণকমল পদক, নগদ ১০ লাখ রুপি ও একটি শাল।

# গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ডস
গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার দেশি-বিদেশি চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন প্রোগ্রামের জন্য প্রদান করা হয়। ১৯৪৪ সাল থেকে হলিউড ফরেন প্রেস অ্যাসোসিয়েশন পুরস্কারটির আয়োজন করে আসছে। এই অনুষ্ঠান হলিউডের জন্য ফান্ড সংগ্রাহক হিসেবেও কাজ করে থাকে। আমেরিকায় একাডেমি পুরস্কার ও গ্র্যামি পুরস্কারের পরই সবচেয়ে বেশী জনপ্রিয় এই গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার অনুষ্ঠান । যুক্তরাজ্যের বাফটা অ্যাওয়াডর্কে এই পুরস্কারের সমমান হিসেবে গণ্য করা হয়। প্রতি বছরের শুরুতেই এই পুস্কার প্রদান করা হয়। এই পুরস্কার নির্ভর করে সাংবাদিকদের ভোটের উপর। হলিউডে বসবাসকারী ৮৬ জন পার্ট-টাইম সাংবাদিক এই পুরস্কারের জন্য ভোট দিতে পারেন।

# গ্র্যামি
গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড আমেরিকার ন্যাশনাল একডেমী অব রেকর্ডিং আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস কর্তৃক প্রবর্তিত বার্ষিক পুরস্কার যা সংগীতশিল্পে অসাধারণ কৃতিত্বের জন্য প্রদান করা হয়। এটি ১৯৫৮ সালে প্রবর্তিত হয়। ১৯৭১ সাল পর্যন্ত এই পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান নিউইয়র্ক এবং লস অ্যাঞ্জেলেসে অনুষ্ঠিত হতো। এটি আমেরিকার সবচেয়ে সন্মানজনক সংগীত পুরস্কার। সবচেয়ে বেশী পুরস্কৃতি সংগীতশিল্পী। ৩১টি পুস্কার নিয়ে সবচেয়ে বেশী পুরস্কৃতি হয়েছেন স্যার জর্জ সল্টি । এলিসন ক্রস সবচেয়ে বেশী পুরস্কৃত মহিলা শিল্পী । যিনি ২৭টি গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। দলীয় হিসেবে সবচেয়ে বেশী সন্মানীত দল। যারা ২২টি গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড জিতেছে। ১৯৭৭ সাল থেকে মিউজিকের উপর এর পুরস্কার দেওয়া হয়। রবিন উইলিয়াম সর্ব্বোচ্চ ১৫ বার এই পুরস্কার জিতেছিলেন।

# এমটিভি ভিডিও মিউজিক অ্যাওয়ার্ড
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় মিউজিক টেলিভিশন চ্যানেল এমটিভির পক্ষ থেকে ১৯৮৪ সাল থেকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। জনপ্রিয় শিল্পী ম্যাডোনা ১৯ বার এ পুরস্কার জিতেছেন। এমটিভি ভিডিও মিউজিক অ্যাওয়ার্ড সরাসরি উপভোগ করেন এমন দর্শকের সংখ্যার দিক দিয়ে সবচেয়ে বেশী দর্শক লাইভ দেখে থাকেন। কয়েকদিন আগেই এ বছরের জন্য লন্ডনের ওয়েম্বলি অ্যারেনায় এক জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয় সংগীতাঙ্গনে এবারের সেরা বিজয়ীদের নাম। এমটিভি ইউরোপ মিউজিক অ্যাওয়ার্ডের ঝলমলে আসরে একসঙ্গে তিন বিভাগে জয়ী হয়েছেন কানাডিয়ান তরুন সংগীত তারকা মন মেন্ডেস। ২০১৭ সালের সেরা সংগীতশিল্পঢ, সেরা গান এবং সেরা জনপ্রিয় তারকার পুরস্কার অর্জন করেছেন ১৯ বছর বয়সী এ তারকা। দেয়ারস নার্থিং হোল্ডিং মি ব্যাক গানের জন্য সেরা সংগীতের পুরস্কার লাভ করেন তিনি। এ বছর বিভিন্ন বিভাগে তার প্রতিযোগী ছিলেন এড, শেরান, ডিজে খালেদ, লুইস ফন্সি ও ড্যাডি ইয়ান্কি, কেন্দ্রীক লামার, মাইলি সাইরাস, অ্যারিয়ানা গ্রান্ডে প্রমুখ তারকা।

সূত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন,রকমারী, ২০ ডিসেম্বর,২০১৭ খ্রিঃ ।



















































সর্বশেষ এডিট : ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৩
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিশ্রী ও কুশ্রী পদাবলির ব্লগারদের টার্গেট আমি

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৫



আমাকে জেনারেল করা হয়েছে ১টি কমেন্টের জন্য; আমার ষ্টেটাস অনুযায়ী, আমি কমেন্ট করতে পারার কথা; সেটাও বন্ধ করে রাখা হয়েছে; এখন বসে বসে ব্লগের গার্বেজ পড়ছি।

সম্প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছবি কখনো কখনো কিছু ইঙ্গিত দেয়!

লিখেছেন ডার্ক ম্যান, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭



গতকাল ভারতীয় সেনাপ্রধানের সাথে বাংলাদেশ সেনাপ্রধান এর ভার্চুয়ালি কথা হয়েছে। ভারতীয় সেনাবাহিনী তাদের অফিসায়াল এক্স পোস্টে এই ছবি পোস্ট করে জানিয়েছে।

ভারতীয় সেনাপ্রধানের পিছনে একটা ছবি ছিল ১৯৭১ সালের... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রথম আলু

লিখেছেন স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯



লতিফপুরের মতি পাগল
সকালবেলা উঠে
পৌঁছে গেল বাঁশবাগানে
বদনা নিয়ে ছুটে



ঘাঁড় গুঁজে সে আড় চোখেতে
নিচ্ছিল কাজ সেরে
পাশের বাড়ির লালু বলদ
হঠাৎ এলো তেড়ে




লাল বদনা দেখে লালুর
মেজাজ গেল চড়ে।
আসলো ছুটে যেমন পুলিশ
জঙ্গী দমন করে!





মতির... ...বাকিটুকু পড়ুন

দেশে ইসলামি আইন প্রতিষ্ঠা করা জরুরী?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০২



বিশ্ব ইসলামের নিয়মে চলছে না।
এমনকি আমাদের দেশও ইসলামের নিয়মে চলছে না। দেশ চলিছে সংবিধান অনুযায়ী। ধর্মের নিয়ম কানুন মেনে চললে পুরো দেশ পিছিয়ে যাবে। ধর্ম যেই সময় (সামন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি হাজার কথা বলে

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:৫৩

আগস্টের ৩ তারিখ আমি বাসা থেকে বের হয়ে প্রগতি স্মরণী গিয়ে আন্দোলনে শরিক হই। সন্ধ্যের নাগাদ পরিবারকে নিয়ে আমার শ্বশুর বাড়ি রেখে এসে পরদিনই দুপুরের মধ্যেই রওনা হয়ে যাই। আগস্টের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×