হয়তো আপনি অনেক দিন ধরে ভালোবাসেন একটি মেয়েকে। কিন্তু কিছুতেই সাহস সঞ্চয় করে উঠতে পারছেন না, কিভাবে বলবেন তাকে ভালোবাসার মাত্র ৩ শব্দের কথাটি। অথচ মনে প্রতিনিয়ত ভয়, তাকে হারাবার। আপনাকেই বলছি, খুব বেশি দেরী হবার আগেই মেয়েটিকে বলে ফেলুন আপনার মনের কথাটি। "আমি তোমাকে ভালোবাসি"...শুনতে ভীষণ সহজ মনে হলেও এটা আসলে এমন একটি কথা যে চাইলেও বলে ফেলা যায় না। প্রথমবার বলতে গেলে জড়তা, সংকোচ, "না" শোনার ভয় আঁকড়ে ধরে মনকে। সেইসাথে ভালোবাসার এই প্রথম প্রকাশ হওয়া উচিত ভীষণ সুন্দর ও স্মৃতিময়, কেননা বাকি জীবন এই স্মৃতি আপনারা অসংখ্যবার মনে করবেন। পৃথিবীর সবচাইতে সুন্দর বাক্যটি কী আর হেলাফেলা করে বললে চলে?
১) ব্যক্তিত্ব বজায় রাখুনঃ নিজের ব্যক্তিত্বের বাইরে গিয়ে কিছু করতে যাবেন না। কোন বন্ধু বা সেলিব্রিটির নকল না করে নিজের ব্যক্তিত্বসুলভ আচরন করুন। ধরুন, আপনি যদি মানুষটা একটু হাসিখুশি ধরনের হয়ে থাকেন তাহলে প্রপোজ করার সময় অযথাই ভাবগম্ভীর আচরণ করার চেষ্টা করবেন না। নিজের মত আচরন এবং পোষাক পরুন। মেয়েরা ব্যক্তিত্ববান মানুষদের পছন্দ করে।
২) দেখা হবার স্থানঃ সঙ্গিনীকে নিয়ে যেতে পারেন আপনাদের প্রথম দেখা হবার স্থানটিতে। একটা সংক্ষিপ্ত স্মৃতিচারণের পর প্রপোজ করে ফেলুন। সেটা করতে না পারলেও এমন স্থান নির্বাচন করুন যেটা সুন্দর ও খুব বেশি ভিড়ভাট্টা নেই।
৩) ক্যান্ডেল লাইট ডিনারঃ এর চেয়ে ভালো উপায় আর নেই। ক্যান্ডের লাইট ডিনারে মোমবাতির আলো-আধারি পরিবেশ, সেই সাথে কোন রোমান্টিক মিউজিক...সবচেয়ে ভালো হয়ে ২/১ ঘন্টার জন্যে কোন রেস্টুরেন্টের একটা কর্নার যদি রিজার্ভ করে ফেলতে পারেন। এই রোমান্টিক পরিবেশে আপনার সঙ্গিনী রাজি না হয়ে পারবেনই না।
৪)বেছে নিন কোনো বিশেষ দিনঃ প্রপোজ করার জন্যে কোন বিশেষ দিন বেছে নিন। যেমন, ভ্যালেন্টাইন্স ডে, বছরের প্রথম দিন বা পছন্দের মেয়েটির জন্মদিন। তবে সেই সাথে সঙ্গিনীর মানসিক অবস্থা বিবেচনায় রাখবেন। তিনি কোন বিষয় নিয়ে বিরক্ত বা বিষন্ন থাকলে সময়টুকু পার হতে দিন, ততক্ষণ বন্ধু হিসেবে পাশে থাকুন।
৫)এফ এম রেডিওঃ এফ এম রেডিওতে একটি ছোট্ট মেসেজ আর সেই সাথে রোমান্টিক কোন গান। শুনুন একসাথে। তারপর জানতে চান তার প্রতিক্রিয়া।
৬) চিঠিঃ চিঠির আবেদন সব সময়েই অমলিন। নীল খামে পাঠিয়ে দিন সেই সাথে সুগন্ধী আর ফুলের পাপড়ি যোগ করতে ভুলবেন না।
৭)আংটিঃ একটা সুন্দর আংটি কিনতে ভুলে যাবেন না। একটা নতুন সম্পর্ককে বাঁধার অদ্ভুত সুন্দর প্রতীক এই আংটি। সঙ্গিনীকে চোখ বন্ধ করতে বলুন। তার হাতে পরিয়ে দিন আংটিটি। তারপর চোখ খুলতে বলুন। এবার তিন শব্দের কথাটি দেরী না করে বলে ফেলুন।
৮)প্রপোজের ভাষাঃ প্রপোজের ভাষার ব্যাপারে সচেতন থাকুন। সরাসরি বলতে পারেন, “উইল ইউ ম্যারী মি?” অথবা “আমি তোমার হাতটা সারাজীবনের জন্যে ধরতে চাই”, “তুমি কী আমার জীবনসঙ্গিনী হবে?’, আপনার পছন্দমত যে কোন কিছুই হতে পারে। তবে খেয়াল রাখবেন, তা যেন মেয়েটির মন ছুঁয়ে যায়।
৯) হাঁটু গেড়ে বসুনঃ প্রপোজ করার সময় সম্ভব হলে সঙ্গিনীর সামনে হাঁটু গেড়ে বসুন। এ বিষয়টি প্রতিটি মেয়েই দারুণ পছন্দ করে। হাতটা নিন নিজের হাতে, তারপর বলে ফেলুন আপনার মনের কথাটি। দেখবেন, মিষ্টি হাসির সম্মতি অপেক্ষা করছে আপনারই জন্যে।
১০) সময় নিনঃ প্রপোজ করার আগে সময় নিন। কথা বলুন, একসাথে সময় কাটান ও সঙ্গিনীকে বুঝতে চেষ্টা করুন। যখন বুঝতে পারবেন আপনার প্রতি তার একটা সফট কর্নার তৈরী হয়েছে, তখনই প্রপোজ করুন। তার আগে নয়।
আর দেরী কেন? মনের মানুষটিকে আজই বলে দিন ভালোবাসার কথাটি। করে নিন আপনার সারা জীবনের জীবন সঙ্গিনী...হয়তো আপনি অনেক দিন ধরে ভালোবাসেন একটি মেয়েকে। কিন্তু কিছুতেই সাহস সঞ্চয় করে উঠতে পারছেন না, কিভাবে বলবেন তাকে ভালোবাসার মাত্র ৩ শব্দের কথাটি। অথচ মনে প্রতিনিয়ত ভয়, তাকে হারাবার। আপনাকেই বলছি, খুব বেশি দেরী হবার আগেই মেয়েটিকে বলে ফেলুন আপনার মনের কথাটি। "আমি তোমাকে ভালোবাসি"...শুনতে ভীষণ সহজ মনে হলেও এটা আসলে এমন একটি কথা যে চাইলেও বলে ফেলা যায় না। প্রথমবার বলতে গেলে জড়তা, সংকোচ, "না" শোনার ভয় আঁকড়ে ধরে মনকে। সেইসাথে ভালোবাসার এই প্রথম প্রকাশ হওয়া উচিত ভীষণ সুন্দর ও স্মৃতিময়, কেননা বাকি জীবন এই স্মৃতি আপনারা অসংখ্যবার মনে করবেন। পৃথিবীর সবচাইতে সুন্দর বাক্যটি কী আর হেলাফেলা করে বললে চলে?
১) ব্যক্তিত্ব বজায় রাখুনঃ নিজের ব্যক্তিত্বের বাইরে গিয়ে কিছু করতে যাবেন না। কোন বন্ধু বা সেলিব্রিটির নকল না করে নিজের ব্যক্তিত্বসুলভ আচরন করুন। ধরুন, আপনি যদি মানুষটা একটু হাসিখুশি ধরনের হয়ে থাকেন তাহলে প্রপোজ করার সময় অযথাই ভাবগম্ভীর আচরণ করার চেষ্টা করবেন না। নিজের মত আচরন এবং পোষাক পরুন। মেয়েরা ব্যক্তিত্ববান মানুষদের পছন্দ করে।
২) দেখা হবার স্থানঃ সঙ্গিনীকে নিয়ে যেতে পারেন আপনাদের প্রথম দেখা হবার স্থানটিতে। একটা সংক্ষিপ্ত স্মৃতিচারণের পর প্রপোজ করে ফেলুন। সেটা করতে না পারলেও এমন স্থান নির্বাচন করুন যেটা সুন্দর ও খুব বেশি ভিড়ভাট্টা নেই।
৩) ক্যান্ডেল লাইট ডিনারঃ এর চেয়ে ভালো উপায় আর নেই। ক্যান্ডের লাইট ডিনারে মোমবাতির আলো-আধারি পরিবেশ, সেই সাথে কোন রোমান্টিক মিউজিক...সবচেয়ে ভালো হয়ে ২/১ ঘন্টার জন্যে কোন রেস্টুরেন্টের একটা কর্নার যদি রিজার্ভ করে ফেলতে পারেন। এই রোমান্টিক পরিবেশে আপনার সঙ্গিনী রাজি না হয়ে পারবেনই না।
৪)বেছে নিন কোনো বিশেষ দিনঃ প্রপোজ করার জন্যে কোন বিশেষ দিন বেছে নিন। যেমন, ভ্যালেন্টাইন্স ডে, বছরের প্রথম দিন বা পছন্দের মেয়েটির জন্মদিন। তবে সেই সাথে সঙ্গিনীর মানসিক অবস্থা বিবেচনায় রাখবেন। তিনি কোন বিষয় নিয়ে বিরক্ত বা বিষন্ন থাকলে সময়টুকু পার হতে দিন, ততক্ষণ বন্ধু হিসেবে পাশে থাকুন।
৫)এফ এম রেডিওঃ এফ এম রেডিওতে একটি ছোট্ট মেসেজ আর সেই সাথে রোমান্টিক কোন গান। শুনুন একসাথে। তারপর জানতে চান তার প্রতিক্রিয়া।
৬) চিঠিঃ চিঠির আবেদন সব সময়েই অমলিন। নীল খামে পাঠিয়ে দিন সেই সাথে সুগন্ধী আর ফুলের পাপড়ি যোগ করতে ভুলবেন না।
৭)আংটিঃ একটা সুন্দর আংটি কিনতে ভুলে যাবেন না। একটা নতুন সম্পর্ককে বাঁধার অদ্ভুত সুন্দর প্রতীক এই আংটি। সঙ্গিনীকে চোখ বন্ধ করতে বলুন। তার হাতে পরিয়ে দিন আংটিটি। তারপর চোখ খুলতে বলুন। এবার তিন শব্দের কথাটি দেরী না করে বলে ফেলুন।
৮)প্রপোজের ভাষাঃ প্রপোজের ভাষার ব্যাপারে সচেতন থাকুন। সরাসরি বলতে পারেন, “উইল ইউ ম্যারী মি?” অথবা “আমি তোমার হাতটা সারাজীবনের জন্যে ধরতে চাই”, “তুমি কী আমার জীবনসঙ্গিনী হবে?’, আপনার পছন্দমত যে কোন কিছুই হতে পারে। তবে খেয়াল রাখবেন, তা যেন মেয়েটির মন ছুঁয়ে যায়।
৯) হাঁটু গেড়ে বসুনঃ প্রপোজ করার সময় সম্ভব হলে সঙ্গিনীর সামনে হাঁটু গেড়ে বসুন। এ বিষয়টি প্রতিটি মেয়েই দারুণ পছন্দ করে। হাতটা নিন নিজের হাতে, তারপর বলে ফেলুন আপনার মনের কথাটি। দেখবেন, মিষ্টি হাসির সম্মতি অপেক্ষা করছে আপনারই জন্যে।
১০) সময় নিনঃ প্রপোজ করার আগে সময় নিন। কথা বলুন, একসাথে সময় কাটান ও সঙ্গিনীকে বুঝতে চেষ্টা করুন। যখন বুঝতে পারবেন আপনার প্রতি তার একটা সফট কর্নার তৈরী হয়েছে, তখনই প্রপোজ করুন। তার আগে নয়।
আর দেরী কেন? মনের মানুষটিকে আজই বলে দিন ভালোবাসার কথাটি। করে নিন আপনার সারা জীবনের জীবন সঙ্গিনী...