৩. পরিকল্পনা প্রণয়ন:
§আপনার পছন্দনীয় প্রতিষ্ঠান ও ভূমিকায় আপনার অবস্থানের বাস্তবসম্মত বিচার বিশেষণের মাধ্যমে চাকুরির বিকল্পগুলো খুঁজে বের করুন।
§প্রাধান্য নির্ধারণ করুন এবং তা বাস্তবায়নে পরিকল্পনা প্রণয়ন করুন
§প্রধান পছন্দনীয় প্রতিষ্ঠানের লোক নিয়োগ সময়ের ভিত্তিতে চাকুরি সন্ধানের সাধারণ সময় নির্ধারণ করুন।
৪. নিজ বিপনী কৌশল প্রণয়ন: ( Self-marketing strategy ) :
§ পণ্য ( Product ) : ভোক্তাকে (সম্ভাব্য নিয়োগকর্তা) দেয়ার মত কোন কোন দক্ষতা ও যোগ্যতা আপনার রয়েছে?
§ মূল্য ( Price ): চাকুরির বাজারে আপনার মূল্য কতখানি? আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও পেশাগত দক্ষতা কি চাকুরির বাজারে আপনাকে অতি সমাদৃত পণ্যের স্থান দেয়, নাকি আপনার কাংখিত প্রতিষ্ঠানের দরজায় পৌছুতে আপনাকে কিছুটা ছাড় দিয়ে শুরু করতে হবে?
§বিপণন ( Promotion ) : কোন ধরনের বক্তব্য বা বিষয়বস্তু আপনার পেশাগত দক্ষতাকে তুলে ধরে?
§পরিবেশন ( Place ): আপনি চাকুরির বাজারে কিভাবে নিজেকে পরিবেশন করবেন? সম্ভাব্য চাকুরিদাতাদের কাছে নিজেকে তুলে ধরার বহুবিধ মাধ্যম ব্যবহার করার কথা বিবেচনা করুন। এর মধ্যে রয়েছে তাত্ক্ষনিক নিয়োগ, চাকুরির বিজ্ঞাপন (পত্রিকা অথবা অনলাইন জব সাইট্ ), চাকুরি মেলা (Job fair) , কোম্পানির ওয়েবসাইট, নিয়োগদাতা কর্মকর্তাদের সাথে এবং চেনাপরিচিতদের মাধ্যমে যোগাযোগ।
অবস্থান তৈরি ( Positioning ): কোন দিক থেকে আপনি অন্যান্য চাকুরিপ্রার্থীদের চেয়ে পৃথক? আপনার দক্ষতা, অতীত ও আগ্রহ কিভাবে আপনাকে পৃথক করে?
জীবনবৃত্তান্ত, কভার লেটার ও যোগাযোগ মাধ্যমই আপনার বিপণন হাতিয়ার