রাত গুলো শেষ হয় অপেক্ষায়,
নাগরিক শুধু দেখে-
দাঁড়িয়ে থাকা ল্যাম্পপোস্ট গুলোর নিভে যাওয়া।
আরেকটি সকাল এলে থেমে যায়
সকল উৎসবের কথা।
শহরের যে মেয়েটি সুদীর্ঘ চুলের অধিকারিনী,
তাকে দেখা যায়না আর স্কুল পাড়ার ফুচকার দোকানে।
এক গর্ভকালীন বিরতি শেষে-
সে আসে কিন্ডারগার্টেনের সামনে তার মত দেখতে এক শিশুকে নিয়ে।
ব্যার্থ প্রেমিকদের আড্ডা চায়ের দোকানেই থেকে যাবে আরো বুঝি তিন পাচ সাত বছর,
বাড়ন্ত কিশোরদের টগবগে ঘাম দেখে লজ্জা পায়
গার্লস স্কুলে ভর্তী হওয়া সদ্য যৌবন প্রাপ্ত মেয়েরা।
শহরতলীর মধ্যবৃত্তের জীবন পাল্টায়না কখনো,
উচ্চবৃত্তের হাসি কান্না ভগবান ছাড়া শুনেনা কেউ,
আমি শহরের পুরনো নাগরিক-
শহরের বয়স গুনি মানুষের গল্প শুনে।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১:৪০