ঢাকা থেকে আশুগঞ্জ যেতে হলে অবশ্যই ভৈরব ব্রীজ পার হতে হবে। চমৎকার একটি ব্রীজ । গাড়ী চলাচল তুলনামূলক কম হওয়ায় শান্তিতে চলাফেরা করা যায় । রয়েছে ভিন্ন জাতের আমেজ । শুধু ছবি ব্লগ দিচ্ছি অনেকদিন পর,,,,,,,,,
ভৈবর বাজারে রাস্তার মোড়ে অবস্থিত স্তম্ভ
সামনে ভৈরব ব্রীজ
আকাশের নিলিমায় মিশে গেছে যেন
উচ্চু ব্রীজে উঠতে সিএসজিটির একটু কষ্টই হচ্ছে
ব্রীজে আড্ডা দেয়ার জন্য মটর সাইকেলের কোন বিকল্প নাই
ঐ দ্বীপটির মানুষগুলোর জীবনযাত্রা কেমন ?
ও ভাই ফেরিওয়ালা কি নিয়ে কই যাও
ভাসমান হাসপাতল জীবন তরী
ও মাঝি ভাই.........
নাও ছাইড়া দে রে মাঝি পাল উড়াইয়া দে
দূর বহুদূরে
মেঘযুক্ত আকাশ আর শান্ত নদী মিশে গিয়েছে একই সীমানায়
ব্রীজের উপর থেকেই দেখা যায় ভবনটি
ব্রীজের উভয় পাশ গাছ গাছালির ছায়া ঘেরা
টোল প্লাজা ... টাকা নিতে হবে হাতে
সব বড় বড় টোল প্লাজাগুলো কি একই রকম নাকি?
ট্রেন ও বাসের জন্য পাশাশাশি দুটি আলাদা ব্রীজ
ট্রেনের জন্য এরকম ব্রীজগুলো বানাতে পারলে বরিশালেও এতোদিন টেন চলে যেত
ভেঙ্গে পড়বে নাতো?
স্টীমারগুলো বন্দরে
ট্রলার আর নৌকার বন্দর বলা যেতে পারে
আশুগঞ্জ পাওয়ার হাউজ থেকে আসা পানির ধারা নদীতে পড়ছে
ব্রীজের তলদেশটাও কিন্তু খারাপ না
আকাশে মেঘের ভেলা
অসাধারণ প্রাকৃতিক সৃষ্টি
পিলারগুলোর উপরে দাড়িয়ে প্রতিদিন কত যানবাহন পার করছে ব্রীজটি
দৃঢ়পদে দাড়িয়ে আছে
নদী ভাঙ্গন থেকে তীর রক্ষার জন্য পাথরের মজুদ
টাংকি মারার উত্তম স্থান হতে পারে........ ইশ যদি মারতে পারতাম
এগুলো হলো কুইল রেন্টালের জেনারেটর
সারিবদ্ধ জেনারেটরগুলো কি বিদ্যুৎ করে নাকি খালি টাকা খায়?
রাতের আলো আধারিতে ব্রীজ
ক্যামেরায় আলোর খেলা
এইগুলো কি ছবি উঠলো?
আরেকবার দিয়ে বিদায়
আজ আর কোন কথা নয় । ছবি দেখে ভালো লাগতেও পারে নাও লাগতে পারে । আর হক বিশিষ্ট ফটোগ্রাফার ব্লগার দের মতো হতে পারেনি।
সকল ফটোগ্রাফার ব্লগারদের ধন্যবাদ।