প্রাইভেট সেক্টরে চাকরি করা পুলাপানরা আসলেই একেকটা স্টুপিড।
এরা যে প্রতিনিয়ত কি পরিমান ধর্ষনের শিকার হয় বলে বুঝানো যাবে না।
এরা তাদের জীবন-যৌবন সব বিলিয় দেয় একটা প্রতিষ্ঠানের জন্য, কিন্তু প্রতিষ্ঠান কি করে???
বসের সাথে
মতের অমিল হলেই বলা নেই কওয়া নেই বের করে দেয়।
একবারও চিন্তা করেনা যে ঐ ছেলেটা তার মাকে কথা দিয়েছে আগামী মাসে বেতন হলেই তোমাকে নতুন চশমা কিনে দিব, এই মাসটা কোন রকমে টেনেটুনে পার কর।
ছেলেটা বাবাকে বলে রেখেছে যে সামনের সপ্তাহে বেতন পেলে ঘরের ছাদের কাজটা শুরু করে দিব।
ব্যংক লোনটাও আস্তে আস্তে শোধ করে দিব।
একজন চাকুরিজীবি মাসের শুরুতেই বাজেট করে রাখে যে এই মাসের বেতন পেলে কোন খাতে কত টাকা খরচ করবে।
কিন্তু কম্পানির বসদের এত সবের ধার ধারার টাইম কই,,
টাইম নাই কারন,
প্রাইভেট প্রতিষ্টানেও এখন রাজনীতি, গ্রুপিং।
সবাই দল ভারী করতে ব্যাস্ত।
তুমি আমার দলে নেই??
so get out.
আর বস ভূল করলেও চাকুরী যাবে আপনার কারন
পানি সব সময় নিচের দিকেই গড়ায়।
আমি আমার চোখের সামনে এই ৬ মাসে অন্তত ১০ জনকে চাকুরি হারাতে দেখেছি,
কি কারনে চাকুরি হারিয়েছে তা কেহ জানবেনই না।
জানতেও চাইবে না কারন জানতে গেলেও চাকুরি চলে যেতে পারে।
তবে আরেকটা কথা খুব অবাক হবার মত,
এক এক জনের চাকুরির বয়স ১৫ বছর ২০ বছর হয়ে গেছে, তবোও প্রতিদিন বলে আজ বুঝি চাকরিটা চলে যাবে।
আজব ২০ বছর চাকুরি করার পরও তার চাকুরি হারাবার চিন্তা কিন্তু কেন???
তাইতো বলি,
বুদ্ধিমানরা চাকুরী করে না।
বুদ্ধিমানরা একটা কিছু করে না,
এক সাথে অনেক কিছু করে।
আর আমার মত স্টুপিডরা চাকরি করে।
আমার ব্যাক্তিগত অভিমত, সবার সাথে নাও মিলতে পারে।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৫৭