এই পোস্টটি সরিয়ে ফেলা হয়েছে। বিস্তারিত জানতে পোস্টটির লেখকের সাথে যোগাযোগ করুন।
ভারতের নেতৃত্ব কী কাঁঠালপাতা খাচ্ছে?
ভারতের এই কাঁঠালপাতা খেকো নেতৃত্ব তাদের দেশের ভিতর মুসলিম নির্যাতন, ওয়াকফ বিল অথবা অন্যকোন অপকর্মের কথা বললেই বলে এটা তাদের অভ্যন্তরীন বিষয় অথচ এরা প্রতিনিয়তই বাংলাদেশের অভ্যান্তরীন বিষয় নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন
পাঠ প্রতিক্রিয়া: দেবলোকের যৌনজীবন - অতুল সুর
হিন্দুদের ৩৩ কোটি দেবতা কিন্তু স্বর্গের অপ্সরদের সংখ্যা ৬০ কোটি। ৩৩ কোটি দেবতা ৬০ কোটি অপ্সরাদের সাথে কি করতেন, সেটাই এই বইতে চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে।
লেখক বইয়ের শুরুতেই গ্রীক... ...বাকিটুকু পড়ুন
ছাত্রদল - শিক্ষাঙ্গনের বর্তমান ত্রাস
স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার পতনের পর কেবল ছাত্রলীগের রাজনীতি নিশিদ্ধ না করে দরকার ছিল শিক্ষাঙ্গনে ছাত্র রাজনীতি নিশিদ্ধ করা। ইন্টারিম সরকারের ভুল সিদ্ধান্তের কুফল ভোগ করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।ক্যম্পাসে ছাত্রলীগের অনুপস্থিতিতে সেই... ...বাকিটুকু পড়ুন
উদ্যান ও একটি লাশের রাজনীতি
আপনার কি মনে হয় মাহফুজ,নাহিদ,আসিফ,বাকের এরা এত বছর ধরে উদ্যানে আড্ডা দিয়ে উদ্যানের ব্যাপারে তারা জানেনা? উদ্যান কিংবা শাহবাগের মাদকের সঙ্গে যে পুলিশ জড়িত আছে তারা জানেনা? উদ্যান ভার্সিটি এরিয়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন
"মা বড় নাকি বউ বড়", প্রসঙ্গ এএসপি পলাশ সাহার মৃত্যু
এএসপি পলাশ সাহার আত্মহত্যা নিয়ে অনলাইন গরম। কেউ মা'কে দোষারোপ করছে কেউ বউকে। আর কেউ অভাগা পলাশকে দোষ দিচ্ছে। অনেকটা শাবানা জসিমের বাংলা ছবির মতো, "মা বড় নাকি বউ বড়" টাইপের অবস্থা। তাহলে দোষী কে?
আমি বলবো আমরা সবাই দোষী। এ সমাজ, এ সংস্কৃতি, আমাদের মানসিকতা, আমাদের অশিক্ষা, আইন, রাস্ট্র, অধিকারবোধ...... অনেক অনেক কিছুই দায়ী পলাশের আত্মহননের পিছনে।
সংসারের এ ধরনের দড়ি টানাটানিতে সাধারনত ঘরের দূর্বল পার্টি মরে। আর আমাদের দেশে যেহেতু মেয়েদের দাম রাস্তার কুকুর বিড়ালের থেকেও কম তাই বউটাই মরে বা মেরে ফেলা হয় সাধারনত। বাংলাদেশে ২০২৪ সালে প্রায় ৭০% মেয়ে ইন্টিমেট পার্টনার দ্বারা ডমিস্টিক ভায়োলেন্সের... ...বাকিটুকু পড়ুন
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের কেটে কুচিকুচি-নিরাপত্তা চায় ভারত
বর্তমানে ভারতে ওয়াকফ সম্পত্তির পরিমাণ ৮৭০,০০০টি যার আয়তন ৯৪০,০০০ একর বা ৩,৮০৮ বর্গ কিমি জমি জুড়ে বিস্তৃত এবং এস সম্পত্তির মোট মূল্য ১,০০,০০০ কোটি রুপি বা ১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যা ভারতীয় রেলওয়ে ও প্রতিরক্ষা বাহিনীর পর ভারতের তৃতীয় বৃহত্তম সম্পত্তি। ওয়াকফকৃত এই সম্পত্তিতে রয়েছে প্রায় ৯ লাখ স্থাপনা। এ সবকিছুই গড়ে উঠেছে মুসলিম শাসক, রাজনীতিক ও সাধারণ মুসলিমদের দানে, ফলে ওয়াকফকৃত সম্পদ পরিচালনা ও ভোগের একমাত্র দাবিদার মুসলমানরা।
মোদী গং তথা হিন্দুত্ববাদী বিজিপি সরকারের বিতর্কিত ওয়াকফ বিলের উদ্দেশ্যই হচ্ছে ওয়াকফ আইনকে দুর্বল করে দেওয়া এবং ওয়াকফ সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত ও দখল করার আইনি পথ তৈরি করা যারা কিনা ইদানিং... ...বাকিটুকু পড়ুন
বাটা সু, আমাদের স্বাধীনতার পক্ষে ছিল।
বাটা কোম্পানী ১৯৭১ সালে আমাদের স্বাধীনতার পক্ষে ছিল, সে জন্য স্বাধীনতা বিরোধীদের গাত্রদাহ ও মিথ্যা অভিযেগে হামলা ও লুটপাট করে করেছে।
কোম্পানির তৎকালীন নির্বাহী পরিচালক উইলিয়াম এ এস ওউডারল্যান্ড (William A. S. Ouderland) বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। তিনি একজন ডাচ-অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক ছিলেন এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নেদারল্যান্ডসে প্রতিরোধ আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ১৯৭০ সালে তিনি বাটা কোম্পানির প্রোডাকশন ম্যানেজার হিসেবে ঢাকায় আসেন এবং পরবর্তীতে নির্বাহী পরিচালক পদে উন্নীত হন।
মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে, ওউডারল্যান্ড পাকিস্তানি বাহিনীর নৃশংসতার ছবি তুলে সেগুলো আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে পাঠিয়ে বিশ্বজনমত গঠনে সহায়তা করেন। এছাড়াও, তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের গোপনে তথ্য, খাদ্য ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন এবং তাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন
সেই যে আমার নানা রঙের ঈদগুলি ......
পেছনে ফিরে তাকালে আমি সবার প্রথমে যে ঈদটার কথা স্মরন করতে পারি সেই ঈদটায় আমি পরেছিলাম আমব্রেলা কাট নীলচে বলবল রং একটা জামা এবং জামাটা বানিয়ে দিয়েছিলেন আমার মা নিজে হাতে সেলাই করে। সেটা যে আমার কি ভীষন প্রিয় জামা ছিলো ঠিক যেন আমার গল্পের বই এর লাল দোলাই যে লাল রং ঘোমটা দেওয়া একটা জামা পরে থাকতো সারাক্ষন আর তাই সবাই তাকে ডাকতো লালদোলাই নামে সেই জামাটার মতই। পরে জেনেছিলাম ইংলিশ বই এ সেই লাল দোলাই রেড রাইডিং হুড।
যাইহোক আমি সেই জামা পরে সারাদিন ঘুরলাম টই টই পাড়ার সকল ছেলেমেয়েদের সাথে। তখন এটাই ছিলো নিয়ম।... ...বাকিটুকু পড়ুন
ঈদের কবিতাঃ গলির ধারের ছেলেটা
ঈদের খুশি ঈদের হাসি,করছি হিসেব কত
ভাবছি বসে আঁকছি ছবি যে যার মনের মতো ।
রঙবাহারি জামা জুতো,নানা ঢঙে চলা
অকারণে হেসে হেসে নানান কথা বলা ।
গলির ধারের সেই ছেলেটি যে সদা বিষন্নময়
হরেক রং এর বাহার দেখে অবাক চেয়ে রয়।
যার জোটেনি একটি কাপড়,পেটে রয়েছে ক্ষুধা
ঈদের এসব হিসাবনিকাশ, জটিলতর এক ধাঁধা ।
তার ঘরে তো জ্বলেনি আলো, ভাবেনি ঈদকে নিয়ে
ঈদ মানে যে আনন্দ, কে বোঝাবে কি দিয়ে?
হাজার টাকার ফানুস ওড়ে লক্ষ টাকার বাজি
ঈদ নামের এ বৈষম্য সে তো বিধাতারই কারসাজি!
একলা বসে আপনমনে , ছেলেটি তাই ভাবে
জীবন যার সমস্যাও তার কে আর দায় মেটাবে!
বিধি কেন কখনও কখনও খেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন
